বুধবার এক ভিডিও বার্তা ও বিবৃতিতে দালাই লামা জানান, তার অনুপস্থিতিতে পরবর্তী দালাই লামাকে নির্বাচন করা হবে তিব্বতীয় বৌদ্ধ ঐতিহ্য ও নিয়মনীতি অনুযায়ী। এই ঘোষণাকে ঘিরে চীনের প্রতিক্রিয়ায় নতুন করে উত্তেজনা তৈরি হয়েছে।
বুধবার এক ভিডিও বার্তা ও বিবৃতিতে দালাই লামা জানান, তার অনুপস্থিতিতে পরবর্তী দালাই লামাকে নির্বাচন করা হবে তিব্বতীয় বৌদ্ধ ঐতিহ্য ও নিয়মনীতি অনুযায়ী। এই ঘোষণাকে ঘিরে চীনের প্রতিক্রিয়ায় নতুন করে উত্তেজনা তৈরি হয়েছে।
দালাই লামার ঘোষণার আগে উত্তর ভারতের ধর্মশালায় অনুষ্ঠিত হয় তিন দিনব্যাপী ১৫তম তিব্বতীয় ধর্মীয় সম্মেলন। এতে অংশ নিতে বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে হাজারো তিব্বতী ধর্মানুসারী জড়ো হন।
এদিকে দালাই লামার ঘোষণার পরপরই চীনের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় জানায়, এই সিদ্ধান্তকে তারা ‘অবৈধ ও গ্রহণযোগ্য নয়’ বলে মনে করে। বেইজিংয়ের দাবি অনুযায়ী, ‘পরবর্তী দালাই লামা নির্ধারণে চীনা সরকারের অনুমোদন প্রয়োজন।
সমালোচকদের মতে, এই প্রক্রিয়ার মাধ্যমে চীন দালাই লামার উত্তরসূরি বাছাইয়ে পূর্ণ নিয়ন্ত্রণ প্রতিষ্ঠা করতে চায়। যদিও চীন এই অভিযোগ অস্বীকার করে থাকে।
অনুষ্ঠানে দালাই লামাকে বলতে শোনা যায়, ‘একটি কাঠামোর মধ্য থেকে আমরা দালাই লামাদের প্রতিষ্ঠানের ধারাবাহিকতা নিয়ে আলোচনা করতে পারি।’
সূত্র : বিবিসি
বাংলা৭১নিউজ/এসএইচ