ভারী বর্ষা আর উজান থেকে নেমে আসা পাহাড়ি ঢলে ডালিয়া পয়েন্টে মৌসুমের সর্বোচ্চ পর্যায়ে বৃদ্ধি পেয়েছে তিস্তার পানি। এতে প্লাবিত হয়েছে নিম্নাঞ্চল। পানিবন্দি হয়ে পড়েছে ৪৫টি গ্রামের প্রায় ১৫ হাজার
দেশের চার সমুদ্রবন্দর ও সাত অঞ্চলের নদীবন্দরে সতর্কতা দিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। সমুদ্রগুলোকে তিন নম্বর ও নদীবন্দরগুলোকে এক নম্বর সতর্ক সংকেত দেখাতে বলেছে সংস্থাটি। বৃহস্পতিবার (১৪ আগস্ট) বাংলাদেশ আবহাওয়া অধিদপ্তরের আবহাওয়াবিদ
ভোলার ১০টি অভ্যন্তরীণ নৌরুটে যাত্রীবাহী লঞ্চ চলাচল বন্ধ ঘোষণা করেছে বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌপরিবহন কর্তৃপক্ষ (বিআইডব্লিউটিএ)। পশ্চিম-মধ্য বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন উত্তর-পশ্চিম বঙ্গোপসাগর এলাকায় সৃষ্ট লঘুচাপের প্রভাবে নদী উত্তাল থাকায় দুর্ঘটনা এড়াতে
ভারী বর্ষণ ও ভারতের উজান থেকে নেমে আসা পানির কারণে কুষ্টিয়ায় পদ্মা ও গড়াই নদীর পানি প্রতিদিন বাড়ছে। বুধবার (১৩ আগস্ট) পদ্মার পানির উচ্চতা পরিমাপ করা হয় ১২ দশমিক ৮৯
ভারী বর্ষণ আর উজানের ঢলে তিস্তার পানি বিপৎসীমার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। এতে নীলফামারীর নিম্নাঞ্চলের মানুষের মাঝে নতুন করে আতঙ্ক দেখা দিয়েছে। এদিকে পানির প্রবাহ নিয়ন্ত্রণ করতে জেলার ডালিয়া পয়েন্টে
উত্তর অন্ধ্রপ্রদেশ এবং দক্ষিণ উড়িষ্যা উপকূলের অদূরে উত্তরপশ্চিম বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন পশ্চিমমধ্য বঙ্গোপসাগরে একটি লঘুচাপ সৃষ্টি হয়েছে। এটি আরো ঘনীভূত হতে পারে বলে জানিয়েছে বাংলাদেশ আবহাওয়া অধিদপ্তর। বুধবার (১৩ আগস্ট)
পশ্চিমবঙ্গের মুর্শিদাবাদে বিপৎসীমার ওপরে বইছে ফারাক্কা ব্যারেজের পানি। এতে বন্যার আশঙ্কা দেখা দিয়েছে সংলগ্ন এলাকাগুলোতে। এ কারণে ব্যারেজ থেকে নিয়ন্ত্রিত মাত্রায় পানি ছাড়া শুরু হয়েছে। কয়েকদিন ধরে ঝাড়খণ্ড এবং বিহারে
হ্রদের পানি নিয়ন্ত্রণে আসায় সাত দিন খোলা থাকার পর বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে কাপ্তাই বাঁধের ১৬টি জলকপাট। মঙ্গলবার সকাল পৌনে ৯টার দিকে বাঁধের জলকপাটগুলো বন্ধ করা হয়। কাপ্তাই পানি বিদ্যুৎ
গাইবান্ধার সুন্দরগঞ্জ এবং কুড়িগ্রামের চিলমারী উপজেলার মধ্যে নির্মিত দ্বিতীয় তিস্তা সেতু উদ্বোধনের বাকি আর মাত্র কয়েকদিন। আগামী ২৫ আগস্ট খুলে দেওয়া হবে বহুল আকাঙ্ক্ষিত এ সেতু। কিন্তু, অবৈধভাবে বালু উত্তোলনের
লক্ষ্মীপুরের রামগতি ও কমলনগরে উপজেলায় মেঘনা নদীর তীর রক্ষা বাঁধের কয়েকটি স্থান দেবে গেছে। অস্বাভাবিক জোয়ারের কারণে এ পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়েছে। স্থানীয়রা বলছেন, বারবার একই চিত্র, সরকার যেন দ্রুত বাঁধ মেরামতের