বাংলা৭১নিউজ, নাজিম বকাউল, ফরিদপুর প্রতিনিধি: ফরিদপুরে সাবেক মন্ত্রী ফরিদপুরের তৎকালীন জমিদার ইউসুফ আলী চৌধুরী মোহন মিয়ার নাতনি ও ফরিদপুরের পাঁচবারের সদস্য ও তিন বারের সফল মন্ত্রী ও বর্তমানে বিএনপির কেন্দ্রীয় কমিটি সহ-সভাপতি চৌধুরী কামাল ইবনে ইউসুফের সুযোগ্য কন্যা চৌধুরী নায়াবা ইউসুফ ফরিদপুর সদর-৩ আসনে গণসংযোগ অব্যহত রেখেছেন দীর্ঘদিন ধরে। নায়াবা ইউসুফ বিএনপির নেত্রীও বটে। দাদা ও পিতার উত্তরসুরি হিসেবে এ রাজনীতির গণসংযোগ অব্যহত রেখেছেন বলে জানা যায়। চৌধুরী নায়াবা ইউসুফের দাদা দক্ষিণবঙ্গেও সিংহপুরুষখ্যাত রাজনীতিবিদ। এ সুনামটুকু ধরে রাখার জন্য মাঠে নেমেছেন তিনি। তার সাথে যোগ হয়েছে পিতা কামাল ইউসুফের রাজনীতি। তিনি যেন পিতার অবর্তমানে সার্বিক ভাবে ফরিদপুরের জনগণের সাথে সু সম্পর্ক বজায় রাখতে পারেন, সেই রক্ষার্থেই গণসংযোগ অব্যহত করেছেন।
দাদা ইউসুফ আলী চৌধুরীর মৃত্যুর পর চৌধুরী কামাল ইবনে ইউসুফ রাজনীতির হাল ধরেন। তবে তার পরিবারের কেউ রাজনীতিতে আসেন নাই। চৌধুরী কামাল ইবনে ইউসুফ স্বাধীনতার পর থেকে সক্রিয় ভাবে রাজনীতি শুরু করেন এবং ৫ বার সদস্য ও তিনবার মন্ত্রী হন। ৪০ বছর পর এই প্রথম উত্তরসুরি হিসেবে রাজনীতিতে মেয়ে নায়াবা ইউসুফ মাঠে নামলেন। ফরিদপুরের প্রতিটি মানুষ নায়াবা ইউসুফকে রাজনীতির মাঠে নামার জন্য ধন্যবাদ জানান। দাদা ও পিতার রাজনৈতিক সূত্র ধরে ফরিদপুর সদরে ১২টি ইউনিয়ন চষে বেড়াচ্ছেন, চরাঞ্চলে গিয়ে সাধারণ জনগণের খোঁজখবর নিচ্ছেন। চরাঞ্চলের একাধিক ব্যক্তিরা জানান, দীর্ঘদিন পর চৌধুরী কামাল ইবনে ইউসুফ একটি ভালো কাজ করলেন। নিজ মেয়েকে রাজনীতিতে মাঠে নামিয়েছেন। এই কাজটি তার পূর্বেই মাঠে নামানো উচিৎ ছিল। আমরা অতীতেও কামাল ইববে ইউসুফের সাথে ছিলাম আগামীতে তার উত্তরসূরি হিসেবে তার কন্যা চৌধুরী নায়াবা ইউসুফের সঙ্গেও থাকবো।
বাংলা৭১নিউজ/জেএস