রবিবার, ১৯ মে ২০২৪, ০১:১৭ অপরাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম
বৃষ্টি হতে পারে সারাদেশে সফলতার সঙ্গে আমরা ডেঙ্গু নিয়ন্ত্রণে সক্ষম হয়েছি: মেয়র তাপস গবেষকদের দাবি: ভয়ঙ্কর পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া কোভ্যাক্সিনের টিকায় কানে নজর কাড়লেন কিয়ারা ঢাকায় আসছেন অস্ট্রেলিয়ার পররাষ্ট্রমন্ত্রী পেনি ওং লোন নিয়ে রিকশা কিনছি, এখন কিস্তি দেবো কি করে ট্রাম্পের মস্তিষ্ক বিকৃত, গণতন্ত্রের জন্য হুমকি বাইডেন মেসির ফেরার ম্যাচে শেষ মুহূর্তে জয় মিয়ামির ১১ বছর পর আরেক বাংলাদেশির এভারেস্ট জয় সৌদি গেলেন ২৮৭৬০ হজযাত্রী, আরও একজনের মৃত্যু ভিসা ছাড়াই রাশিয়ায় যেতে পারবেন ভারতীয়রা, চুক্তি চলতি বছরই ২য় ধাপের উপজেলা নির্বাচনে মাঠে থাকছে ৬১৪ নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট জাতীয় এসএমই পুরস্কার-২০২৩ পেলেন ৭ উদ্যোক্তা ২৪ ঘণ্টায় অন্তত ১২১ ফিলিস্তিনিকে হত্যা করেছে ইসরায়েল স্বর্ণের দাম আরও বাড়ল এবার পোশাকে নায়িকাদের নাম ফুটিয়ে হাজির ভাবনা সোনালী আঁশের সুদিন ফিরিয়ে আনতে চাই: পাটমন্ত্রী অনিয়ম এড়াতে মোবাইল অ্যাপে চাল বিক্রি ৩০ দিনের মধ্যে শহীদ আনোয়ারা উদ্যান ফেরতের দাবি মাগুরায় রেলপথ শিগগিরই চালু হবে : রেলমন্ত্রী

মুন গ্রুপের চেয়ারম্যান গ্রেপ্তার

বাংলা ৭১ নিউজ
  • আপলোড সময় বুধবার, ১০ আগস্ট, ২০১৬
  • ১৮৪ বার পড়া হয়েছে

বাংলা৭১নিউজ, ঢাকা: অগ্রণী ব্যাংকের অর্থ আত্মসাতের অভিযোগে দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) করা মামলায় মুন গ্রুপের চেয়ারম্যান মিজানুর রহমানকে গ্রেপ্তার করেছে সংস্থাটি।

বুধবার রাতে রাজধানীর ধানমন্ডি থেকে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়।

দুদকের উপপরিচালক (জনসংযোগ) প্রণব কুমার ভট্টাচার্য বলেন, ‘মিজানুর রহমানের বিরুদ্ধে অগ্রণী ব্যাংকের ২২০ কোটি টাকা আত্মসাতের অভিযোগ রয়েছে।’

গত ৩০ জুন অগ্রণী ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) সৈয়দ আবদুল হামিদ, উপব্যবস্থাপনা পরিচালক (ডিএমডি) মিজানুর রহমান খান, মুন গ্রুপের চেয়ারম্যান মিজানুর রহমান, ব্যাংকটির আরো পাঁচজন জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তাসহ আটজনকে আসামি করে মামলা করেছিল দুদক।

মামলা করার পরপরই ৩০ জুন গ্রেপ্তার হয়েছিলেন অগ্রণী ব্যাংকের ডিএমডি মিজানুর রহমান খান, ব্যাংকটির উপমহাব্যবস্থাপক (ডিজিএম) মো. আখতারুল আলম ও সহকারী মহাব্যবস্থাপক মো. শফিউল্লাহ। মিজানুর রহমান খান গত বৃহস্পতিবার জামিন পান।

ওই মামলার এজাহারে বলা হয়, আসামিরা পরস্পর যোগসাজশে নিজেরা লাভবান হয়ে এবং অন্যদের লাভবান করে প্রতারণা, ক্ষমতার অপব্যবহার ও অপরাধজনক বিশ্বাসভঙ্গ করেছেন। রাজধানীর কল্যাণপুর বাসস্ট্যান্ড–সংলগ্ন ৫৫৫ নম্বর প্লটে মিজানুর রহমানের বৈধ মালিকানা ছিল না।

ওই জমির মালিকানা নিয়ে আদালতে মামলা চলছিল। তা ছাড়া রাজউক অনুমোদিত বৈধ নকশাও ছিল না। বিতর্কিত ওই জমিতে নির্মাণাধীন একটি ভবনের অস্বাভাবিক নির্মাণ ব্যয় ও আয় দেখিয়ে মিথ্যা তথ্যের ওপর ভিত্তি করে মুন গ্রুপকে ১০৮ কোটি টাকা ঋণ দেয় অগ্রণী ব্যাংক।

মঞ্জুর হওয়া ঋণ থেকে পর্যায়ক্রমে ৯৪ কোটি ৮০ লাখ টাকা তুলে নিয়ে ব্যাংক তথা রাষ্ট্রের ওই পরিমাণ অর্থ উত্তোলন করে আত্মসাৎ করেন সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা।

৯৪ কোটি ৮০ লাখ টাকা আত্মসাতের মামলায় মিজানুর রহমানকে গ্রেপ্তার করা হলেও মামলার তদন্ত চলাকালে তার বিরুদ্ধে এখন পর্যন্ত ২২০ কোটি টাকা আত্মসাতের প্রমাণ পাওয়া গেছে। তদন্তে আরো আত্মসাতের তথ্য-প্রমাণ পাওয়া যেতে পারে বলে তাদের ধারণা। অগ্রণী ব্যাংকে মুন গ্রুপের মোট ঋণ ৩০০ কোটি টাকার বেশি বলে জানা গেছে।

উল্লেখ্য, মিজানুর রহমানের প্রতিষ্ঠান এমআর ট্রেডিং রাজধানীর দিলকুশায় সরকারি জমির ওপর ‘সানমুন স্টার টাওয়ার’ নামে ৩০ তলা আরেকটি ভবন তৈরি করেছিল। সে ক্ষেত্রেও পদে পদে অনিয়ম-দুর্নীতি, নির্মাণে আইন, বিধি, নীতিমালা—কোনোটাই মানা হয়নি। সাউথ বাংলা এগ্রিকালচারাল ব্যাংকের পরিচালক ছিলেন মিজানুর রহমান। ব্যাংকের পর্ষদ তাকে এ পদ থেকে অব্যাহতি দেয়।

বাংলা৭১নিউজ/এসএম

শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরও সংবাদ
২০১৫-২০২৩ © বাংলা৭১নিউজ.কম কর্তৃক সকল অধিকার সংরক্ষিত।
Theme Dwonload From ThemesBazar.Com