দেশে মহামারি করোনাভাইরাসে গত ২৪ ঘণ্টায় কারও মৃত্যুর তথ্য পাওয়া যায়নি। তবে এসময়ে সংক্রমিত হয়েছেন ২১ জন। এ নিয়ে মহামারি শুরুর পর থেকে এখন পর্যন্ত দেশে মোট মৃত্যু ২৯ হাজার
দেশে ডেঙ্গুজ্বরে আক্রান্ত হয়ে গত ২৪ ঘণ্টায় একজনের মৃত্যু হয়েছে. এটিই নতুন বছরের প্রথম মৃত্যু। এদিকে এই দিন ২০ জন নতুন ডেঙ্গু রোগী হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন। তাদের নিয়ে বর্তমানে দেশের বিভিন্ন সরকারি-বেসরকারি
বাংলাদেশে ৮ জানুয়ারি সকাল ৮টা থেকে ৯ জানুয়ারি সকাল ৮টা পর্যন্ত করোনাভাইরাসে কারও মৃত্যুর খবর পাওয়া যায়নি। ফলে, মৃতের সংখ্যা ২৯ হাজার ৪৪০ অপরিবর্তিত আছে। উল্লিখিত সময়ে ১৭ জনের দেহে
মাত্র এক টাকা ভিজিটে রোগীদের সেবা দিচ্ছেন রাজশাহীর একজন চিকিৎসক। তার নাম সুমাইয়া বিনতে মোজাম্মেল। ২০২০ সালে এমবিবিএস পাস করা এই চিকিৎসক বাবার ইচ্ছায় রোববার (৮ জানুয়ারি) থেকে এক টাকা
চীনের তৃতীয় জনবহুল প্রদেশ হেনানের প্রায় ৯০ শতাংশ লোক করোনায় আক্রান্ত হয়েছে। প্রদেশের স্বাস্থ্য কমিশনের পরিচালক কান কুয়াঙচেঙ এক সংবাদ সম্মেলনে বলেছেন, জানুয়ারি ৬ তারিখ পর্যন্ত প্রদেশের কোভিড আক্রান্তের হার
কয়েক দিনের তীব্র শীতে সারাদেশেই শীতজনিত রোগ বেড়েছে। বিশেষ করে শিশুরা সর্দি-কাশি, নিউমোনিয়া, ডায়রিয়াসহ নানান রোগে আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালাতে ভর্তি হচ্ছেন। রোগীর চাপে শয্যা সংকট থাকলেও সেবায় কোনো ঘাটতি নেই
করোনায় বিশ্বব্যাপী গত ২৪ ঘণ্টায় আরও ৭৪৫ জনের মৃত্যু হয়েছে; অর্থাৎ আগের দিনের তুলনায় মৃত্যু কমেছে দেড় শতাধিক। এ সময় ভাইরাসটিতে আক্রান্ত হয়েছেন ৩ লাখ ২৪ হাজার ৪৬৩ জন; অর্থাৎ
করোনায় বিশ্বব্যাপী গত ২৪ ঘণ্টায় আরও ৯০১ জনের মৃত্যু হয়েছে; অর্থাৎ আগের দিনের তুলনায় মৃত্যু কমেছে ৫ শতাধিক। এ সময় ভাইরাসটিতে আক্রান্ত হয়েছেন ৩ লাখ ৮৯ হাজার ৮৪১ জন; অর্থাৎ
বিশ্বব্যাপী গত ২৪ ঘণ্টায় করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে আরও এক হাজার ৪৩৪ জনের মৃত্যু হয়েছে। এ সময় ভাইরাসটিতে আক্রান্ত হয়েছেন ৪ লাখ ৭১ হাজার ৬৪৫ জন। শনিবার (৭ জানুয়ারি) সকালে করোনার
তীব্র শীতে রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন অঞ্চলের তাপমাত্রা কমেছে। এরওপর কোনও কোনও অঞ্চলে শুরু হয়েছে শৈত্যপ্রবাহ। বাড়ছে ঠান্ডা, শ্বাসকষ্ট, অ্যাজমা, চর্মরোগসহ শীতকালীন নানা ধরনের রোগ। ফলে প্রতিদিনই হাসপাতালে ভিড় বাড়ছে রোগীদের।