গত ২৪ ঘণ্টায় দেশের বিভিন্ন স্থানে তাপমাত্রা কমেছে, কিছুটা বেড়েছে শৈত্যপ্রবাহের আওতা। সোমবারও (১৬ জানুয়ারি) তাপমাত্রা কমার ধারা অব্যাহত থাকতে পারে বলে জানিয়েছে বাংলাদেশ আবহাওয়া অধিদপ্তর। একই সঙ্গে শৈত্যপ্রবাহের আওতা
পঞ্চগড়ের বোদা উপজেলার মানুষ প্রচন্ড শীতে জবুথুবু হয়ে পড়েছে। সর্বত্রই শৈত্য প্রবাহ ও হিমেল বাতাসে প্রচন্ড শীতে কাহিল হয়ে পড়েছে সাধারণ মানুষ। তাপমাত্রা নেমে আসার পাশাপাশি প্রচন্ড হিমেল হাওয়ায় অচল
সারাদেশে রাতের তাপমাত্রা এক থেকে দুই ডিগ্রি সেলসিয়াস কমতে পারে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। রোববার (১৫) ভোর ৬টা থেকে পরবর্তী ২৪ ঘণ্টার পূর্বাভাসে এ তথ্য জানানো হয়েছে। এতে বলা হয়,
পৌষের মাঝামাঝি থেকেই উত্তরের জেলা পঞ্চগড়ের উপর দিয়ে বয়ে যাচ্ছে শৈত্যপ্রবাহ। হিমেল বাতাস আর ঘন কুয়াশায় জবুথবু এখানের জনজীবন। কনকনে শীতে চরম বিপাকে পড়েছেন ছিন্নমূল ও খেটে খাওয়া বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার
আবারও বিশ্বের অন্যতম দূষিত বাতাসের শহরের স্থান দখল করেছে রাজধানী ঢাকা। শনিবার (১৪ জানুয়ারি) সকাল সাড়ে ৮টার দিকে ঢাকার এয়ার কোয়ালিটি ইনডেক্স (একিউআই) স্কোর রেকর্ড করা হয়েছে ২৫১, যা বাতাসের
পাঁচ বিভাগে গুঁড়ি গুঁড়ি বৃষ্টিপাতের আভাস দিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। সেই সঙ্গে রাতের তাপমাত্রা এক থেকে দুই ডিগ্রি বাড়তে পারে। আবহাওয়াবিদ মো. ওমর ফারুক জানিয়েছেন, উপমহাদেশীয় উচ্চচাপ বলয়ের বর্ধিতাংশ বিহার
দেশের বেশিরভাগ এলাকায় ফের শৈত্যপ্রবাহ আসছে। সেই সঙ্গে দেশের দক্ষিণাঞ্চলে হালকা ও গুঁড়ি গুঁড়ি বৃষ্টি হতে পারে। আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে, শুক্রবার (১৩ জানুয়ারি) তাপমাত্রা হালকা বাড়লেও উত্তরাঞ্চলসহ বেশ কয়েকটি জেলার
কাশ্মীরে (Kashmir) ভয়াবহ তুষারধসে মৃত্যু হল এক শ্রমিকের। সোনমার্গের গান্দেরবাল জেলায় বিপজ্জনক তুষারধস নামে বৃহস্পতিবার। সেই সময় বরফ চাপা পড়ে মৃত্যু হয় এক শ্রমিকের। সেই সঙ্গে গুরুতর আহত হন আরেক
তাপমাত্রা কমে দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে বিশেষ করে উত্তর ও দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলে আরও তীব্র হয়েছে শীত। বিস্তৃত হয়েছে শৈত্যপ্রবাহের আওতা। বৃহস্পতিবার (১২ জানুয়ারি) দেশের ২৬ জেলায় বইছে মৃদু থেকে মাঝারি শৈত্যপ্রবাহ, যা
চুয়াডাঙ্গায় দেশের সর্বনিম্ন ৬ দশমিক ৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে। একই সঙ্গে পৌষের হাড় কাঁপানো শীতে কাঁপছে মানুষ। বৃহস্পতিবার (১২ জানুয়ারি) সকালে চুয়াডাঙ্গা আবহাওয়া অফিসের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা রকিবুল