বাংলা৭১নিউজ,সংসদ প্রতিবেদক: ডিএইচআইএস সফটওয়্যার ব্যবহার করে বিশ্বের সর্ববৃহৎ স্বাস্থ্য তথ্য নেটওয়ার্ক তৈরি করা হয়েছে বলে সংসদে জানিয়েছেন স্বাস্থ্য ও পরিবার
কল্যাণ মন্ত্রী মোহাম্মদ নাসিম।আজ বৃহস্পতিবার বিকেলে জাতীয় সংসদের চতুর্দশ অধিবেশনে টেবিলে উত্থাপিত মহিলা সংসদ সদস্য বেগম হাজেরা খাতুনের প্রশ্নের জবাবে তিনি এতথ্য জানান।স্বাস্থ্য মন্ত্রী বলেন, সরকারি-বেসরকারি স্বাস্থ্য প্রতিষ্ঠান ও হাসপাতালের ইলেকট্রনিক তথ্য ভান্ডার, দেশ-ভিত্তিক স্বাস্থ্য মানবসম্পদ তথ্য ভান্ডার,জিও-লোকেশন তথ্য ভান্ডার, হাসপাতাল অটোমেশনের জন্য ওপেন এমআরএস সফটওয়্যার চালু জনস্বাস্থ্য বিষয়ক তথ্য-উপাত্ত সংগ্রহরে জন্য ডিএইচআইএস সফটওয়্যার ব্যবহার করে বিশ্বের সর্ববৃহৎ স্বাস্থ্য তথ্য
নেটওয়ার্ক তৈরি করা হয়েছে।দেশের প্রতিটি নাগরিকের স্বাস্থ্য উপাত্ত ভিত্তিক একটি ইলেকট্রনিক তথ্য ভান্ডার গড়ে তোলার জন্য গ্রাম পর্যায়ে বসবাসকারী সকল নাগরিকের তথ্য সম্বলিত ডাটাবেজ িৈতরর কাজ সম্পন্ন হয়েছে। এখন এই ডাটাবেইজ ভিত্তিক লাইফ টাইম শেয়ার পোর্টেবল সিটিজেনস ইলেকট্রনিক হেলথ রেকর্ড তৈরির কাজ চলছে।
সিভিল রেজিস্ট্রেশন এ্যান্ড ভাইটাল স্টাটিটিকস (সিআরভিএস) নামে একটি আর্ন্তজাতিক উদ্যোগের আওতায় বর্তমানে জন্ম মৃত্যু নিবন্ধন, ইলেকশন কমিশন ভোটার ডাটাবেইজ, স্বাস্থ্য ডাটাবেইজ এবং নির্মীয়মান দারিদ্র ডাটাবেইজসমূহ সমন্বয় করে আংগুলের ছাপ ও রেটিনার ছবিযুক্ত ন্যাশনাল ইলেকট্রনিক পপুলেশন রেজিস্টার তৈরির পরিকল্পনা নেয়া হচ্ছে।
মুহাম্মদ মিজানুর রহমানের অপর এক প্রশ্নের জবাবে স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, মন্ত্রণালয়ের অধীন ঔষধ প্রশাসন অধিদপ্তর অনুমোদিত মেডিকেল ডিভাইস গাইডলাইন অনুযায়ী ইতোমধ্যে অনেক
হার্টের রিং বা করোনারী স্টেন্ট-এর রেজিস্ট্রেশন প্রদান করেছে এবং এই প্রক্রিয়া চমলান রয়েছে।
রেজিস্ট্রেশনকৃত সকল হার্টের রিং-এর মূল্য ঔষধ প্রশাসন অধিদপ্তর কর্তৃক নির্ধারণ করে দেয়া হয়। হার্টের রিং-এর মূল্য পরিস্থিতির উপর ঔষধ প্রশাসন অধিদপ্তরের নিয়মিত মনিটরিং
এর ব্যবস্থা বিদ্যমান রয়েছে।কোন ব্যবসায়ী বা হাসপাতালের কোন ব্যক্তি/ব্যক্তিবর্গের বিরুদ্ধে সরকার কর্তৃক নির্ধারিত মূল্যের চেয়ে অধিক মূল্যে হার্টের রিং
বিক্রির বিষয়ে সুনির্দিষ্ট অভিযোগ পাওয়া গেলে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
বাংলা৭১নিউজ/এএইচ