ইরানের ইসলামি বিপ্লবী গার্ড বাহিনী (আইআরজিসি) জানিয়েছে, ইসরায়েলের হাইফা ও তেল আবিবে হামলা চালিয়ে যাচ্ছে তারা। আইআরজিসি বলছে, ইসরায়েলের হাইফা ও তেল আবিব শহরে হামলা শুরু হয়েছে। সামরিক লক্ষ্যবস্তু এবং
ইরানের রাষ্ট্রীয় সংবাদ সংস্থা আইআরএনএ (ইরনা) দাবি করেছে, ইসরায়েলের হাসপাতালে ক্ষেপণাস্ত্র হামলার মূল লক্ষ্য ছিল তার পাশেই অবস্থিত একটি সামরিক প্রযুক্তি পার্ক, যেটি ইসরায়েলি প্রতিরক্ষা বাহিনী (আইডিএফ) গোয়েন্দা ও প্রযুক্তি
ইসরায়েলে ফের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালিয়েছে ইরান। ইসরায়েলের জরুরি সেবা সংস্থা ম্যাগেন ডেভিড অ্যাডম (এমডিএ) জানিয়েছে, ইরানের সর্বশেষ ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় কমপক্ষে ৪৭ জন আহত হয়েছে। সংস্থাটি জানিয়েছে, দৌড়ে আশ্রয় নিতে যাওয়ার
দখলদার ইসরায়েলি ভূখণ্ডে আরও ৩০টি ব্যালিস্টিক মিসাইল হামলা চালিয়েছে ইরান। এতে করে মধ্য ইসরায়েলে অন্তত ২০ জন আহত হয়েছেন। এর মধ্যে তিনজনের অবস্থা আশঙ্কাজনক। বৃহস্পতিবার ইসরায়েলি প্রতিরক্ষা বাহিনীর (আইডিএফ) বরাত
আবারও ইসরায়েল লক্ষ্য করে হাইপারসনিক ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়েছে ইরান। ইরানি সংবাদমাধ্যম প্রেস টিভি এ তথ্য জানিয়েছে। ইরানের দাবি, ‘ফাত্তাহ’ নামের হাইপারসনিক ক্ষেপণাস্ত্রগুলো ইসরায়েলের আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা ভেদ করে সফলভাবে প্রবেশ করেছে।
যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের সাম্প্রতিক হুমকির কড়া জবাব দিয়েছেন ইরানের সর্বোচ্চ নেতা আয়াতুল্লাহ আলী খামেনি। বুধবার (১৮ জুন) টেলিভিশনে সম্প্রচারিত জাতির উদ্দেশে দেওয়া ভাষণে তিনি বলেন, ‘এই জাতি (ইরান) কখনোই
মেক্সিকো উপকূলের দিকে ধেয়ে যাচ্ছে হারিকেন এরিক। দেশটির নাগরিক সুরক্ষা সংস্থা জানিয়েছে, বৃহস্পতিবার (১৯ জুন) মেক্সিকোর প্রশান্ত মহাসাগরীয় উপকূলে আঘাত হানার আগে হারিকেনটি শক্তি বাড়িয়ে ৩ নম্বর ক্যাটাগরির ঝড়ে পরিণত
ইরানে হামলা চালানোয় ইসরায়েলের বিরুদ্ধে তীব্র নিন্দা জানিয়েছে উত্তর কোরিয়া। এ হামলাকে মানবতার বিরুদ্ধে অপরাধ আখ্যা দিয়েছে দেশটি। এ হামলার মাধ্যমে মধ্যপ্রাচ্যে একটি বৃহত্তর যুদ্ধের ঝুঁকি তৈরি করতে পারে বলেও
ইরানে সম্ভাব্য সামরিক হামলার পরিকল্পনায় নীতিগত অনুমোদন দিয়েছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। তবে এখনো পর্যন্ত তিনি চূড়ান্ত নির্দেশ দেননি। যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক সংবাদমাধ্যম ওয়াল স্ট্রিট জার্নাল এ খবর জানিয়েছে। প্রতিবেদনে বলা হয়, ট্রাম্প তার
যদি যুক্তরাষ্ট্র ইরানের বিরুদ্ধে ইসরায়েলকে সমর্থন করে সরাসরি যুদ্ধে জড়ায়, তাহলে মধ্যপ্রাচ্যে মার্কিন সামরিক ঘাঁটিগুলো ইরানের হামলার ঝুঁকিতে পড়বে— এমন আশঙ্কার কথা জানিয়েছেন মার্কিন গোয়েন্দা বিশ্লেষকরা। বুধবার প্রকাশিত দ্য নিউ