বাংলা৭১নিউজ, রাজবাড়ী প্রতিনিধি : রাজবাড়ীর বালিয়াকান্দি উপজেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রক কার্যালয়ের ভবনের অফিসের ছাদের পলেস্তরা ভেঙ্গে পড়ে চেয়ার-টেবিলের উপর পড়ে ভেঙ্গে গেছে। রাতের বেলায় ভেঙ্গে পড়ায় কর্মকর্তা-কর্মচারীরা অল্পের জন্য রক্ষা পেয়েছে।
উপজেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রক কার্যালয়ের খাদ্য পরিদর্শক প্রভু চন্দ্র রাজভর জানান, বৃহস্পতিবার বিকালে অফিস বন্ধ করে চলে যাই। রবিবার সকালে অফিসে এসে দেখতে পাই ভবনের ছাদের পলেস্তরা ভেঙ্গে চেয়ার ও টেবিলের উপর পড়েছে। এতে চেয়ার ভেঙ্গে গেছে। তাৎক্ষনিক বিষয়টি উপজেলা চেয়ারম্যান মোঃ আবুল কালাম আজাদ ও উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোঃ মাসুম রেজাকে জানালে ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেন। অফিসটি ওই ভবনের অন্য কক্ষে সরিয়ে নেওয়ার নির্দেশ প্রদান করেছেন। অফিস সময়ে ভেঙ্গে পড়লে বড় ধরনের দুঘর্টনা ঘটতে পারতো।

আশ্রয়ন প্রকল্পের সুফলভোগীদের সাথে মতবিনিময়

রাজবাড়ীর বালিয়াকান্দি উপজেলার বহরপুর ইউনিয়নের বারুগ্রাম আশ্রয়ন প্রকল্প রবিবার বিকালে পরিদর্শন করেছেন উপজেলা নির্বাহী অফিসার মোঃ মাসুম রেজা। তিনি আশ্রয়ন প্রকল্পে বসবাসকারীদের ঘরে ঘরে গিয়ে খোঁজ খবর নেওয়াসহ তাদের সমস্যার কথা মনোযোগ দিয়ে শ্রবন করেছেন। পরে তাদের সাথে মতবিনিময় করেন।
উপজেলা নির্বাহী অফিসারের কার্যালয়ের অফিস সুপার মোঃ মনিরুজ্জামান জানান, রবিবার বিকালে উপজেলা নির্বাহী অফিসার মোঃ মাসুম রেজা উপজেলার বহরপুর ইউনিয়নের বারুগ্রাম আশ্রয়ন প্রকল্প পরিদর্শন করেছেন। তিনি আশ্রয়ন প্রকল্পে বসবাসকারীদের ঘরে ঘরে গিয়ে খোঁজখবর নেওয়াসহ তাদের সমস্যার কথা মনোযোগসহকারে শোনেন। পরে বসবাসকারী সুফলভোগীদের সাথে মতবিনিময় করেন। এতে আশ্রয়ন প্রকল্পের সুফলভোগীরা তাদের মনের কথা উপজেলা নির্বাহী অফিসার মোঃ মাসুম রেজাকে অবগত করেন। শান্তি-শৃঙ্খলার মধ্যে দিয়ে যাতে আশ্রয়ন প্রকল্পে বসবাস করতে পারেন সে বিষয়ে তাদেরকে আশস্থ করেন উপজেলা নির্বাহী অফিসার মোঃ মাসুম রেজা। এতে আশ্রয়ন প্রকল্পের সুফলভোগীদের মাঝে প্রাণ চাঞ্চল্যে ফিরে এসেছে।

আগুনে পুড়লো ঘর ও গরু

রাজবাড়ীর বালিয়াকান্দি উপজেলার বহরপুর ইউনিয়নের পাটুরিয়া গ্রামে শনিবার রাত ১টার দিকে গোয়াল ঘরে আগুন লেগে পুড়ে গেছে একটি ও গোয়াল ঘর। এতে লক্ষাধিক টাকার ক্ষতি সাধন হয়েছে।
জানাগেছে, উপজেলার বহরপুর ইউনিয়নের পাটুরিয়া গ্রামের আলীমদ্দিনের ছেলে নজর আলীর গোয়াল ঘরে শনিবার রাত ১টার দিকে হঠাৎ আগুন দেখতে পায়। দ্রুত আগুন নিয়ন্ত্রণ করাসহ গোয়াল ঘরে থাকা ৩টি গরুর মধ্যে ২টি বের করতে পারলেও একটি গাভীর ৫০ ভাগ পুড়ে যায়। গাভী ও ঘরসহ প্রায় লক্ষাধিক টাকার ক্ষতি সাধন হয়েছে। স্থানীয় লোকজন আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে। তবে ধারনা করা হচ্ছে মশার কয়েল থেকে আগুন লাগতে পারে। স্থানীয় ইউপি সদস্য মুরাদ হোসেন ক্ষতিগ্রস্থ বাড়ীতে যান।

বাংলা৭১নিউজ/জেএস