ইসরায়েল যদি ইরানের ওপর হামলা বন্ধ করে, তাহলে তেহরানও পাল্টা জবাব দেওয়া বন্ধ করবে বলে জানিয়েছেন ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী আব্বাস আরাগচি। শুক্রবার শুরু হওয়া ইসরায়েলি হামলার পর এটি ছিল আরাগচির প্রথম
মাত্র এক ঘণ্টায় ইসরায়েলের ১০টি যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করার দাবি করেছে ইরান। দেশটির প্রতিরক্ষা কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, ইসরায়েলি যুদ্ধবিমানগুলো ইরানের আকাশসীমায় প্রবেশের চেষ্টা করছিল, এমন সময় তাদের প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা এসব বিমান ভূপাতিত
ইরান যদি যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে কোনো ধরনের হামলা চালায় তাহলে ‘নজিরবিহীন’ পাল্টা হামলার হুঁশিয়ারি দিয়েছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। ট্রুথ সোশ্যালে করা এক পোস্টে তিনি বলেছেন, যদি ইরান আমাদের ওপর কোনোভাবে
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় ইসরায়েলে এখন পর্যন্ত ১০ জন নিহত হয়েছে বলে খবর পাওয়া গেছে। স্থানীয় কর্মকর্তারা এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। ইসরায়েলি পুলিশ জানিয়েছে, তেল আবিবের দক্ষিণে অবস্থিত বাত ইয়াম শহরে
ইরানের পর এবার ইয়েমেনভিত্তিক হুথি বিদ্রোহীরা ইসরায়েলে হামলা চালিয়েছে। ইসরায়েলের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, এবার শুধু ইরান থেকে নয় ইয়েমেন থেকে হুথি বিদ্রোহীরাও হামলা চালিয়েছে। তবে এসব হামলা থেকে ক্ষয়ক্ষতির
ভারতের উত্তরাখণ্ডে একটি যাত্রীবাহী হেলিকপ্টার বিধ্বস্ত হয়েছে। এতে সাতজন নিহত হয়েছেন। কেদারনাথ ধাম থেকে গুপ্তকাশীর দিকে যাওয়ার পথে হেলিকপ্টারটি বিধ্বস্ত হয়। মূলত কেদারনাথ থেকে যাত্রীদের নিয়ে গুপ্তকাশী যাচ্ছিল হেলিকপ্টারটি। একপর্যায়ে
ইসরায়েলজুড়ে রাতভর হামলা চালিয়েছে ইরান। দখলদারদের হাইফা ও তেল আবিব শহরসহ বিভিন্ন অঞ্চলে ক্ষেপণাস্ত্র নিক্ষেপ করেছে তেহরান। এতে কমপক্ষে ছয়জন নিহত হয়েছে। রোববার (১৫ জুন) আলজাজিরার প্রতিবেদনে বলা হয়, গত
ইসরাইলি আর্মি রেডিও একটি সূত্রের বরাতে জানিয়েছিল, তেহরান রাতেই আবার হামলা চালাবে। তবে ইসরাইলি বাহিনী জনগনকে বাসায় ফেরার আশ্বাস দিয়েছিল। রোববার রাতে প্রথম হামলার কয়েক ঘণ্টা পর আবারও ক্ষেপনাস্ত্র ছুঁড়েছে
ইসরাইলকে লক্ষ্য করে ইরান আবারও ক্ষেপণাস্ত্র নিক্ষেপ করেছে বলে জানিয়েছে দেশটির সামরিক বাহিনী। এর পরিপ্রেক্ষিতে ইসরাইলজুড়ে বাসিন্দাদের সুরক্ষিত স্থানে যেতে বলা হয়েছে। খবর বিবিসির। ইসরাইলের হামলার জবাবে গত শুক্রবার রাতে
ইরান-ইসরাইল নতুন করে সংঘাত সৃষ্টি হওয়ায় দেশ দুটির সামরিক শক্তি নিয়ে চলছে চুলচেরা বিশ্লেষণ। গ্লোবাল ফায়ার পাওয়ারের পরিসংখ্যান অনুযায়ী, বিশ্বে শীর্ষ ২০ সামরিক শক্তিধরের তালিকায় আছে দুই দেশই। ইসরাইলসহ বিশ্বের