গত কয়েকদিনের কনকনে ঠাণ্ডার মধ্যেই শৈত্যপ্রবাহ শুরু হয়েছে। দেশের আটটি অঞ্চলের ওপর দিয়ে এটি বয়ে যাচ্ছে, যা অব্যাহত থাকতে পারে। বৃহস্পতিবার (৫ জানুয়ারি) আবহাওয়ার পূর্বাভাসে এ তথ্য জানানো হয়েছে।, আবহাওয়াবিদ
দিনাজপুরের হিলিতে ১০ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে। এ সময় বাতাসের আর্দ্রতা রেকর্ড হয়েছে ৯৩ শতাংশ। শীতজনিত নানা রোগে আক্রান্ত হচ্ছেন শিশু ও বৃদ্ধরা। হাসপাতালগুলোতে প্রতিদিনই বৃদ্ধি পাচ্ছে রোগীর
ঘন কুয়াশার কারণে সূর্যের দেখা মিলছে না। তাই দিন ও রাতের তাপমাত্রার ব্যবধান কমে গিয়ে গত দুদিন ধরে প্রায় সারাদেশেই তীব্র শীত অনুভূত হচ্ছে। এ পরিস্থিতির শনিবার (৭ জানুয়ারি) থেকে
তাপমাত্রা খুব বেশি নিচে নামেনি। কিন্তু সারাদেশেই এখন তীব্র শীতের অনুভূতি। মূলত কুয়াশা ও মেঘের কারণে রোদ উঠতে না পারায় কমে গেছে দিন ও রাতের তাপমাত্রার ব্যবধান, একই সঙ্গে উত্তর
সিলেট বিভাগজুড়ে লেগেছে পৌষের শীতের কাঁপন। বইছে শৈত্যপ্রবাহ। এতে জনজীবন বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে। ফলে বিপাকে পড়েছেন নিম্নআয়ের লোকজন। বিশেষ করে মৌলভীবাজারের পাহাড়ি এলাকা ও সুনামগঞ্জের হাওড়াঞ্চলের অসহায়, দরিদ্র জনগোষ্ঠী চরম
ঘন কুয়াশার সঙ্গে কনকনে শীত ও হিমেল বাতাসে বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে উত্তরের জনজীবন। গত এক সপ্তাহ থেকে শীতের হানায় কাবু হয়ে পড়েছে এ অঞ্চলের দরিদ্র ও ছিন্নমূল জনগোষ্ঠী। আকাশ ভেঙে
তিন জেলার ওপর দিয়ে বয়ে যাওয়া মৃদু শৈত্যপ্রবাহ কমে এসেছে। দেশে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল শ্রীমঙ্গলে ৮ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস। মঙ্গলবার (৩ জানুয়ারি) সকালে বাংলাদেশ আবহাওয়া অধিদপ্তরের এক বিজ্ঞপ্তিতে এ
একদিনের ব্যবধানে ফের তিন জেলায় শৈত্যপ্রবাহ শুরু হয়েছে। আগামী কয়েকদিন শৈত্যপ্রবাহ অব্যাহত থাকতে পারে বলেও জানিয়েছে বাংলাদেশ আবহাওয়া অধিদপ্তর। সোমবার (০২ জানুয়ারি) সকালে দেশের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস ছিল
উত্তরের জেলা পঞ্চগড়ে অব্যাহত রয়েছে মৃদু শৈত্যপ্রবাহ। সোমবার সকালে সর্বনিম্ন ৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ড করেছে তেঁতুলিয়া আবহাওয়া অফিস। রোববার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ১০ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এর আগে শুক্রবার সর্বনিম্ন
জানুয়ারি বছরের শীতলতম মাস হিসেবে পরিচিত। কিন্তু এবার ডিসেম্বরের মতো এ মাসেও তাপমাত্রা স্বাভাবিকের চেয়ে বেশি থাকার পূর্বাভাস দিয়েছে বাংলাদেশ আবহাওয়া অধিদপ্তর। চলতি মাসে দুই থেকে তিনটি শৈত্যপ্রবাহ আসতে পারে।