বাংলা৭১নিউজ, ডেস্ক: সব কিছু ঠিক থাকলে আগামী ১২ জুন সাক্ষাৎ হচ্ছে মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ও উত্তর কোরিয়ার শাসক কিম জং উনের। দুই নেতার নিরাপত্তার দায়িত্বে থাকছে নেপালের গোর্খা বাহিনী।
পরনে বর্ম, হাতে বেলজিয়ামের তৈরি বিশেষ স্কার কমব্যাট রাইফেল এবং পিস্তলসহ বৈঠকের দিন নিরাপত্তা নিয়ে সদাসতর্ক থাকবে গোর্খা বাহিনী।
দুই নেতার নিরাপত্তার জন্য গোর্খা বাহিনীর কাছে থাকবে খুকরি এবং পায়ের হোলস্টারে অ্যাসল্ট রাইফেলও।
সিঙ্গাপুরের এলিট পুলিশের বিশেষ গোর্খা বাহিনীই রয়েছে এই দায়িত্বে। সম্মেলন স্থান, দুই নেতার যাত্রাপথ, রাস্তা, হোটেলেও নিরাপত্তার দায়িত্বে থাকবেন তারা।
এই বাহিনী এর আগে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি, মার্কিন প্রতিরক্ষা সচিব জিম ম্যাটিসের বৈঠকের সময়ও নিরাপত্তার দায়িত্বে ছিলেন।
এমনিতে নিরাপত্তার দায়িত্বে গোর্খা বাহিনীদের খুব একটা চোখে পড়ে না সিঙ্গাপুরে। তবে কয়েক দিন ধরেই সাংরি-লা হোটেলকে নিরাপত্তাবলয়ে মুড়ে রেখেছে তারা।
সাধারণত বিশেষ কোনো বৈঠকে নিরাপত্তার খাতিরেই গোর্খা বাহিনীর সাহায্য নেয়া হয়। ট্রাম্প-কিমের ঐতিহাসিক বৈঠকে তাই নিরাপত্তার ঘেরাটোপ তৈরি করবেন সুদূর নেপালের গোর্খারাই।
সিঙ্গাপুরের সশস্ত্র বাহিনীর তরফে আন্তর্জাতিক নিরাপত্তা বিশেষজ্ঞ টিম হাক্সলি বলেন, নিরাপত্তার দিক থেকে সিঙ্গাপুর অন্যতম সেরা। গোর্খা বাহিনী অত্যন্ত সুকৌশলী। বিশেষ পরিস্থিতিতে কাজ করার প্রশিক্ষণও রয়েছে তাদের।
তার মতে, খুকরিই গোর্খা বাহিনীর অন্যতম অস্ত্র। খুকরি ছাড়া কোনও রকম অভিযানের দায়িত্বই তারা পালন করে না। যতবারই অস্ত্রটি খাপ থেকে বের করতে হবে, ততবারই রক্ত ঝরাতে হবে, এমনটাই নিয়ম রয়েছে তাদের।
বিশেষজ্ঞদের দাবি, গোর্খা বাহিনীকে দিয়ে ইতিমধ্যেই ‘ট্রায়াল রান’ দেয়া হয়েছে সিঙ্গাপুরে। কিম-ট্রাম্পকে ঘিরে রাখবে নেপালের গোর্খা বাহিনী।
সব কিছু ঠিক থাকলে আগামী ১২ জুন সাক্ষাৎ হচ্ছে মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ও উত্তর কোরিয়ার শাসক কিম জং উনের। দুই নেতার নিরাপত্তার দায়িত্বে থাকছে নেপালের গোর্খা বাহিনী।
সফরে দুই নেতার ব্যক্তিগত নিরাপত্তা বাহিনী ছাড়াও বিশেষ দায়িত্বপালন করবে গোর্খা বাহিনী।
পরনে বর্ম, হাতে বেলজিয়ামের তৈরি বিশেষ স্কার কমব্যাট রাইফেল এবং পিস্তলসহ বৈঠকের দিন নিরাপত্তা নিয়ে সদাসতর্ক থাকবে গোর্খা বাহিনী।
দুই নেতার নিরাপত্তার জন্য গোর্খা বাহিনীর কাছে থাকবে খুকরি এবং পায়ের হোলস্টারে অ্যাসল্ট রাইফেলও।
সিঙ্গাপুরের এলিট পুলিশের বিশেষ গোর্খা বাহিনীই রয়েছে এই দায়িত্বে। সম্মেলন স্থান, দুই নেতার যাত্রাপথ, রাস্তা, হোটেলেও নিরাপত্তার দায়িত্বে থাকবেন তারা।
এই বাহিনী এর আগে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি, মার্কিন প্রতিরক্ষা সচিব জিম ম্যাটিসের বৈঠকের সময়ও নিরাপত্তার দায়িত্বে ছিলেন।
এমনিতে নিরাপত্তার দায়িত্বে গোর্খা বাহিনীদের খুব একটা চোখে পড়ে না সিঙ্গাপুরে। তবে কয়েক দিন ধরেই সাংরি-লা হোটেলকে নিরাপত্তাবলয়ে মুড়ে রেখেছে তারা।
সাধারণত বিশেষ কোনো বৈঠকে নিরাপত্তার খাতিরেই গোর্খা বাহিনীর সাহায্য নেয়া হয়। ট্রাম্প-কিমের ঐতিহাসিক বৈঠকে তাই নিরাপত্তার ঘেরাটোপ তৈরি করবেন সুদূর নেপালের গোর্খারাই।
সিঙ্গাপুরের সশস্ত্র বাহিনীর তরফে আন্তর্জাতিক নিরাপত্তা বিশেষজ্ঞ টিম হাক্সলি বলেন, নিরাপত্তার দিক থেকে সিঙ্গাপুর অন্যতম সেরা। গোর্খা বাহিনী অত্যন্ত সুকৌশলী। বিশেষ পরিস্থিতিতে কাজ করার প্রশিক্ষণও রয়েছে তাদের।
তার মতে, খুকরিই গোর্খা বাহিনীর অন্যতম অস্ত্র। খুকরি ছাড়া কোনও রকম অভিযানের দায়িত্বই তারা পালন করে না। যতবারই অস্ত্রটি খাপ থেকে বের করতে হবে, ততবারই রক্ত ঝরাতে হবে, এমনটাই নিয়ম রয়েছে তাদের।
বিশেষজ্ঞদের দাবি, গোর্খা বাহিনীকে দিয়ে ইতিমধ্যেই ‘ট্রায়াল রান’ দেয়া হয়েছে সিঙ্গাপুরে।
বাংলা৭১নিউজ/আরএম