রবিবার, ২৬ মে ২০২৪, ০৫:০৯ অপরাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম
শপথ নিলেন ঝিনাইদহ-১ আসনের এমপি নায়েব আলী জোয়াদ্দার ঘূর্ণিঝড় রিমাল জলোচ্ছ্বাসে তলিয়ে গেছে সুন্দরবন এমপি আনারের আসন শূন্য ঘোষণা নিয়ে জটিলতা! ভাড়াটিয়ার রুমে তাস খেলা ও মাদক সেবনের জেরে বাড়িওয়ালাকে কুপিয়ে খুন সন্ধ্যা ৬টা থেকে উপকূল অতিক্রম করতে পারে রিমাল মাগুরায় সংঘবদ্ধ ধর্ষণের অভিযোগে আটক ৯ ঘূর্ণিঝড় রেমাল: বাগেরহাটে নদ-নদীর পানি বৃদ্ধি সরকার বেগম জিয়াকে মৃত্যুর দিকে ঠেলে দিচ্ছে: মির্জা আব্বাস ‘দেশে দখলদারিত্বের রাজনীতি চলছে’ জুনেই পাওয়া যাবে আইএমএফের তৃতীয় কিস্তির টাকা: অর্থমন্ত্রী চট্টগ্রামে প্রস্তুত ১৯৩৪ আশ্রয়কেন্দ্র, ২৯৫ মেডিকেল টিম ইউনূসের বিরুদ্ধে সাড়ে ৯ কোটি টাকা অবৈধ ঋণ দেওয়ার অভিযোগ দুদকে হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন আইনমন্ত্রী ঘূর্ণিঝড় রিমাল: অতি ভারী বৃষ্টিতে ভূমিধসের শঙ্কা কানাডার আন্তর্জাতিক উন্নয়ন বিষয়ক উপমন্ত্রী ঢাকায় অপসাংবাদিকতার বিরুদ্ধে সজাগ থাকার আহ্বান সেতুমন্ত্রীর গুমের শিকার ব্যক্তিদের স্মরণে বিএনপি মহাসচিবের বাণী সিটি করপোরেশনের ময়লার গাড়ির ধাক্কায় পোশাকশ্রমিক নিহত কানাডায় ইহুদি স্কুলে বন্দুক হামলা রেমালের প্রস্তুতি দেখতে সিপিপি পরিদর্শনে যাবেন প্রতিমন্ত্রী

হাওরের পানিতে তেজস্ক্রিয়তা নেই

বাংলা ৭১ নিউজ
  • আপলোড সময় রবিবার, ২৩ এপ্রিল, ২০১৭
  • ৭১ বার পড়া হয়েছে

বাংলা৭১নিউজ, সিলেট: সুনামগঞ্জের হাওরের পানিতে প্রাথমিকভাবে তেজস্ক্রিয়তার কোনো প্রমাণ পাওয়া যায়নি। বরং স্বাভাবিকভাবে যে ধরনের তেজস্ক্রিয়া পরিবেশে থাকে তার চেয়েও অনেক কম রয়েছে।

আজ সকালে সুনামগঞ্জের দেখার হাওরের পানি পরীক্ষা শেষে এ তথ্য দিয়েছেন আনবিক শক্তি কমিশনের প্রতিনিধি দলের প্রধান ড. দীলিপ কুমার শাহা।

সুনামগঞ্জের হাওরে মাছ এবং জলজ প্রাণী মারা যাওয়ার ঘটনায় তেজস্ক্রিয়তার কোনো প্রভাব আছে কিনা তা পরীক্ষা করতে শনিবার রাতে সুনামগঞ্জে পৌঁছায় আনবিক শক্তি কমিশনের তিন সদস্যের প্রতিনিধিদল।

প্রতিনিধি দলে নেতৃত্ব দিচ্ছেন আনবিক শক্তি কমিশনের সদস্য ড. দীলিপ কুমার সাহা। অন্যান্য দুই সদস্য হলেন- ড. বিলকিস আরা বেগম এবং কমিশনের প্রধান বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা ড. দেবাশীস পাল।

প্রতিনিধি দলটি সকালে কাজ শুরু করেন সুনামগঞ্জের দেখার হাওরে। পানিতে নেমে দীর্ঘক্ষণ তেজস্ক্রিয়তা পরীক্ষা করেন তারা।

পরে প্রধান বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা ড. দিলীপ কুমার সাহা জানান, দেখার হাওরের পানিতে তেজস্ক্রিয়তার কোনো প্রমাণ পাননি তারা।

তিনি বলেন, পরিবেশে স্বাভাবিকভাবে ০.২০ মাত্রার তেজস্ক্রিয়তা থাকে। সেক্ষেত্রে হাওরে রয়েছে ০.১০, যা প্রায় অর্ধেক।

প্রধান বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা জানান, শনিবার ৭ সদস্যের একটি দল ৫টি হাওর থেকে নমুনা সংগ্রহ করে ঢাকায় পৌঁছেছে। এই নমুনা আজ পরীক্ষাগারে বিষদভাবে পরীক্ষা নিরীক্ষার পরই নিশ্চিত হওয়া যাবে মাছ এবং জলজ প্রাণী মারা যাওয়ার কারণটা কি এবং এতে তেজষ্ক্রিয়তার কোনো প্রভাব আছে কি না?

তেজস্ক্রিয়তার প্রভাবে তাৎক্ষণিকভাবে কোনো প্রানী মারা যায় না। এ ছাড়া মানুষের মধ্যেও যে প্রভাব দেখা দেবে বিশেষ করে মাথা ঘোরানো এবং বমি বমি ভাব এরকম কোনো তথ্যই তারা হাওর অঞ্চল থেকে এখনও পাননি। পরে প্রতিনিধিদল আরও কয়েকটি হাওর পরিদর্শন করেন বলে জানান ড. দিলীপ কুমার সাহা।

বাংলা৭১নিউজ/এম

শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরও সংবাদ
২০১৫-২০২৩ © বাংলা৭১নিউজ.কম কর্তৃক সকল অধিকার সংরক্ষিত।
Theme Dwonload From ThemesBazar.Com