বুধবার, ০১ মে ২০২৪, ১২:১৭ অপরাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম
১ উইকেট পেলেই পার্পল ক্যাপ মোস্তাফিজের! বিকেলে নয়াপল্টনে শ্রমিক সমাবেশ করবে বিএনপি কলাম্বিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ে পুলিশের অভিযান, কয়েক ডজন শিক্ষার্থী আটক বেনাপোল সীমান্ত দিয়ে ভারত থেকে ফিরলেন ২০ বাংলাদেশি ৩ হাজার আপত্তিকর ভিডিও : ফেঁসে যাচ্ছেন সাবেক প্রধানমন্ত্রীর নাতি আজ মে দিবস পেটের দায় ‘দিবস’ বুঝে না বিপিডিবি ডিপ্লোমা প্রকৌশলী সমিতির বার্ষিক সম্মেলন অনুষ্ঠিত সন্ধ্যায় হাসপাতালে নেওয়া হবে খালেদা জিয়াকে রাফাহতে ইসরায়েলি হামলার বিরুদ্ধে বৈশ্বিক পদক্ষেপ চায় জাতিসংঘ মহান মে দিবসে সব মেহনতি মানুষকে প্রধানমন্ত্রীর শুভেচ্ছা শ্রমবান্ধব সরকার শ্রমিকের কল্যাণে কাজ করে যাচ্ছে: রাষ্ট্রপতি মহান মে দিবস আজ বৃহস্পতিবার সংবাদ সম্মেলনে আসছেন প্রধানমন্ত্রী যশোরে মরুর উত্তাপ, দেশের সর্বোচ্চ ৪৩.৮ ডিগ্রি তাপমাত্রা রেকর্ড ‘প্রবাসীদের সমস্যা আমার জানা, সমাধানে কার্যকর ব্যবস্থা নেওয়া হবে’ দুদকের প্রথম নারী মহাপরিচালক শিরীন পারভীন ইসলামী ব্যাংকের কুমিল্লা জোনের কর্মকর্তা সম্মেলন অনুষ্ঠিত ২০ মে থেকে ৬৫ দিন সমুদ্রে মাছ ধরায় নিষেধাজ্ঞা বিশ্বসাহিত্য কেন্দ্রের বইপড়া কর্মসূচিতে ৩৯ হাজার বই দিলো বিকাশ ফিলিস্তিনিদের ধাওয়া খেয়ে পালালেন জার্মান রাষ্ট্রদূত

ব্লাড সুগার নিয়ন্ত্রণে রাখবে যে সাত খাবার

বাংলা ৭১ নিউজ
  • আপলোড সময় শুক্রবার, ২ জুন, ২০১৭
  • ১১১ বার পড়া হয়েছে

বাংলা৭১নিউজ, ডেস্ক: ডায়াবেটিস রোগে আক্রান্তদের ব্লাড সুগার নিয়ন্ত্রণ রাখার ব্যাপারে সবসময় সতর্ক থাকতে দেখা যায়। কিন্তু ডায়াবেটিস না থাকা ব্যক্তিরা ব্লাড সুগার নিয়ন্ত্রণে রাখার ব্যাপারে একেবারে উদাসীন থাকেন। এতে পরবর্তী সময়ে টাইপ টু ডায়াবেটিস হবার ঝুঁকি থাকে।

কিন্তু আগে থেকেই ব্লাড সুগার নিয়ন্ত্রণে রাখলে শরীরটা অনেক ভালো থাকে। ডায়াবেটিস না থাকার পরেও ব্লাড সুগার বেশি হলে ক্লান্তি লাগতে পারে, ডিহাইড্রেশন হতে পারে, বেড়ে যেতে পারে রক্তচাপ। কিন্তু কিছু কিছু খাবার খেলে ব্লাড সুগার নিয়ন্ত্রণে রাখা যায়।

তাহলে জেনে নেয়া যাক-ব্লাড সুগার নিয়ন্ত্রণে রাখার সাত খাবার বিষয়ে।

বাদামের মাখন: বাদামের মাখন ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য বেশ উপকারী। তাছাড়া শিম, ডাল, হোল গ্রেইন, বাদাম ইত্যাদি খাবারগুলোতে বেশ অনেকটা ফাইবার থাকে। এগুলো খেলে হজম প্রক্রিয়া ধীর হয়ে থাকে। ফলে ব্লাড সুগার দ্রুত বেড়ে যাবার ঝুঁকি থাকে না।

কাঠবাদাম ও বার্লির মতো খাবারগুলো এক্ষেত্রে সহায়ক। ব্রাজিলের একদল গবেষক তিনটি উপদলে বিভক্ত হয়ে ব্লাড সুগার নিয়ন্ত্রণ নিয়ে গবেষণা করেছেন।

তাদের গবেষণায় উঠে এসেছে বাদামের মাখন খেলে ব্লাড সুগার নিয়ন্ত্রণে থাকে।

দারুচিনি: প্রতিদিন দারুচিনি খেলে রক্তে গ্লুকোজের চাপ কম হয়। এছাড়া টাইপ টু ডায়াবেটিসের ক্ষেত্রে এটা কোলেস্টেরল কমাতে সাহায্য করে। অবশ্য দারুচিনি খাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে ব্লাড সুগার কমে যাবে না।

এজন্য বিভিন্ন খাবারের উপরে কিছুটা দারুচিনির গুঁড়া ছিটিয়ে খাওয়াটা ভালো হতে পারে।

শাক-সবজি: শাক-সবজি খাওয়া সবার স্বাস্থ্যের জন্যই ভালো। তবে ব্লাড সুগার নিয়ন্ত্রণে রাখার জন্য এটি বেশি কার্যকরী। আলু, মিষ্টি কুমড়া ও আঁশযুক্ত সবজিগুলো কম খেতে হবে। কাঁচা ও হালকা সেদ্ধ সবজি খাওয়াটা বেশি ভালো।

ভিনেগার: লেবু বেশি করে খাওয়াটা ভালো। জামও খাওয়া যাবে অনেকটা। পাকা পেঁপে মিষ্টি হয় বলে এটা না খেয়ে কাঁচা পেঁপে খেতে হবে। ডাব/নারিকেল খাওয়াটাও ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য ফলদায়ক।

এতে ব্লাড সুগার নিয়ন্ত্রণে থাকে। তবে ভিনেগার খাওয়াটা বেশি উপকারী। ক্র্যানবেরির জুস পাওয়া গেলে সেটা পান করা যেতে পারে। এগুলো খেলে ব্লাড সুগার বাড়বে না।

লাল মদ: বেশি পরিমাণে মদ খেলে শারীরিক সমস্যা দেখা দিতে পারে। তবে গবেষণায় দেখা গেছে, পরিমিতভাবে লাল মদ বা রেড ওয়াইন পান করলে শরীরে গ্লুকোজের পরিমাণ কম থাকে ও ব্লাড সুগার নিয়ন্ত্রণে থাকে।

পেঁয়াজ: অনেকেই বিভিন্ন ধরনের খাবারের সঙ্গে পেঁয়াজ খেয়ে থাকেন। এটা স্বাস্থ্যের জন্য বেশ উপকারী। বিশেষ করে ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য পেঁয়াজ খাওয়াটা ভালো। পেঁয়াজ খেলেও ব্লাড সুগার নিয়ন্ত্রণে থাকে।

রসুন: ২০১২ সালের এক গবেষণায় দেখা গেছে, রসুনে গ্লুকোজের পরিমাণ কম থাকে। সুতরাং ব্লাড সুগার কম রাখতে চাইলে নিয়মিতভাবে রসুন খেতে পারেন। এছাড়া ডিম খেলেও ভালো কাজে দেয়। কালো চকোলেটও বেশ উপকারী ব্লাড সুগার নিয়ন্ত্রণের জন্য।

সূত্র : ডায়াবেটিস.কো. ইউকে

বাংলা৭১নিউজ/সিএইস

শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরও সংবাদ
২০১৫-২০২৩ © বাংলা৭১নিউজ.কম কর্তৃক সকল অধিকার সংরক্ষিত।
Theme Dwonload From ThemesBazar.Com