যশোরে নিখোঁজের ১০দিন পর সেপটিক ট্যাংক থেকে পলিটেকনিক ছাত্রীর অর্ধগলিত মরদেহ উদ্ধার করেছে র্যাব। একই সঙ্গে হত্যাকাণ্ডে জড়িতের অভিযোগে তার এক সহপাঠীকে আটক করা হয়েছে।
নিহতের নাম জেসমিন আক্তার পিংকি (১৮)। তিনি সাতক্ষীরার কলারোয়া উপজেলার কাজিরহাট কাওরিয়া গ্রামের জাকির হোসেনের মেয়ে। তিনি যশোর পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটের দ্বিতীয় বর্ষের ছাত্রী।
যশোর র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়নের (র্যাব-৬) কোম্পানি কমান্ডার লে. এম নাজিউর রহমান জানান, শুক্রবার বিকেল ৩টার দিকে শার্শা উপজেলার বুরুজবাগান এলাকার আহসান হাবিবের বাড়ির সেপটিক ট্যাংক থেকে জেসমিনের মরদেহ উদ্ধার করা হয়। একই সঙ্গে ওই এলাকার আকবর আলীর ছেলে আহসান কবির অংকুর (১৮) নামের জেসমিনের এক সহপাঠীকে আটক করা হয়।
তিনি আরও জানান, জেসমিন ও অংকুর উভয় যশোর পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটের শিক্ষার্থী। তাদের মধ্যে প্রেমের সম্পর্ক ছিল। সম্পর্কের অবনতি হওয়ায় জেসমিনকে অংকুর কৌশলে ৯-১০ দিন আগে বাড়িতে নিয়ে গলা কেটে হত্যা করে সেপটিক ট্যাংকে ফেলে দেয়। এ ঘটনায় জেসমিনের বাবা কোতোয়ালি থানায় একটি সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করেন।
বাংলা৭১নিউজ/এসএইচ