শনিবার, ২৫ মে ২০২৪, ০৫:৩৪ পূর্বাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম
যৌতুকবিরোধী কার্যক্রম পরিচালনা সংক্রান্ত সমন্বয় কমিটির সভা রাশিয়ায় অভিবাসী হোস্টেলে আগুন, নিহত অন্তত ৮ পারিবারিক সম্পদে বোনদের অধিকারের ওপর গুরুত্বারোপ ভূমিমন্ত্রীর লালমনিরহাট রেলওয়ের জমিতে অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদে অভিযান বান্দরবানে কুকি-চিনের দুই সদস্য নিহত জোটের শরিক নেতাদের নিয়ে বৈঠকে বসেছেন প্রধানমন্ত্রী ১২০ কি.মি গতিতে বাংলাদেশে আঘাত হানতে পারে ঘূর্ণিঝড় রেমাল ১১ দফা দাবি না মানলে কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি নৌযান শ্রমিকদের ডিবি কার্যালয়ে কলকাতার তদন্ত সংশ্লিষ্ট স্পেশাল টিম ঋণের চাপে স্ত্রী ও দুই সন্তানকে হত্যা করেন আলী হোসেন চূড়ান্ত হচ্ছে নতুন কারিকুলামে মূল্যায়ন পদ্ধতি অভিবাসী কর্মীদের সুরক্ষিত রাখতে কাজ করছে সরকার : প্রতিমন্ত্রী বিএনপি ষড়যন্ত্র নির্ভর দল: নানক সহকারী কর কমিশনারের বিরুদ্ধে ২ কোটি টাকার দুর্নীতি মামলা গণমাধ্যমে শৃঙ্খলা আনার কাজ করা হচ্ছে: তথ্য প্রতিমন্ত্রী আনারের খুনিদের প্রায় চিহ্নিত করে ফেলেছি : স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী জনগণ ছাড়া এককভাবে মশা নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব নয় : তাজুল ইসলাম এমপি আনার হত্যার তদন্তে দুই দেশের গোয়েন্দা সংস্থা কাজ করছে তাপপ্রবাহ অব্যাহত থাকলেও কিছু জায়গায় বৃষ্টির আভাস চার্জার লাইটের ভেতরে ৫ কোটি টাকার সোনা, ২ বিদেশি গ্রেপ্তার

মির্জাপুরে ইউএনও সহায়তায় ষষ্ঠ শ্রেণির ছাত্রীর বিয়ে বন্ধ

বাংলা ৭১ নিউজ
  • আপলোড সময় সোমবার, ২৫ মার্চ, ২০১৯
  • ৮৭ বার পড়া হয়েছে

বাংলা৭১নিউজ,মির্জাপুর (টাঙ্গাইল)উপজেলা প্রতিনিধি: টাঙ্গাইলের মির্জাপুরে ইউএনও সহায়তায় ষষ্ঠ শ্রেণির এক ছাত্রীর বিয়ে বন্ধ করেছেন কিশোরী ক্লাবের সদস্যরা।

সোমবার দুপুরে উপজেলার বংশাই স্কুল এন্ড কলেজের কিশোরী ক্লাবের সদস্যরা এ বাল্য বিয়ে বন্ধ করেন।

জানা গেছে, সোমবার দুপুরে বংশাই স্কুল এন্ড কলেজের ষষ্ঠ শ্রেণির এক ছাত্রীর মঙ্গলবার বিয়ের দিন নির্ধারন করে গায়ে হলুদ দেয়া হচ্ছে বলে জানতে পারেন কিশোরী ক্লাবের সদস্যরা। বিষয়টি তারা স্কুল এন্ড কলেজের ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ আমজাদ হোসেনকে জানান।

অধ্যক্ষের পরামর্শে কিশোরী ক্লাবের সদস্যরা ওই ছাত্রীর গায়ে হলুদ অনুষ্ঠানে গিয়ে হাজির হন। তারা বাল্য বিবাহ বন্ধের জন্য মেয়ের বাবা-মা কে অনুরোধ করেন। কিন্ত ছাত্রীর অভিভাবক তাদের কথা অগ্রাহ্য করে বিয়ের প্রস্তুতি অব্যহত রাখেন। পরে কিশোরী ক্লাবের সদস্যরা ঘটনাটি মির্জাপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা আব্দুল মালেককে অবহিত করেন।

নির্বাহী কর্মকর্তা তাৎক্ষনিক ওই বাড়িতে পুলিশ পাঠিয়ে মেয়ের বাবা-মাসহ মেয়েকে তার অফিসে নিয়ে আসেন। সেখানে ইউএনও আব্দুল মালেক বাল্যবিবাহের কুফল সম্পর্কে ছাত্রীর বাবা-মাকে অবগত করেন। পরে মেয়ের বাবা-মা আঠারো বছরের আগে মেয়ের বিয়ে না দেয়ার জন্য মুচলেকা দিলে তাদের ছেড়ে দেয়া হয়।

বংশাই স্কুল এন্ড কলেজের কিশোরী ক্লাবের সদস্য নবম শ্রেণির ছাত্রী সিনথিয়া, মমতা, বৃষ্টি, দশম শ্রেণির ছাত্রী খাদেজা ও মীম জানান, মির্জাপুরের সাবেক ইউএনও ইসরাত সাদমীন তাদের কিশোরী ক্লাব গঠন করে দিয়েছিলেন। তারাা বাল্যবিবাহ বন্ধে ভূমিকা রাখাসহ নারী উন্নয়নে কাজ করে থাকেন বলে জানান।

মির্জাপুরের ইউএনও আব্দুল মালেক ষষ্ঠ শ্রেণির ছাত্রীর বিয়ে বন্ধের কথা স্বীকার করে বলেন বরকে ধরতে পুলিশ পাঠালে সে পালিয়ে গেছে। ওই মেয়ের বাবা-মা আঠারো বছরের আগে তাদের মেয়ের বিয়ে দেবেন না বলে মুচলেকা দিয়েছেন বলে তিনি জানান।

বাংলা৭১নিউজ/এমআর

শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরও সংবাদ
২০১৫-২০২৩ © বাংলা৭১নিউজ.কম কর্তৃক সকল অধিকার সংরক্ষিত।
Theme Dwonload From ThemesBazar.Com