বুধবার, ০৯ অক্টোবর ২০২৪, ১০:২৭ অপরাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম
বিএনপির ত্রাণ তহবিলে ২ লাখ টাকা দিলেন খালেদা জিয়া নিবন্ধন প্রথা বাতিল, সংসদে আনুপাতিক প্রতিনিধিত্ব চায় জামায়াত তরুণদের মাধ্যমে ট্রাফিক ব্যবস্থাপনার আধুনিকায়নের আহ্বান আসিফ মাহমুদের রসায়নে নোবেল পেলেন তিন বিজ্ঞানী পিএসসির নতুন চেয়ারম্যান ড. মোবাশ্বের মোনেম সা‌বেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর স্ত্রীসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে দুদ‌কের ৫ মামলা শেখ হাসিনা প্রসঙ্গে যা বললো মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তর হামাস-হিজবুল্লাহর ২৩০ লক্ষ্যবস্তুতে হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল চিনি আমদানিতে কমলো ১৫ শতাংশ শুল্ক-কর সাবেক পরিকল্পনামন্ত্রী এমএ মান্নানের জামিন মঞ্জুর হারুনসহ ৩ অতিরিক্ত আইজিপিকে বাধ্যতামূলক অবসর সরকারি চাকরির বয়স দুই বছর ৩৫, স্থায়ীভাবে ৩৩ করার দাবি বিএনপি ক্ষমতায় এলে প্রতিটি ঘটনারই বিচার হবে: ফখরুল মিয়ানমার থেকে টেকনাফে ঢুকল আরও ৩৭ রোহিঙ্গা নাসরাল্লার দুই উত্তরসূরিকে হত্যার দাবি ইসরায়েলের পুলিশের কাজে গতি ফেরাতে ৫০ গাড়ি, হস্তান্তর ১০ থানায় লেবানন থেকে ফিরতে ১১ অক্টোবরের মধ্যে আবেদন করার আহ্বান যমুনা ব্যাংকের পর্ষদ সভা ১৭ অক্টোবর ‘বাংলাদেশ জাতিসংঘের সঙ্গে কাজ করতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ’ প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে রাশিয়ার রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ

৯ বছর ধরে পলিথিনে বন্দি আলট্রাসনোগ্রাম মেশিন

রাজবাড়ী প্রতিনিধি:
  • আপলোড সময় বুধবার, ১৩ এপ্রিল, ২০২২
  • ১৬ বার পড়া হয়েছে

রাজবাড়ী সদর হাসপাতালে আলট্রাসনোগ্রাম মেশিনের সেবা পাওয়া থেকে বঞ্চিত রয়েছেন রোগীরা। ৯ বছর ধরে আলট্রাসনোগ্রাম মেশিনটি পলিথিনে মোড়ানো অবস্থায় থেকে বিকল হয়ে গেছে। বিকল মেশিনটি এখন আর মেরামতেরও সুযোগ নেই। ফলে কর্তৃপক্ষ নতুন আলট্রাসনোগ্রাম মেশিন পাওয়ার জন্য বরাদ্দ চেয়েছে।

সরেজমিনে সদর হাসপাতালের এক্স-রে রুমে গিয়ে দেখা যায়, এক্স-রে মেশিনের পাশে পলিথিনে মোড়ানো অবস্থায় পড়ে আছে একটি আলট্রাসনোগ্রাম মেশিন। মেশিনটি ২০১০ সালে হাসপাতালে আনা হয়। এর পর দুই বছর এটি পরিচালনা করা হলেও ২০১২ সালের পর থেকে আর খোলা হয়নি। তখন থেকেই মেশিনটি পলিথিনে মোড়ানো অবস্থায় এক্স-রে রুমে পড়ে আছে।

সদর হাসপাতালের মেডিক্যাল টেকনোলজিস্ট (রেডিওগ্রাফি) মতিউল ইসলাম বিদ্যুৎ বলেন, ‘আলট্রাসনোগ্রাম মেশিনটি এই হাসপাতালে আসার পর ডা. বিদ্যুৎ ও ডা. অঞ্জন দুই বছর পরিচালনা করেন। এরপর আর এটি পরিচালনা করা সম্ভব হয়নি। মূলত সনোলজিস্ট দরকার। সনোলজিস্ট ছাড়া আলট্রাসনোগ্রাম মেশিনটি পরিচালনা করা যায় না।

গর্ভবতী মাসহ পেটের সমস্যা নির্ণয়ে আলট্রাসনোগ্রাম মেশিনের প্রয়োজনীয়তা সবচেয়ে বেশি। বর্তমানে রোগীদের বিভিন্ন ক্লিনিক ও বেসরকারি হাসপাতালে গিয়ে ব্যবস্থাপত্র অনুযায়ী আলট্রাসনোগ্রাম মেশিনে পরীক্ষার পর রিপোর্ট নিয়ে ফের চিকিৎসকের কাছে আসতে হচ্ছে। সে ক্ষেত্রে রোগীদের ব্যয় বেড়ে যায়।

রাজবাড়ী সদর হাসপাতালের তত্ত্বাবধায়ক ডা. আব্দুল হান্নান জানান, সদর হাসপাতালে আলট্রাসনোগ্রাম মেশিনটি পড়ে থাকতে থাকতে বিকল হয়ে গেছে।

বাংলা৭১নিউজ/এসএম

শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরও সংবাদ
২০১৫-২০২৩ © বাংলা৭১নিউজ.কম কর্তৃক সকল অধিকার সংরক্ষিত।
Theme Dwonload From ThemesBazar.Com