সিরাজগঞ্জে ভারী বর্ষণে যমুনা নদীতে পানি ৯ সেন্টিমিটার বৃদ্ধি পেয়েছে। যা বিপৎসীমার ১৭২ সেন্টিমিটার নিচ দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। দ্রুত পানি বৃদ্ধির ফলে জেলার সদর, কাজিপুর, শাহজাদপুর, চৌহালী, চলনবিলের নিম্ন অঞ্চল
উজান থেকে নেমে আসা ঢলে তিস্তা নদীর পানি দ্রুত বাড়তে শুরু করেছে। বৃহস্পতিবার থেকে পরবর্তী ২৪ ঘণ্টায় তিস্তার পানি বিপৎসীমায় পৌঁছে নদী সংলগ্ন কুড়িগ্রাম জেলার নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হতে পারে। বৃহস্পতিবার
মৌসুমী প্রভাবে খাগড়াছড়িতে টানা বর্ষণ ও পাহাড়ি ঢলে খাগড়াছড়ির দীঘিনালার মেরুং ইউনিয়নের নিচু এলাকা প্লাবিত হয়েছে। পানিতে ডুবে গেছে খাগড়াছড়ি -লংগদু সড়কের হেডকোয়ার্টার এলাকা। এতে ব্যাহত হচ্ছে যান চলাচল। মেরুং
টানা মাঝারি ও ভারী বর্ষণ আর উজান থেকে নেমে আসা পাহাড়ি ঢলে বাড়ছে কুমিল্লার গোমতী নদীর পানি। এই ভাবে পানি বাড়তে থাকলে ২৪ এর মতো আবারও দেখা দিতে পারে ভয়াবহ
টানা বৃষ্টি ও ভারত থেকে নেমে আসা পাহাড়ি ঢলে ফেনীর মুহুরী, কহুয়া ও সিলোনিয়া নদীরক্ষা বাঁধের ২১টি স্থানে ভেঙে প্লাবিত হয়েছে শতাধিক গ্রাম। বুধবার (৯ জুলাই) দুপুর থেকে বৃষ্টি কমার
খাগড়াছড়িতে গত দুই দিন ধরে থেমে থেমে বৃষ্টি হচ্ছিল। তবে, বর্তমানে ভারী বৃষ্টিপাত শুরু হয়েছে। ফলে চেঙ্গি ও মাইনি নদীর পানি বেড়ে গিয়ে নিম্নাঞ্চলের গ্রামগুলোতে পানি ঢুকে পড়েছে। এতে করে
চট্টগ্রামের মিরসরাইয়ে চারদিনের টানা ভারী বর্ষণে আবারও নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হয়েছে। অনেক এলাকায় পানিবন্দি হয়ে পড়েছে মানুষ। জনজীবনে নেমে এসেছে স্থবিরতা। কর্মহীন হয়ে পড়েছে শ্রমজীবী অনেকে। বৃষ্টির পানিতে উপজেলার খৈয়াছড়া ইউনিয়নের
ফেনীতে ভারী বৃষ্টিপাত ও ভারতের উজানের পানিতে মুহুরী, কহুয়া ও সিলোনিয়া নদীর বন্যা নিয়ন্ত্রণ বাঁধের ১৪টি স্থান ভেঙে ফুলগাজী ও পরশুরাম উপজেলার লোকালয়ে পানি প্রবেশ করেছে। এতে অন্তত ৩০টি গ্রাম
ফেনীতে ভারী বৃষ্টিপাত ও ভারতের উজানের পানিতে মুহুরী, কহুয়া ও সিলোনিয়া নদীর বন্যা নিয়ন্ত্রণ বাঁধের ১৪টি স্থানে ভাঙন দেখা দিয়েছে। এতে সীমান্তবর্তী ফুলগাজী ও পরশুরাম উপজেলার নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হয়ে ভোগান্তিতে
পটুয়াখালীতে গত ২৪ ঘণ্টায় রেকর্ড পরিমাণ ২১৫ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত রেকর্ড করা হয়েছে, যা চলতি বছরের সর্বোচ্চ। টানা বর্ষণে পটুয়াখালী পৌর শহরসহ জেলার বিভিন্ন এলাকায় জলাবদ্ধতা দেখা দিয়েছে। দুর্ভোগে পড়েছেন হাজারো