শনিবার, ০৪ মে ২০২৪, ০২:৫২ পূর্বাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম
দ্বাদশ সংসদ অধিবেশনে প্রধানমন্ত্রী-মন্ত্রীদের জন্য ৯৪০ প্রশ্ন ভরিতে আরও ১৮৭৮ টাকা কমলো সোনার দাম সব প্রার্থী আমাদের কাছে সমান: ইসি আলমগীর টোল আদায়ে দুর্নীতি, দুদকের হস্তক্ষেপে ইজারা বাতিল রোহিঙ্গাদের ফেরাতে বাংলাদেশের পাশে আছে ইউরোপ : পররাষ্ট্রমন্ত্রী জনগণের ভোটাধিকার নিশ্চিত করেই আ.লীগ ক্ষমতায় এসেছে : কাদের এপ্রিলে নির্যাতনের শিকার ১৯৩ নারী-শিশুকন্যা ৯ মে পর্যন্ত চলবে সংসদের দ্বিতীয় অধিবেশন শিক্ষামন্ত্রীর পদত্যাগ চেয়ে লিগ্যাল নোটিশ মৃত ব্যক্তিদের জাল সনদ: মিল্টন সমাদ্দারের ৩ দিনের রিমান্ড গণমাধ্যম শুধু মুক্ত নয়, উন্মুক্ত : তথ্য প্রতিমন্ত্রী যাত্রীবাহী বাস থেকে ৭টি স্বর্ণের বারসহ চোরকারবারি আটক আমন মৌসুম থেকেই চাল ছাঁটাই ও পলিশ বন্ধ করা হবে : খাদ্যমন্ত্রী টস হেরে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ ১০ বাংলাদেশি জেলেকে অপহরণের অভিযোগ আরাকান আর্মির বিরুদ্ধে শনিবার থেকে খোলা স্কুল-কলেজ: শিক্ষা মন্ত্রণালয় ইসলামী ব্যাংকে বৈদেশিক মুদ্রা জমা বিষয়ক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত ১২ কেজি এলপিজির দাম কমলো ৪৯ টাকা শেয়ার ছাড়বে রূপালী ব্যাংক নীলফামারীতে মোটরসাইকেলের ধাক্কায় বৃদ্ধার মৃত্যু

মুক্তিযোদ্ধা পরিবারকে মামলা দিয়ে হয়রানীর অভিযোগ

বাংলা ৭১ নিউজ
  • আপলোড সময় মঙ্গলবার, ৬ মার্চ, ২০১৮
  • ৩৫৫ বার পড়া হয়েছে

বাংলা৭১নিউজ, ফরিদপুর প্রতিনিধি:  ফরিদপুর জেলার চরভদ্রাসন উপজেলার সদর ইউনিয়নের উত্তর আলমনগর মধুসিকদারেরডাঙ্গির নিবাসী মুক্তিযোদ্ধা শেখ আঃ জলিলের পুত্র শেখ আবু বক্কর সিদ্দিকীকে পার্শ্ববর্তি বাড়ির মোঃ তারা মিয়া তার স্ত্রী রেণুবেগমকে বাদী করে মেয়ে রানী বেগমকে ধর্ষণ করেছে এমন অভিযোগ এনে গত ২৬/০২/২০১৮ তারিখ ফরিদপুর নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইন ২০০০(সংশোধনী ২০৩) এর ৯(১)/৩০ ধারায় মামলা দায়ের করে।

সরোজমিনে এলাকায় গিয়ে জানা যায়, উপরোক্ত মামলাটি মিথ্যা ও ভিত্তিহীন। এলাকাবাসী জানান, আসামীর বাবা মুক্তিযোদ্ধা আঃ শেখ জলিল ও মামলার বাদীনীর স্বামী মোঃ তারা মিয়া মামাতো-ফুপাতো ভাই। এর পূর্বেও মোঃ তারা মিয়া মুক্তিযোদ্ধা শেখ আঃ জলিলদের নামে একটি মিথ্যা চাঁদাবাজির মামলা করেছিল। পুলিশ তদন্ত করে মিথ্যা প্রমানিত হওয়ায় মামলাটি বাতিল করে দেয়।

এলাকাবাসী আরো জানান, জমিজমা সংক্রান্ত দ্বন্দ্বের কারণে মুক্তিযোদ্ধা পরিবারকে তারা মিয়া একের পর এক মিথ্যা মামলা দিয়ে হয়রানী করছে।

এ বিষয়ে গত ৩ মার্চ এলাকার চেয়ারম্যান আজাদ খান, আওয়ামী লীগের নেতা আনোয়ার আলী, যুবলীগের সহ-সভাপতি মুরাদ হোসেন, সালিশ বোর্ডের মিনা মোল্লাসহ প্রায় শতাধীক গণ্যমান্য ব্যক্তিরা শালিশে বসেন। ওই সালিশ বোর্ডে তারা মিয়া জানান, ধর্ষণ মামলাটি মিথ্যা, আমার জমি জমা শেখ আঃ জলিল দখল করে রেখেছে বিধায় আমি এই মিথ্যা মামলাটি করেছি। আমার জমি ছেড়ে দিলে মামলা প্রত্যাহার করে নেব। সালিশ বোর্ড উভয় পক্ষের জমির কাগজপত্র-দলিলাদি পরীক্ষা-নিরিক্ষা করে এবং মাপ-ঝোপ করে সীমানা নির্ধারণ করে দেন।

সালিশের সিদ্ধান্ত তারা মিয়া মেনে নিলেও তারপরও ক্ষ্যান্ত হননি। সালিশের পরদিন থেকেই মুক্তিযোদ্ধা পরিবারকে অন্য মামলায় ফাসিয়ে দেওয়া ও প্রাণনাশের হুমকি দিয়ে আসছে বলে মুক্তিযোদ্ধা পরিবারটি জানান।

এখন মুক্তিযোদ্ধা শেখ আঃ জলিল নিরাপত্তাহীনতা ভুগছে। যেকোনো সময় তারা মিয়া গংরা তার বাড়িতে হামলা চালাতে পারে।

 

বাংলা৭১নিউজ/জেএস

শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরও সংবাদ
২০১৫-২০২৩ © বাংলা৭১নিউজ.কম কর্তৃক সকল অধিকার সংরক্ষিত।
Theme Dwonload From ThemesBazar.Com