যমুনা নদীভাঙন রোধে সিরাজগঞ্জ সদরের ছোনগাছা ও খোকশাবাড়ী ইউনিয়নে বাঁধ নির্মাণের দাবিতে মানববন্ধন করেছেন এলাকাবাসী। ‘নদী ভাঙন ঠেকাও, ছোনগাছা ইউনিয়ন বাঁচাও’ স্লোগানে শনিবার (২৮ জুন) সকাল ৯টার দিকে উপজেলার ভাটপিয়ারী
কানাডা, তিউনিসিয়া ও মরক্কো থেকে ১ লাখ ৫ হাজার টন সার কেনার সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার। এতে মোট ব্যয় হবে ৬৮১ কোটি ১২ লাখ ৬০ হাজার টাকা। বুধবার (২৫ জুন) সচিবালয়ে
তিস্তা নদীর পানি বিপৎসীমার ২০ সেন্টিমিটার নিচ দিয়ে পানি প্রবাহিত হচ্ছে। এতে করে তিস্তা পাড়ের মানুষজন বড় ধরনের বন্যার আশঙ্কা করছে এবং যে কোনো সময় তিস্তার পানি বিপৎসীমা অতিক্রম করতে
পিরোজপুরের ইন্দুরকানীতে ভেঙে পড়া বেইলি ব্রিজটি এখনো মেরামত করা হয়নি। ফলে দুদিন ধরে কলারন-সন্যাসী-মোরেলগঞ্জ-মোংলা-শরণখোলা রুটসহ একাধিক এলাকার সঙ্গে সড়ক যোগাযোগ সম্পূর্ণরূপে বিচ্ছিন্ন হয়ে আছে। এতে চরম ভোগান্তিতে পড়েছেন এলাকাবাসী। সব
টানা বৃষ্টি ও ভারতীয় উজানের পানিতে ফেনীর ফুলগাজীর মুহুরী ও সিলোনিয়া নদীর দুটি স্থানে বাঁধ ভেঙে লোকালয় প্লাবিত হয়েছে। বৃহস্পতিবার (১৯ জুন) রাত ১০টার দিকে এ ভাঙনের সৃষ্টি হয়। স্থানীয়
উত্তর বঙ্গোপসাগরে সৃষ্ট বজ্রমেঘ ও সক্রিয় মৌসুমি বায়ুর তারতম্যের আধিক্যের কারণে মোংলা সমুদ্র বন্দরে তিন নম্বর স্থানীয় সতর্ক সংকেত বহাল রয়েছে। এর প্রভাবে মোংলার উপকূল জুড়ে দুর্যোগপূর্ণ আবহাওয়া বিরাজ করছে।
ফরিদপুরের সদরপুর ও চরভদ্রাসন উপজেলার বেশ কয়েকটি এলাকায় পদ্মা নদীতে ভাঙন দেখা দিয়েছে। প্রায় ১৫ দিন ধরে নদী পাড়ের বেশ কয়েকটি রাস্তা এরইমধ্যে ভেঙে গেছে। ভাঙনে অনেকেই বসতভিটা হারাতে বসেছেন।
তিন সপ্তাহ থেকে পদ্মা নদীর ভাঙনের দুশ্চিন্তায় আতঙ্কে দিন কাটাচ্ছেন চরাঞ্চলের নদীর পাড়ের মানুষ। ফরিদপুর সদরপুর ও চরভদ্রাসন উপজেলার কয়েকটি এলাকা দিয়ে বয়ে গেছে পদ্মা নদী। নদীরপাড় সংলগ্ন বেশ কয়েকটি
সক্রিয় মৌসুমি বায়ুর কারণে উত্তর বঙ্গোপসাগর এলাকায় বজ্রমেঘ তৈরি হচ্ছে এবং বায়ুচাপের তারতম্যের আধিক্য বিরাজ করছে। এর প্রভাবে উত্তর বঙ্গোপসাগর, বাংলাদেশের উপকূলীয় এলাকা এবং সমুদ্র বন্দরগুলোর ওপর দিয়ে ভারী থেকে
মুন্সীগঞ্জের ঐতিহ্যবাহী তালতলা ডহুরী খালের ভাঙনে হুমকির মুখে পড়েছে ১৩০ বছরের পুরোনো বিদ্যালয়, কবরস্থান ও ব্রিজ। বিলীনের পথে সরকারি সড়ক। একের পর এক বিলীন হচ্ছে ফসলের জমি, বসতভিটা। বর্ষা শুরুর