শুক্রবার, ১০ মে ২০২৪, ০১:১৬ পূর্বাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম
‘ইসরায়েলগামী’ ৩ জাহাজে হুথির ড্রোন-ক্ষেপণাস্ত্র হামলা সিআইপি হলেন প্রাণ-আরএফএলের তিনজনসহ ১৮৪ ব্যবসায়ী হবিগঞ্জে দুই পক্ষের সংঘর্ষে তিনজন নিহত, আহত ৫০ জুয়া ও হুন্ডির কারণে মুদ্রাপাচার বাড়ছে: অর্থমন্ত্রী একনেকে সাড়ে ৫ হাজার কোটি টাকার ১০ প্রকল্প অনুমোদন ডলারের দাম বাড়ায় আমদানিতে প্রভাব পড়বে না: সালমান এফ রহমান খোলাবাজারে ডলার ১২৫ টাকা মাটিরাঙ্গায় সেনাবাহিনীর উদ্যোগে ঝুলন্ত সেতু নির্মাণ খাদ্যমন্ত্রীর বড় ভাই ধীরেশ চন্দ্র মজুমদার মারা গেছেন হবিগঞ্জে দুই পক্ষের সংঘর্ষে নিহত ২, আহত ৪০ প্রধানমন্ত্রীর কাছে ‘বিএফডিসি রেডি টু কুক ফিশ’ হস্তান্তর বগুড়ায় স্বামী-স্ত্রীর রহস্যজনক মৃত্যু গরু পাচারে বাধা দেওয়ায় কৃষককে গুলি করে হত্যা পূবালী ব্যাংকের মুনাফা বেড়েছে ৩০.৮৩ শতাংশ রোহিঙ্গাদের সহায়তায় আরও ৩ কোটি ডলার দিচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র ইসলামী ব্যাংকের হজ বুথ উদ্বোধন অধিকাংশ অভিযোগই স্বীকার করেছে মিল্টন : ডিবি প্রধান উপজেলা নির্বাচনে ৩৬ শতাংশ ভোট পড়েছে: ইসি আলমগীর ভারত তিস্তা প্রকল্পে অর্থায়নে আগ্রহী: পররাষ্ট্রমন্ত্রী ইসরায়েল হামাস সংঘাত রাফার হাসপাতালগুলোও বন্ধ হওয়ার পথে

আনুষ্ঠানিকভাবে সুচির নাগরিকত্ব কেড়ে নিল কানাডা

বাংলা ৭১ নিউজ
  • আপলোড সময় বুধবার, ৩ অক্টোবর, ২০১৮
  • ১৪৯ বার পড়া হয়েছে

বাংলা৭১নিউজ ডেস্ক: অবশেষে আনুষ্ঠানিকভাবে বাতিল হলো মিয়ানমারের নেত্রী অং সান সুচির কানাডিয়ান সম্মানসূচক নাগরিকত্ব। রোহিঙ্গাদের বিরুদ্ধে নৃশংস নির্যাতনের ঘটনায় কানাডার পার্লামেন্ট মঙ্গলবার আনুষ্ঠানিকভাবে তাকে দেয়া ওই সম্মান কেড়ে নেয়। দেশটির সিনেটে এ বিষয়েও ওপর ভোট হয়। তাতে সর্বসম্মতিক্রমে সুচির নাগরিকত্ব বাতিল হয়। তাকে সম্মানসুচক এই নাগরিকত্ব দেয়া হয়েছিল ২০০৭ সালে। এর আগে গত সপ্তায় দেশটির পার্লামেন্টের নি¤œকক্ষ হাউজ অব কমন্স ও একইভাবে সর্বসম্মতিক্রমে তার নাগরিকত্ব বাতিলের পক্ষে রায় দেয়। এ খবর দিয়েছে বার্তা সংস্থা এপি। কানাডায় যেসব মানুষকে সম্মানসুচক নাগরিকত্ব দেয়া হয়েছে তার মধ্যে সুচিই প্রথম, যার নাগরিকত্ব সরকারই আবার বাতিল করে দিল।

কানাডা পার্লামেন্টের উচ্চকক্ষ সিনেট অনুসরণ করেছে হাউজ অব কমন্সের পথ। তারাও স্বীকার করেছে মিয়ানমারের সেনাবাহিনী রোহিঙ্গাদের বিরুদ্ধে যে মানবাধিকার বিরোধী নৃশংসতা চালিয়েছে তাকে গণহত্যা হিসেবে ধরা যায়। উল্লেখ্য, সুচির নাগরিকত্ব বাতিলের প্রস্তাব উত্থাপন করেছিলেন প্রথম সিনেটর রতœা ওমিদভার। তিনি মঙ্গলবার বলেছেন, এই নৃশংসতাকে আমাদের অবশ্যই বুঝতে হবে। এটা হলো গণহত্যা। গণহত্যাকে গণহত্যাই বলতে হবে।
অং সান সুচিকে মিয়ানমারে গণতন্ত্রের জন্য লড়াইয়ের জন্য ১৯৯১ সালে শান্তিতে নোবেল পুরস্কার দেয়া হয়। রতœা ওমিদভার বলেন, ওই সময়ে তিনি ছিলেন পরিবর্তন ও মানবাধিকারের জন্য চ্যাম্পিয়ন। বিশ্ব তার ওপর আশা রেখেছিল। কারণ, তিনি মিয়ানমারে গণতন্ত্র ও শান্তি প্রতিষ্ঠার আলো ফেলেছিলেন। কিন্তু আমরা এখন যা জানি তিনি তা করেন নি। উল্টো তিনি নৃশংসতা প্রত্যাখ্যান করেছেন। রোহিঙ্গাদের নির্যাতন চালানো হয়েছে যে রাখাইনে সেখানে আন্তর্জাতিক তদন্তকারী ও সাংবাদিকদের প্রবেশাধিকার দেন নি। তিনি পক্ষ নিয়েছেন সেনাবাহিনীর। রোহিঙ্গাদের জন্য মানবিক সহায়তা দিতে দেন নি। আমরা তাই এখানে কানাডা থেকে ও বিশ্ব থেকে তাকে একটি কড়া বার্তা দিতে চাই। তাহলো, যদি আপনি (সুচি) এই গণহত্যায় জড়িত থাকেন তাহলে কানাডায় আপনাকে স্বাগত জানানো হবে না। আপনাকে আর কানাডার সম্মানসুচক নাগরিক বলা হবে না।  সৌজন্যে: মানবজমিন।

বাংলা৭১নিউজ/জেএস

শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরও সংবাদ
২০১৫-২০২৩ © বাংলা৭১নিউজ.কম কর্তৃক সকল অধিকার সংরক্ষিত।
Theme Dwonload From ThemesBazar.Com