রবিবার, ১৯ মে ২০২৪, ০৪:১০ পূর্বাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম
স্বর্ণের দাম আরও বাড়ল এবার পোশাকে নায়িকাদের নাম ফুটিয়ে হাজির ভাবনা সোনালী আঁশের সুদিন ফিরিয়ে আনতে চাই: পাটমন্ত্রী অনিয়ম এড়াতে মোবাইল অ্যাপে চাল বিক্রি ৩০ দিনের মধ্যে শহীদ আনোয়ারা উদ্যান ফেরতের দাবি মাগুরায় রেলপথ শিগগিরই চালু হবে : রেলমন্ত্রী যিনি দেশ বিক্রি করতে চেয়েছিল আপনি তো ওনারই সন্তান হেফাজত নেতা মামুনুল হক ডিবিতে যেকোনো চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় পুলিশ প্রস্তুত: আইজিপি সুবিধাবঞ্চিত শিশুদের মধ্যে স্কুলসামগ্রী বিতরণ শাহ্জালাল ইসলামী ব্যাংকের জাল ভোট পড়লেই কেন্দ্র বন্ধ: ইসি হাবিব ইসলামী ব্যাংকের সঙ্গে অ্যাস্ট্রা এয়ারওয়েজের চুক্তি স্বাক্ষর ইসলামী ব্যাংকের মাসব্যাপী ক্যাম্পেইন শুরু ডেপুটি গভর্নর বাংলাদেশ ব্যাংকে গণমাধ্যমকর্মীদের প্রবেশে বাধা নেই বেনাপোল-পেট্রাপোল দিয়ে ভারত ভ্রমণে তিনদিনের নিষেধাজ্ঞা ঢাবিতে বিষমুক্ত ফল নিশ্চিতের দাবিতে মানববন্ধন গোপালগঞ্জের সেপটিক ট্যাংকে শ্বাসরুদ্ধ হয়ে ২ শ্রমিক নিহত দিল্লির তাপমাত্রা ৪৭ ডিগ্রি ছাড়িয়েছে ভোট বর্জনই বিএনপির আন্দোলন: এ্যানি আফগানিস্তানে বন্যায় ৫০ জনের মৃত্যু

শোকাহত ম্যারাডোনা

বাংলা ৭১ নিউজ
  • আপলোড সময় রবিবার, ২৭ নভেম্বর, ২০১৬
  • ১০৪ বার পড়া হয়েছে

বাংলা৭১নিউজ, ডেস্ক : দীর্ঘ ৩০ বছরের সম্পর্ক শেষ হয়ে গেল। দিয়েগো ম্যারাডোনা আজ বন্ধুহীন। কিউবার মহান বিপ্লবী নেতা ও সাবেক প্রেসিডেন্ট ফিদেল কাস্ত্রোর প্রয়াণের পর বাকরুদ্ধ ম্যারাডোনা। এতটাই শোকাহত যে, কাস্ত্রোর নামের আগে কিংবা পরে ‘ছিলেন’ শব্দটা লিখতে তার বাধছে।

১৯৮৬ সালে মেক্সিকো বিশ্বকাপ মাতিয়েছিলেন আর্জেন্টাইন ফুটবল কিংবদন্তি। তার বাঁ-পা কথা বলত। তার খেলা পছন্দ করতেন কিউবার প্রেসিডেন্টও। পরের বছরেই কিউবায় পা রেখেছিলেন ম্যারাডোনা। দেখা করেছিলেন কাস্ত্রোর সঙ্গে।

আপ্লুত কিউবা প্রেসিডেন্ট বলেছিলেন, ‘দিয়েগো খুব ভালো বন্ধু। অত্যন্ত সৎ। দূরন্ত অ্যাথলেট। কিউবার মানুষদেরও ভালোবাসে।’

১৯৯৪ বিশ্বকাপে ম্যারাডোনার বিরুদ্ধে উঠেছিল ডোপিংয়ের অভিযোগ। বিশ্বকাপ থেকে ছিটকে যেতে হয়েছিল তাকে। চারদিকে সমালোচনায় জর্জরিত ম্যারাডোনা চলে গিয়েছিলেন কিউবায়। সে সময় বেশ কিছুদিন কাটিয়েছিলেন কাস্ত্রোর সঙ্গে। তৎকালীন কিউবা প্রেসিডেন্ট ম্যারাডোনাকে সঠিক পথে ফিরিয়ে এনেছিলেন, যা কোনো দিন ভুলতে পারবেন না দিয়েগো।

তাই তো ম্যারাডোনা কতবার যে বলেছেন, ‘আমি ফিদেল কাস্ত্রোর ভক্ত’ তার ইয়ত্তা নেই। নিজের বাঁ-পায়ে ক্যাস্ত্রোর ট্যাটু বানিয়েছেন। আত্মজীবনী উৎসর্গ করেছিলেন ফিদেলকে। কয়েক বছর আগেও ফিদেল যখন গুরুতর অসুস্থ, গোটা দুনিয়া উদগ্রীব তার খবর জানার জন্য।

গুজবও রটে গিয়েছিল যে, কাস্ত্রো আর বেঁচে নেই। ম্যারাডোনা ছুটে গিয়েছিলেন কিউবায়। পরে তিনিই জানিয়েছিলেন ক্যাস্ত্রো ভালো আছেন। শুক্রবার রাতে ক্যাস্ত্রো চলে গেছেন অন্যভুবনে। রেখে গেছেন বন্ধুকে, ভক্তকেও। ওয়েবসাইট।

বাংলা৭১নিউজ/এম

শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরও সংবাদ
২০১৫-২০২৩ © বাংলা৭১নিউজ.কম কর্তৃক সকল অধিকার সংরক্ষিত।
Theme Dwonload From ThemesBazar.Com