শুক্রবার, ১৫ নভেম্বর ২০২৪, ০১:২৮ অপরাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম
আন্দোলন ঠেকাতে ১৭ দিন ধরে বন্ধ ঢাকা সিটি কলেজ অন্তর্বর্তী সরকারের ১০০ দিন: আইন মন্ত্রণালয়ে গৃহীত কার্যক্রম আজ সেই ভয়াল ১৫ নভেম্বর দেশেই ইউরোপীয় দেশগুলোর দূতাবাস চান ভিসাপ্রত্যাশীরা মালয়েশিয়ায় পাসপোর্ট নবায়ন বন্ধ, ভোগান্তিতে প্রবাসীরা সাফা থেকে ৩ ক্যাটাগরিতে পুরস্কার অর্জন করল শাহ্জালাল ইসলামী ব্যাংক ভিসা পেমেন্ট এক্সিলেন্স অ্যাওয়ার্ডস পেল ইসলামী ব্যাংক একদফা দাবি নিয়ে কাকরাইল মসজিদে প্রবেশ সাদ অনুসারীদের চট্টগ্রামে বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষ, গুলিবিদ্ধ ১২ ঢাকার বাসায় ডাকাতের ছুরিকাঘাতে প্রবাসী চিকিৎসক নিহত ভয়াবহ বায়ুদূষণের কবলে দিল্লি, বন্ধ হলো প্রাথমিকে সশরীরে ক্লাস প্যারাগুয়ের কাছে হার বিশ্বচ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনার বরিশালের সাবেক এমপি টিপু কেরানীগঞ্জে গ্রেপ্তার মাদ্রাসা ছাত্রদের মৃত্যুতে উল্লাস করব, প্রশ্ন মোস্তফা সরয়ার ফারুকীর বর্তমান সরকার শহীদ ও আহতদের সুযোগ-সুবিধা নিশ্চিত করতে পারবে এই সরকার ব্যর্থ হলে বাংলাদেশের সামনে দুটি পথ খোলা থাকবে ট্রাম্পের স্বাস্থ্যমন্ত্রী হচ্ছেন কেনেডি জুনিয়র এএমসিএলসহ ৪৬ প্রতিষ্ঠান পেলো আইসিএমএবি পুরস্কার চট্টগ্রামের উন্নয়নে ৩ খাতে সিঙ্গাপুরের সহায়তা চাইলেন ডা. শাহাদাত তিনদিনের মধ্যে এনআইডির ক্যাটাগরি করতে ইসির নির্দেশ

সমাবেশের অনুমতি না দেয়া সরকারের দ্বৈতনীতি- মির্জা ফখরুল

বাংলা ৭১ নিউজ
  • আপলোড সময় বৃহস্পতিবার, ৪ জানুয়ারী, ২০১৮
  • ১০৪ বার পড়া হয়েছে

বাংলা৭১নিউজ, ঢাকা: রাজধানীতে জনসমাবেশের অনুমতি নিয়ে সরকার দ্বৈতনীতি অনুসরণ করেছে বলে অভিযোগ করেছেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। বৃহস্পতিবার বিকালে জাতীয় প্রেস ক্লাবে এক আলোচনা সভায় তিনি এ অভিযোগ করেন।

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় সিনেটে গ্রাজুয়েটস প্রতিনিধি নির্বাচনে ‘জাতীয়তাবাদী প্যানেল’ পরিচিত উপলক্ষ্যে এই আলোচনা সভার আয়োজন করে সম্মিলিত পেশাজীবী পরিষদ।

মির্জা ফখরুল ইসলাম বলেন, শুক্রবার গণতন্ত্র হত্যা দিবস। ২০১৪ সালের এই ৫ জানুয়ারি বাংলাদেশের গণতন্ত্রকে নতুন করে হত্যা করা হয়েছিলো। কিন্ত আমাদেরকে পুলিশ কর্তৃপক্ষ সমাবেশ করার অনুমতি দেয়নি। অথচ আওয়ামী লীগকে ঢাকা উত্তর ও দক্ষিনে জনসভা করবার অনুমতি দিয়েছে। তাহলে বুঝতেই পারছেন।

৫ জানুয়ারিকে ‘কলঙ্কিত অধ্যায়’ হিসেবে অভিহিত করে মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেন, ওইদিনে সম্পূর্ণ নির্বাচন ব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়ে একটি ভোটারবিহীন নির্বাচন অনুষ্ঠান করে তারা (সরকার) দেশের একদলীয় ব্যবস্থা কায়েম করেছে।

অনুষ্ঠানে প্যানেলের ২৫ জন রেজিস্টার্ড গ্র্যাজুয়েট প্রার্থীকে পরিচয় করিয়ে দেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালঢের সাদা দলের আহ্বায়ক অধ্যাপক আখতার হোসেন খান।

ভোটে প্রতিদ্বন্দ্বিতাকারী রেজিস্টার্ড গ্র্যাজুয়েটরা হলেন- অধ্যাপক আ ফ ম ইউসুফ হায়দার, ড. উম্মে কুলসুম রওজাতুর রোম্মান, এ কে এম ফজলুল হক, এ টি এম আবদুল বারী (ড্যানি), অধ্যাপক এ টি এম ফজলুর করীম, এ বি এম মোশাররফ হোসেন, ডা. এস এম রফিকুল ইসলাম (বাচ্চু), কে এম আমিরুজ্জামান শিমুল, ড. চৌধুরী মাহমুদ হাসান, ড. জিন্নাতুন নেছা তাহমিদা বেগম, অ্যাডভোকেট তৈমুর আলম খন্দকার, ডা. প্রভাত চন্দ্র বিশ্বাস, ডা. ফরহাদ হালিম ডোনার, ড. মোহাম্মদ আবদুর রব, ড. মোহাম্মদ আলমোজাদ্দেদী আলফেছানী, ডা. মোহাম্মদ রফিকুল কবির লাবু, মো. আশরাফুল হক, অ্যাডভোকেট মাসুদ আহমেদ তালুকদার, ডা. মো. মোয়াজ্জেম হোসেন, ড. মো শরীফুল ইসলাম দুলু, সাইফুল ইসলাম ফিরোজ, অধ্যক্ষ সেলিম ভুঁইয়া, মো. সেলিমুজ্জামান সেলিম, শওকত মাহমুদ ও ড. সদরুল আমীন।

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্য অধ্যাপক এমাজ উদ্দিন আহমেদের সভাপতিত্বে ও সম্মিলিত পেশাজীবী পরিষদের সদস্য সচিব অধ্যাপক এজেডএম জাহিদ হোসেনর পরিচালনায় অনুষ্ঠানে রেজিস্টার্ড গ্র্যাজুয়েটস প্রতিনিধি নির্বাচন পরিচালনা কমিটির আহ্বায়ক আবদুল্লাহ আল নোমান, গ্র্যাজুয়েটস প্রতিনিধি নির্বাচনে প্রার্থী অধ্যাপক জিন্নাতুন নেছা তাহমিদা বেগম, ডাকসুর সাবেক ভিপি আমান উল্লাহ আমান, সাবেক ছাত্র নেতা খায়রুল কবির খোকন, ফজলুল হক মিলন, নাজিমউদ্দিন আলম, ছড়াকার আবু সালেহ, প্রকৌশলী ফখরুল ইসলাম, ডা. সিরাজউদ্দিন আহমেদ, ড. লুৎফর রহমান, জাকির হোসের, রফিকুল ইসলাম প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।

আগামী ৬ জানুয়ারি ও ১৩ জানুয়ারি সারাদেশে এবং ২০ জানুয়ারি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ৩টি কেন্দ্রে ভোটগ্রহন হবে। জাতীয়তাবাদী প্যানেলের প্রার্থীদের বিজয়ী করতে গণতান্ত্রিক ও জাতীয়তাবাদী শক্তিকে ঐক্যবদ্ধ হয়ে মাঠে নামার আহবান জানান মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।

 

বাংলা৭১নিউজ/জেএস

 

শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরও সংবাদ
২০১৫-২০২৪ © বাংলা৭১নিউজ.কম কর্তৃক সকল অধিকার সংরক্ষিত।
Theme Dwonload From ThemesBazar.Com