ভারতীয় সীমান্তঘেঁষা ময়মনসিংহের ধোবাউড়ায় উজান থেকে নেমে আসা পাহাড়ি ঢল আর বৃষ্টিতে আকস্মিক বন্যার আশঙ্কা দেখা দিয়েছে। এরইমধ্যে বৃষ্টির পানিতে নেতাই নদীর বাঁধ ভাঙার উপক্রম হয়েছে। বিভিন্ন নদ-নদীর পানিও বাড়তে
গত ৪৮ ঘণ্টায় রংপুরে প্রায় ২৫০ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত হয়েছে। বর্ষার আগেই অঝোর ধারা এই বৃষ্টিতে রংপুর নগরীর নিম্নাঞ্চলের অনেক স্থান প্লাবিত হয়েছে। এছাড়া ৩০০ হেক্টরের বেশি জমির ফসল পানিতে নিমজ্জিত
আগামী ২৪ ঘণ্টায় ময়মনসিংহ বিভাগের শেরপুর ও নেত্রকোনা এবং সিলেট বিভাগের সুনামগঞ্জ ও সিলেট জেলায় আকস্মিক বন্যার আশঙ্কা করা হচ্ছে। ভারতের মেঘালয় ও আসামে টানা ভারি বর্ষণ এবং শেরপুর জেলায়
ভারতের মেঘালয় ও আসামে টানা ভারী বর্ষণ এবং শেরপুরে গত ৪ দিনের থেমে থেমে বৃষ্টিপাতের কারণে জেলার নদ-নদীর পানি দ্রুত বাড়ছে। এরই মধ্যে চেল্লাখালী নদীর পানি বিপৎসীমা অতিক্রম করেছে। মঙ্গলবার
ভারতের মেঘালয় ও আসামে ভারী বর্ষণের ফলে শেরপুরের চেল্লাখালী নদীর পানি বিপদসীমার ৩৯ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। সোমবার (১৯ মে) রাত ১০টায় পানি উন্নয়ন বোর্ড এ তথ্য জানায়। এ
বৃষ্টি ও উজানের ঢলে তিস্তার পানি বেড়ে কুড়িগ্রামের উলিপুর ও রাজারহাট উপজেলায় বিভিন্ন চরে তলিয়ে গেছে বাদামসহ বিভিন্ন ফসলের ক্ষেত। এতে ক্ষতির মুখে পড়েছেন কৃষকরা। ক্ষতি কিছুটা পুষিয়ে নিতে কোথাও
দুই ইউনিয়ন ঘেঁষে বয়ে গেছে খালটি। আট কিলোমিটরার দীর্ঘ খালটি দখল ও দূষণে অস্তিত্বের সংকটে। দখল হওয়ায় খালটি দিয়ে পানি প্রবাহ প্রায় বন্ধ হয়ে যায়। এর জেরে বর্ষায় হয় জলাবদ্ধতা।
কুড়িগ্রামের রৌমারীতে জিঞ্জিরাম নদীর তীব্র স্রোতে ৩ লাখ টাকা ব্যয়ে সদ্য নির্মিত কাঠের ব্রিজটি ভেঙে গেছে। এতে করে ওই ব্রিজ দিয়ে যাতায়াতকারী ১১টি গ্রামের প্রায় ২০ হাজার মানুষ উপজেলা শহর
ফারাক্কা বাঁধের প্রভাবে প্রতি বছরই কমে যাচ্ছে দেশের অন্যতম নদী পদ্মার পানি সমতলের উচ্চতা। যার বিরূপ প্রভাব পড়ছে চাঁপাইনবাবগঞ্জের অন্য নদীগুলোর ওপর। ফলে বর্ষা মৌসুমে যেমন বাড়ছে ভাঙনের প্রবণতা, তেমনি
আধা ঘণ্টার কালবৈশাখির তাণ্ডবে তছনছ হয়ে গেছে মেহেরপুরের ফল-ফসল ও ঘরবাড়ি। এতে ব্যাপক ক্ষতির মুখে পড়েছেন কৃষক। শনিবার (১৭ মে) সন্ধ্যায় বৃষ্টির পাশাপাশি কালবৈশাখির তাণ্ডব শুরু হয়। ১৫ মে থেকে