তিনি বলেন, ‘যারা ইতিহাস নিয়ে কাজ করেন, গবেষণা করেন, পড়াশোনা করেন, তাদের প্রতি আহ্বান থাকবে ১৯৪৭ থেকে ২০২৪ পর্যন্ত বাংলাদেশের প্রতিটি বাকের এই ইতিহাসগুলোকে চুলচেরা বিশ্লেষণ করে নিরপেক্ষ জায়গা থেকে বিভিন্ন পারসপেক্টিভগুলো বর্তমান প্রজন্মের কাছে তুলে ধরুন। জনগণ বিচার করুক কোনটা তারা গ্রহণ করবে আর কোনটা গ্রহণ করবে না।’
তিনি আরো বলেন, ‘হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী, মাওলানা আব্দুল হামিদ খান ভাসানী, শেরেবাংলা এ কে ফজলুল হক, শেখ মুজিবুর রহমান, তাজউদ্দীন আহমেদ, জিয়াউর রহমান থেকে শুরু করে যাদের যতটুকু অবদান সেগুলো তুলে ধরতে হবে। পাশাপাশি তাদের সীমাবদ্ধতাগুলোকেও সামনে নিয়ে আসতে হবে। সেই সীমাবদ্ধতা থেকে আমাদের শিক্ষা নিতে হবে।