রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে কমবেশি বৃষ্টি হচ্ছে। গতকাল দেশের মোট ৪৩টি বৃষ্টিপাত পর্যবেক্ষণাগারের মধ্যে আট বিভাগে ৩১টিতে বৃষ্টিপাত রেকর্ড করা হয়েছে। সবচেয়ে বেশি বৃষ্টি হয়েছে চট্টগ্রামে ১৫৪ মিলিমিটার। এই ধারাবাহিকতায়
দেশের ছয়টি বিভাগের অনেক জায়গায় এবং দুটি বিভাগের কিছু কিছু জায়গায় বৃষ্টিপাতের সম্ভাবনা রয়েছে। এতে সারাদেশে দিন ও রাতের তাপমাত্রা সামান্য হ্রাস পেতে পারে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। বুধবার (২০
চট্টগ্রামে থেকে থেমে থেমে বৃষ্টি হচ্ছে। এ সময় নিচু এলাকায় জলাবদ্ধতার তৈরি হয়েছে। মঙ্গলবার (১৯ জুলাই) রাত থেকে বুধবার (২০ জুলাই) সকাল ৯টা পর্যন্ত চট্টগ্রামে ৭৭ মিলিমিটার বৃষ্টি রেকর্ড করেছে
রংপুর, ময়মনসিংহ, চট্টগ্রাম ও সিলেট- এই চার বিভাগে বৃষ্টি আরও বাড়তে পারে। একই সঙ্গে এসব অঞ্চলের কোথাও কোথাও ভারি বৃষ্টি হতে পারে বলে পূর্বাভাস দিয়েছে বাংলাদেশ আবহাওয়া অধিদপ্তর। দিন ও
নদী ও জলাভূমির কাছের জমিতে শিল্প কারখানা বা উন্নয়ন প্রকল্প গ্রহণের ক্ষেত্রে জাতীয় নদী রক্ষা কমিশনের অনুমতি নিতে হবে। এজন্য দেশের দক্ষিণ ও দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের ২১ জেলা প্রশাসকের (ডিসি) কাছে চিঠি
অবশেষে বৃষ্টিপাত আরও বাড়ার পূর্বাভাস দিয়েছে বাংলাদেশ আবহাওয়া অধিদপ্তর। তাই সোমবার তাপমাত্রা কমতে পারে, একই সঙ্গে বিভিন্ন অঞ্চলে বয়ে যাওয়া তাপপ্রবাহও দূর হতে পারে বলে জানিয়েছে সংস্থাটি। আষাঢ় মাসের শেষের
দেশে আগামীকাল সোমবার পর্যন্ত বৃষ্টির কোনো সম্ভাবনা নেই। তাই এ সময় পর্যন্ত ভাপসা গরম থাকবে। এর পর থেকে সারা দেশে বৃষ্টির পরিমাণ কিছুটা বাড়বে এবং গরমের তীব্রতা কমে আসবে। বর্তমানে
দেশের সব বিভাগেই হালকা থেকে মাঝারি ধরনের বৃষ্টিপাতের আভাস রয়েছে। একই সময়ে কোথাও কোথাও অস্থায়ীভাবে ঝোড়ো হাওয়াও বয়ে যেতে পারে। আজ শনিবার (১৬ জুলাই) এমন পূর্বাভাস দিয়েছে আবহাওয়া অফিস। আজ
সিলেটসহ দেশের ৩ বিভাগ ও ৭ জেলায় মৃদু থেকে মাঝারি ধরনের তাপপ্রবাহ বইছে। এর মাঝে সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে রাজশাহীতে, ৩৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এছাড়া দেশের ৮ বিভাগেই বৃষ্টি হতে
দেশের ২৭ জেলার ওপর দিয়ে মৃদু থেকে মাঝারি ধরনের তাপপ্রবাহ বয়ে যাচ্ছে। দেশজুড়ে ভাপসা গরম অনুভূত হচ্ছে। আগামী রবিবার এই পরিস্থিতি থাকবে। এরপর গরমের তীব্রতা কমে আসবে। গতকাল বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায়