বঙ্গোপসাগরে একটি ঘূর্ণিঝড় সৃষ্টির প্রবল আশঙ্কা রয়েছে। মে মাসের ২৩ তারিখ থেকে ২৮ তারিখের মধ্যে এই ঘূর্ণিঝড়ের সৃষ্টি হতে পারে বলে জানিয়েছেন আবহাওয়াবিদ মোস্তফা কামাল পলাশ। আজ রবিবার নিজের ভেরিফায়েড
ঢাকার বাতাস আজ ‘সংবেদনশীল গোষ্ঠী’র (অসুস্থ বা শিশু-বৃদ্ধ) জন্য অস্বাস্থ্যকর। ১১৯ স্কোর নিয়ে দূষিত বাতাসের শহরের তালিকায় দশম অবস্থানে রয়েছে রাজধানী ঢাকা। তালিকায় প্রথম পাকিস্তানের লাহোর এবং দ্বিতীয় অবস্থানে রয়েছে
দেশজুড়ে তীব্র গরমে নাকাল মানুষজন। এমন অবস্থায় সকাল ৬টায় ঢাকায় তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ২৯ দশমিক ৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস। বাংলাদেশ আবহাওয়া অধিদপ্তরের বুলেটিন অনুযায়ী, আজও দিনের আবহাওয়ায় উল্লেখযোগ্য কোনো পরিবর্তনের
হু হু করে বাড়ছে দেশের তাপমাত্রা। আজ শনিবার (১০ মে) ঢাকায় মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ৪০.১ ডিগ্রি সেলসিয়াস রেকর্ড করা হয়েছে। অন্যদিকে, দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে চুয়াডাঙ্গায় ৪২ ডিগ্রি
চুয়াডাঙ্গা ও রাজশাহী জেলার ওপর দিয়ে তীব্র তাপপ্রবাহ বয়ে যাচ্ছে। ঢাকাসহ বেশ কয়েকটি বিভাগের ওপর দিয়ে মাঝারি ধরনের তাপপ্রবাহ বয়ে যাচ্ছে এবং তা অব্যাহত থাকতে পারে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর।
বিশ্বের বিভিন্ন দেশে বেড়ে চলেছে বায়ুদূষণের মাত্রা। দিন দিন ঢাকার বাতাস দূষিত হয়ে উঠছে। চলতি বছরের শুরুতেই টানা কয়েক দিন বাতাসের মান খুবই অস্বাস্থ্যকর ছিল। তারই ধারাবাহিকতায় আজ সকালেও ঢাকার
আগামী ১৬ থেকে ১৮ মে’র মধ্যে বঙ্গোপসাগরে একটি ঘূর্ণন সৃষ্টি হতে পারে। এটিই পর্যায়ক্রমে ঘনীভূত হয়ে ঘূর্ণিঝড়ে রূপ নিতে পারে বলে জানিয়েছে বাংলাদেশ ওয়েদার অবজারভেশন টিম (বিডব্লিউওটি)। সেই সঙ্গে আজ
চুয়াডাঙ্গায় শুরু হয়েছে তীব্র তাপপ্রবাহ। প্রচণ্ড রোদে বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে জনজীবন। প্রচণ্ড গরমে জেলা শহরে বিভিন্ন সড়কের পিচ গলে যেতে দেখা গেছে। এ অবস্থায় জরুরি প্রয়োজন ছাড়া মানুষ বাড়ি থেকে
দু-একটি অঞ্চল ছাড়া প্রায় সারাদেশেই বইছে তাপপ্রবাহ। গত দুদিন থেকে শুরু হওয়া এই তাপপ্রবাহ আজ আরও তীব্র হচ্ছে। আজ দেশের তাপমাত্রা ৪০ ডিগ্রি সেলসিয়াসের ওপরে উঠতে পারে। শুক্রবার (৯ মে)
চলমান তাপপ্রবাহ ধীরে ধীরে আরও বিস্তার লাভ করতে পারে। তাপপ্রবাহ হতে পারে মাঝারি মানের। অর্থাৎ দিনের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা পৌঁছাতে পারে ৩৯ দশমিক ৯ ডিগ্রি পর্যন্ত। ৪০ ডিগ্রি পৌঁছালে সেটাকে তীব্র