শনিবার, ০৪ মে ২০২৪, ০১:৫০ অপরাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম
ট্যানারি শ্রমিকদের ন্যূনতম মজুরি ২২ হাজার ৭৭৬ টাকা করার প্রস্তাব পেঁয়াজ রপ্তানি থেকে নিষেধাজ্ঞা তুলল ভারত তীব্র দাবদাহ বিপুল নকল ওরস্যালাইন জব্দ, গ্রেফতার ৩ জন ‘মুসলিমদের একাত্মতা ফিলিস্তিন সংকট সমাধানে ভূমিকা রাখবে’ বনানীতে ২ ঘণ্টা পর সড়ক ছাড়লেন শ্রমিকরা, যান চলাচল স্বাভাবিক আজই শিরোপা উৎসবে মেতে উঠতে পারে রিয়াল মাদারীপুরে ট্রাকের ধাক্কায় অটোরিকশার ২ যাত্রী নিহত ষড়যন্ত্র নয়, সবাই আন্দোলনের জন্য একাত্ম হচ্ছে : মঈন বাইডেনের মন্তব্য দুর্ভাগ্যজনক: জাপান শিক্ষকের মর্যাদা-বেতন বাড়ানো নিয়ে কাজ চলছে: শিক্ষামন্ত্রী ব্রাজিলে বন্যায় নিহত ৩৯, নিখোঁজ ৭০ বাংলাদেশের সাথে গাম্বিয়ার বাণিজ্য ও কৃষি ক্ষেত্রে সহযোগিতা বৃদ্ধির আশাবাদ তীব্র দাবদাহে মরছে মাছ, দিশেহারা চাষিরা ইন্দোনেশিয়ায় বন্যা-ভূমিধসে ১৫ জনের মৃত্যু ভোলায় দুই চেয়ারম্যান প্রার্থীর কর্মীদের মধ্যে সংঘর্ষ, ‌আহত ৩৫ ১০ টাকা দিয়ে টিকিট কেটে চোখ দেখালেন প্রধানমন্ত্রী বাবার মতো রাজনীতিতে নামছেন সোনাক্ষী? কোথায় বৃষ্টি কোথায় তাপপ্রবাহ, জানালো আবহাওয়া অধিদপ্তর হাওরে ধান কাটা উৎসবে মাতোয়ারা কৃষক ফিলিপাইনে ৬ মাত্রার ভূমিকম্প

শীতের আগমনে হিলিতে পিঠা বিক্রির ধুম

বাংলা ৭১ নিউজ
  • আপলোড সময় বৃহস্পতিবার, ৬ ডিসেম্বর, ২০১৮
  • ১২০ বার পড়া হয়েছে

বাংলা৭১নিউজ, গোলাম মোস্তাফিজার রহমান মিলন, হিলি (দিনাজপুর) প্রতিনিধি : উত্তরের জনপদ দিনাজপুর সহ আশপাশের উপজেলা গুলোতে অকেটাই শীতের প্রকোপ শুরু হয়েছে। সকালটা ঘন কুয়াশার মাঝ দিয়ে শুরু হলেও বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে বাড়তে থাকে গরমের প্রকোপ। আবার বিকেল গড়লেই যেন শরীরে এসে ওকি দেয় অগ্রহায়ন মাসের শীত। শীতে গ্রামের মানুষের মজার খাবার হলো ভাবা পিঠা,চিতই পিঠা,রস মালাই।কালের ক্রমে এসব পিঠা উৎসব গ্রাম অঞ্চল গুলো থেকে উঠেই গেছে।

এসময় গ্রাম গুলোতে গোলায় ধানও উঠতে শুরু করেছে। শীতের সকালে হিলি স্থলবন্দর এলাকায় বিভিন্ন স্থানে বসে ভ্রামম্রান পিঠার দোকান। এসব দোকান গুলোতে দেখা যায় পিঠা প্রেমীদের উপচে পড়া ভিড়।শীতের সকালে ভাপা পিঠা এবং বিকেলে চিতই পিঠা খেতে পিঠা প্রেমীদের পদচারনায় মুখরিত হয়ে উঠে এসব পিঠার দোকান। এখন আগের মতো বাসা-বাড়িতে এসব পিঠার আয়োজন না থাকলেও তা বিক্রি হচ্ছে বাণিজ্যিকভাবে উপজেলার বিভিন্ন স্থানে। পিঠার দোকানে ভীড় করছেন ধনী-গরীবসহ সব শ্রেণী পেশার মানুষ।

পিঠা প্রেমী সোহেল রানা বলেন, কোনো ঝামেলা ছাড়াই হাতের  নাগালে আমরা ভাপা পিঠা,চিতই পিঠা পাচ্ছি। দাম কম আবার খেতেও খুব সুস্বাদু। তাই আমি আর আমার বন্ধুরা প্রতিদিন সন্ধ্যায় ও সকালে পিঠা খেতে আসি।

ছাতনী চারমাথা আর্দশ উচ্চ বিদ্যালয়ের দশম শ্রেনীর শিক্ষার্থী মাসুদ বলেন,আমি প্রতিদিন সকালে প্রাইভেট পড়তে যাওয়ার সময় একটা করে ভাপা পিঠা খাই।আমি আমাদের পাঠ্যবইয়ে পড়েছি ভাপা পিঠা,চিতই পিঠার নাম শুনেছি কিন্তু বাসাতে কখনো মা এসব পিঠা তৈরি করেনি তো তাই খাই নি দেখিও নি। এখন বাজারে পিঠার দোকানে এসে দেখলেই লোভ সামলাতে পারি না তাই পিঠা খায়।

পিঠা খেতে আসা আব্দুল আজিজ বলেন, আগের মত বাসায় বাসায় আর পিঠা তৈরি উৎসব হয় না। বাজারে পিঠার দোকান দেখে লোভ সামলাতে পারলাম না,তাই একটি পিঠা খেলাম। তবে সেই আগের স্বাদ এখন আর পিঠা-পুলিতে নেই।

পিঠা বিক্রেতা আনজুয়ারা বেগম জানান, সকালে কদর বেড়েছে গরম গরম ভাপা পিঠার আর সন্ধ্যায় বেড়েছে চিতই পিঠার। আমার দোকানে বিক্রি বেশ ভাল হচ্ছে। তবে অন্যান্য পিঠা তৈরিতে কিছু ঝামেলা থাকায় এবং চাহিদা কিছুটা কম থাকায়, ভাপা পিঠা এক প্রকার বেশি বিক্রি হচ্ছে।

প্রতিদিন বিকাল থেকে রাত ১০ টা পর্যন্ত ১০০০ থেকে ১২০০ টাকার পিঠা বিক্রি করে থাকি। যা পিঠা তৈরির উপকরনসহ অন্যান্য খরচ বাদ দিয়ে প্রতিদিন ৪০০ থেকে ৫০০ টাকা লাভ হচ্ছে আমার।

বাংলা৭১নিউজ/জেএস

শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরও সংবাদ
২০১৫-২০২৩ © বাংলা৭১নিউজ.কম কর্তৃক সকল অধিকার সংরক্ষিত।
Theme Dwonload From ThemesBazar.Com