শনিবার, ০৪ মে ২০২৪, ১০:৩২ অপরাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম
টানা ৮ দফা কমার পর ফের বাড়লো সোনার দাম উপজেলা পরিষদ নির্বাচন সরকারের পাতানো ফাঁদ: আব্বাস আশুগঞ্জ বিদ্যুৎকেন্দ্রের ২ ইউনিটের উৎপাদন বন্ধ এবি ব্যাংকের লভ্যাংশ ঘোষণা রূপালী ব্যাংকের ঢাকা উত্তর বিভাগীয় ব্যবসায়িক সম্মেলন অনুষ্ঠিত রোববার দেশের সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলা স্বাধীন ফিলিস্তিন ইস্যুতে সমাবেশের ডাক ছাত্রলীগের ৮ মের উপজেলা নির্বাচনে ইভিএম ব্যবহার নিয়ে যে নির্দেশনা দিল ইসি ফের বাংলাদেশে আশ্রয় নিলো মিয়ানমারের ৪০ বিজিপি সদস্য ট্রেন সার্ভিসের মাধ্যমে রাজধানীর চাপ কমে আসবে: চিফ হুইপ মৌলভীবাজারে পুলিশের বাধায় ছাত্রদলের মিছিল পণ্ড প্রেমের ফাঁদে ফেলে ৩০ লাখ টাকা চাঁদা আদায়, গ্রেফতার ৭ পদ্মা-মেঘনায় মিলছে না ইলিশ, হতাশ জেলেরা ‘উপজেলা নির্বাচনে প্রভাব খাটালে ব্যবস্থা নেওয়া হবে’ উত্তরায় লেক থেকে দুই স্কুল শিক্ষার্থীর মরদেহ উদ্ধার রাশিয়ার সাথে সম্ভাব্য সংঘাতের প্রস্তুতি নিচ্ছে ন্যাটো : মস্কো খিলগাঁওয়ে রিকশাচালকের ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার ১৪ দিন পর ডেঙ্গুতে শিশুসহ ৩ জনের মৃত্যু হাসপাতালের ভবনের ফাঁক দিয়ে পড়ে রোগীর মৃত্যু রোববার থেকে আপিল বিভাগের দুটি বেঞ্চে চলবে বিচারকাজ

আপন জুয়েলার্সের বিরুদ্ধে ৫ অর্থপাচার মামলা

বাংলা ৭১ নিউজ
  • আপলোড সময় শনিবার, ১২ আগস্ট, ২০১৭
  • ১০৪ বার পড়া হয়েছে

বাংলা৭১নিউজ,ঢাকা: চোরাচালানের মাধ্যমে আনা প্রায় ১৫ মণ স্বর্ণ ও ডায়মন্ডের কর নথিতে অপ্রদর্শিত ও গোপন রাখার অভিযোগে আপন জুয়েলার্সের বিরুদ্ধে মানিলন্ডারিং প্রতিরোধ আইনে মামলা করেছে শুল্ক গোয়েন্দা ও তদন্ত অধিদপ্তর। শনিবার রাজধানীর গুলশান, রমনা, ধানমন্ডি এবং উত্তরা থানায় মোট ৫ টি মামলা দায়ের করা হয়। আপন জুয়েলার্স এর ৩ মালিক দিলদার আহমেদ সেলিম, গুলজার আহমেদ ও আজাদ আহমেদকে মামলায় অভিযুক্ত করা হয়েছে। অভিযোগ আনা হয়েছে, আপন জুয়েলার্স কর্তৃপক্ষ চোরাচালানের মাধ্যমে শুল্ক ফাঁকি দিয়ে আনীত স্বর্ণের অর্থ অবৈধভাবে ব্যবহার করেছেন ।
উল্লেখ্য, বনানীর একটি হোটেলে ধর্ষণের ঘটনাকে কেন্দ্র করে সুনির্দিষ্ট অভিযোগ ও প্রাথমিক অনুসন্ধানের ভিত্তিতে আপন জুয়েলার্সের ৫ টি শোরুমে অভিযান চালায় শুল্ক গোয়েন্দা ও তদন্ত অধিদপ্তর। এসময় সেখান থেকে প্রায় ১৫ মণ স্বর্ণ ও ডায়মন্ডের অলঙ্কার উদ্ধার করা হয়। এসব অলঙ্কার বাংলাদেশ ব্যাংকে জমা দেয়া হয়।
শুল্ক গোয়েন্দা ও তদন্ত অধিদপ্তর সূত্রে জানা গেছে, গতকাল শুল্ক গোয়েন্দার ৫ জন সহকারী রাজস্ব কর্মকর্তা যথাক্রমে এম, আর জামান বাধন, বিজয় কুমার রায়, মোঃ শাহরিয়ার মাহমুদ, মোহাম্মদ জাকির হোসেন এবং মোঃ আরিফুল ইসলাম মোট ৫ টি ফৌজদারি মামলা দায়ের করেন। মামলা গুলো হলো, গুলশান থানায় ২ টি মামলা। মামলা নম্বর- ১৫ ও ১৬। ধানমন্ডি থানায় ১ টি মামলা। মামলা নম্বর- ১০। রমনা থানায় ১ টি মামলা। মামলা নম্বর- ২৭। উত্তরা থানায় ১ টি মামলা। মামলা নম্বর- ১৭। মানিলন্ডারিং প্রতিরোধ আইন, ২০১২ (সংশোধনী ২০১৫) এর ধারা ২ (ঠ) এবং কাস্টমস এ্যাক্ট, ১৯৬৯ এর ধারা ১৫৬ (৫) এর অধীনে মামলাগুলো করা হয়। মামলাগুলো তদন্ত করবে শুল্ক গোয়েন্দ ও তদন্ত অধিদপ্তর। জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের নির্দেশনার আলোকে এই মামলাগুলো হয়েছে বলে জানা গেছে। চোরাচালান, শুল্ক ফাঁকি, মানিলন্ডারিং, ভ্যাট ফাঁকি, আয়কর ফাঁকি ইত্যাদি বিভিন্ন উপায়ে জ্ঞাত আয়ের বহির্ভূতভাবে অবৈধ সম্পদ অর্জনজনিত দুর্নীতি হওয়ায় দুদক আইনে ব্যবস্থা নিতে ইতিমধ্যে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড এর মাধ্যমে দুর্নীতি দমন কমিশনে নির্দেশনা প্রেরণ করা হয়েছে। মামলার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন শুল্ক গোয়েন্দা ও তদন্ত অধিদপ্তরের মহাপরিচালক ড. মইনুল খান।

বাংলা৭১নিউজ/জেএস

শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরও সংবাদ
২০১৫-২০২৩ © বাংলা৭১নিউজ.কম কর্তৃক সকল অধিকার সংরক্ষিত।
Theme Dwonload From ThemesBazar.Com