সোমবার, ১৩ মে ২০২৪, ০৭:১২ অপরাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম
বাসচাপায় কলেজছাত্রীর মৃত্যু, চালকের গ্রেফতার দাবিতে মানববন্ধন গোপালগঞ্জে বাস-প্রাইভেটকার সংঘর্ষে নিহত ১, আহত ২ চিকিৎসাধীন শিশু জিহাদকে মামার জিম্মায় দেওয়ার নির্দেশ বিশেষ চাহিদাসম্পন্ন শিশুদের সমাজের মূল ধারায় সম্পৃক্ত করতে হবে নিম্ন আয়ের মানুষের জন্য আবাসন প্রকল্প নিচ্ছে গণপূর্ত মন্ত্রণালয় পবা-মোহনপুর উপজেলা নির্বাচনে প্রার্থীদের প্রতীক বরাদ্দ কুমিল্লার চান্দিনা উপজেলা পরিষদের নির্বাচন স্থগিত সিটি টোলের নামে চাঁদাবাজিতে বাড়ছে নিত্যপণ্যের দাম : সাঈদ খোকন ডাক বিভাগকে সাড়ে ৫ কোটি টাকা রাজস্ব দিলো নগদ গরুবাহী ট্রাকের ধাক্কায় অবসরপ্রাপ্ত পুলিশ কনস্টেবল নিহত গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার জন্য সবার কাজ করা উচিত: ফখরুল নৌ-পুলিশের অভিযানে নিষিদ্ধ জাল ও পোনাসহ ৫৪ জন আটক এনবিআর-কাস্টমসে হয়রানি, মন্ত্রিসভায় তুলবেন নানক ডোনাল্ড লুর সফরে র‌্যাবের নিষেধাজ্ঞা ও ভিসানীতির প্রসঙ্গ তোলা হবে রাতে কুতুবদিয়া পৌঁছাবে এমভি আবদুল্লাহ, নাবিকদের বরণ মঙ্গলবার বীর মুক্তিযোদ্ধাদের স্মার্ট এনআইডির আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন ২৩ মে জবি শিক্ষার্থী তিথির পাঁচ বছরের কারাদণ্ড পদ্মা সেতুর সমালোচকদের ভুল স্বীকার করার আহ্বান পররাষ্ট্রমন্ত্রীর প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে সৌদি রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ রাস্তা পারাপারের সময় পিকআপ ভ্যানের ধাক্কায় নারীর মৃত্যু

ভারতে ট্রেন দুর্ঘটনায় নিহত বেড়ে ১২৯

বাংলা ৭১ নিউজ
  • আপলোড সময় সোমবার, ২১ নভেম্বর, ২০১৬
  • ৭৭ বার পড়া হয়েছে

বাংলা৭১নিউজ, ডেস্ক : ভারতের উত্তর প্রদেশের কানপুরে ভয়াবহ ট্রেন দুর্ঘটনায় নিহতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১২৯ জনে।

গত ছয় বছরের মধ্যে এটিই ভারতের সবচেয়ে প্রাণঘাতী ট্রেন দুর্ঘটনা। ২০১০ সালে পশ্চিমবঙ্গের পশ্চিম মেদিনিপুরে ট্রেন দুর্ঘটনায় নিহত হন ১৪৮ জন।

কানপুরে শনিবার দিবাগত রাত ৩টার দিকে পাটনা-ইনদোর এক্সপ্রেস ট্রেন লাইনচ্যুত হয়। ১৪টি বগি লাইন থেকে ছিটকে পড়ে। ট্রেনটিতে প্রায় ২ হাজার আরোহী ছিলেন। প্রায় ১০০ কিলোমিটার গতিতে চলা ট্রেনটি দুর্ঘটনা পড়লে আহত হন প্রায় ২০০ জন।

পাটনাগামী ট্রেনটি রেলওয়ের ঝাঁসি-কানপুর সেকশনের পুখরায়া অতিক্রম করার সময় লাইনচ্যুত হয়। কানপুর থেকে এ স্থানের দূরত্ব প্রায় ৬০ কিলোমিটার। দুর্ঘটনার সময় অধিকাংশ যাত্রী ঘুমের মধ্যে ছিলেন। এ ছাড়া ট্রেনের বগিগুলো অনেক পুরোনো। এ দুই কারণে বেশি মানুষ মারা গেছেন।

ট্রেনটির এস-২ ও এস-৩ বগি দুটি বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়। যার ফলে এ দুই বগিতে বেশি মানুষ মারা গেছেন।

দুর্ঘটনার কারণ সম্পর্কে বলা হয়েছে, গ্রীষ্মে রেললাইন কিছুটা প্রসারিত হয় এবং শীতে সংকুচিত হয়। এই দুই কারণে লাইনে চিড় ধরে। পুখরায়া ও মালাসা স্টেশনের মধ্যবর্তী হাসেমাউ গ্রামের মধ্যে দিয়ে যাওয়া রেললাইনে এ ধরনের চিড় ধরেছিল। ফলে এ দুর্ঘটনা ঘটে। যদি এটি সত্যি হয়, তাহলে রেললাইন মেরামতকারী কর্তৃপক্ষ দুর্ঘটনার জন্য দায়ী হবে।

মোট ২৩ বগির ট্রেনে ১২টি স্লিপার কোচ, তিনটি সাধারণ কোচ, চারটি এসি-৩ কোচ, একটি এসি-১ কোচ ও দুটি এসএলআর (সিটিং কাম লাগেজ) কোচ ছিল। ট্রেন চালক ও গার্ড অক্ষত আছেন। তাদের বয়ান এ ঘটনার তদন্তে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে।

বাংলা৭১নিউজ/এন

শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরও সংবাদ
২০১৫-২০২৩ © বাংলা৭১নিউজ.কম কর্তৃক সকল অধিকার সংরক্ষিত।
Theme Dwonload From ThemesBazar.Com