রবিবার, ২৯ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ০৯:২৩ পূর্বাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম
শেয়ারবাজারে সপ্তাহজুড়ে আলোচনার কেন্দ্রবিন্দুতে ইসলামী ব্যাংক ঢাকার খাল দিয়ে ব্লু নেটওয়ার্ক তৈরির পরিকল্পনা করছে সরকার জাতিসংঘে প্রধান উপদেষ্টার বক্তব্য রাষ্ট্রকে অনন্য উচ্চতা দিয়েছে: আ স ম রব স্বৈরাচারের সহযোগী দলগুলোকে ১০ বছর রাজনীতি নিষিদ্ধ করা উচিৎ জনগণের আস্থা ফেরানোর চেষ্টা করছি: ডিএমপি কমিশনার ইউক্রেনে মেডিকেল সেন্টারে রাশিয়ার হামলা, নিহত ৬ পাবনায় পানিতে ডুবে ভাই-বোনের মৃত্যু হিজবুল্লাহ প্রধান নাসরাল্লাহকে হত্যার দাবি ইসরায়েলের রিমান্ড শেষে কারাগারে সাবেক রেলমন্ত্রী সুজন দ্বিতীয় দিন একটি বলও মাঠে গড়ালো না প্রশাসনে আ. লীগের দোসরদের রেখে রাষ্ট্র সংস্কার সম্ভব নয় : রিজভী ঢাকায় একদিনে ট্রাফিক আইনে ৬৩৩ মামলা, জরিমানা ২৩ লাখ বেপরোয়া গাড়ি চালিয়ে বাংলাদেশে ঢুকে পড়া দুই ভারতীয় আটক পুলিশে ৩৬০০ কনস্টেবল নিয়োগ, আবেদন শুরু ১ অক্টোবর বিদেশি বিনিয়োগ টানতে উন্নত ব্যবসায়িক পরিবেশ তৈরির পরামর্শ আত্মসমর্পণ করবেন মাহমুদুর রহমান, যেতে হতে পারে কারাগারে ‘অজনা কারণে’ পেশাগত সনদ পাননি ৩ হাজারেরও বেশি নার্স চাল রপ্তানিতে নিষেধাজ্ঞা তুলে নিলো ভারত দেশের উত্তরাঞ্চলে ভারী বৃষ্টি হতে পারে আজও আমার কথা বলে চাঁদা-সুবিধা আদায়ের চেষ্টা করলে পুলিশে দিন

রুদ্ধশ্বাস ম্যাচে শেষ বলে খুলনাকে হারালো কুমিল্লা

বাংলা৭১নিউজ,ডেস্ক:
  • আপলোড সময় শনিবার, ২৮ জানুয়ারী, ২০২৩
  • ২২ বার পড়া হয়েছে

শেষ ওভারে দরকার ছিল ১৭। অফস্পিনার মোসাদ্দেক হোসেনের হাতে বল তুলে দেন কুমিল্লা ভিক্টোরিয়ান্স অধিনায়ক ইমরুল কায়েস। খুলনা টাইগার্সের আশা তখনও বেঁচে ছিল। হার্ডহিটার ইয়াসির আলি রাব্বি যে ছিলেন উইকেটে।

মোসাদ্দেকের ওভারের তৃতীয় আর চতুর্থ বলে বাউন্ডারি হাঁকিয়ে ম্যাচে টানটান উত্তেজনা তৈরিও করেছিলেন ইয়াসির। কিন্তু শেষ রক্ষা হয়নি। শেষ দুই বলে দরকার ছিল ৮ রান। পঞ্চম বলে ইয়াসির দুই নিতে শেষ বলে দরকার পড়ে ছক্কা। কিন্তু মোসাদ্দেকের ওই বল থেকে এক রানের বেশি নিতে পারেননি খুলনা অধিনায়ক।

সিলেট আন্তর্জাতিক ক্রিকেট স্টেডিয়ামে বিপিএলের রুদ্ধশ্বাস ম্যাচে শেষ বলে এসে ৪ রানে জিতেছে কুমিল্লা ভিক্টোরিয়ান্স। আট ম্যাচে এটি তাদের পঞ্চম জয়। অন্যদিকে সমান ম্যাচে পঞ্চম হার খুলনার।

লক্ষ্য ছিল ১৬৬ রানের। তামিম ইকবাল (১০ বলে ১১) সুবিধা করতে না পারলেও আরেক ওপেনার অ্যান্ডি বালবির্নি অনেকটা সময় দলকে ভরসা দেন। ৩১ বলে করেন ৩৮।

মাঝে মাহমুদুল হাসান জয় ১৩ বলে দুটি করে চার-ছক্কায় ২৬ রানের এক ক্যামিও ইনিংস উপহার দেন। মাঝে আজম খান (১) আর মোহাম্মদ সাইফউদ্দিন (১০ বলে ৮) দলের কোনো উপকারে আসেননি। শাই হোপ ধরে খেলেন ১৮ ওভার পর্যন্ত। ৩২ বলে করেন ৩৩।

শেষদিকে তাতে রানের চাপ বেশ বেড়ে যায় খুলনার। ইয়াসির রাব্বি অধিনায়ক হিসেবে প্রাণপন চেষ্টা করেছেন। কিন্তু শেষ পর্যন্ত আর কুলিয়ে উঠতে পারেননি। ১৯ বলে ৩ চার আর ১ ছক্কায় ৩০ রানে অপরাজিত থাকেন তিনি।

কুমিল্লা ভিক্টোরিয়ান্সে পাকিস্তানি পেসার নাসিম শাহ ২৯ রানে নেন ২টি উইকেট।

এর আগে টস হেরে আগে ব্যাট করতে নামে কুমিল্লা। ২ উইকেটেই ১৬৫ রানের চ্যালেঞ্জিং স্কোর দাঁড় করায় তারা। বর্তমান চ্যাম্পিয়নদের লড়াকু সংগ্রহ গড়ে তোলার পেছনে সবচেয়ে বড় অবদান দুই ওপেনার পাকিস্তানি মোহাম্মদ রিজওয়ান এবং বাংলাদেশের লিটন দাসের। দুজনই দুর্দান্ত জোড়া হাফসেঞ্চুরি উপহার দেন।

উদ্বোধনী জুটিতে এ দুজন সংগ্রহ করেন ৬৫ রান। অর্থাৎ, আউট না হওয়া পর্যন্ত একপাশ আগলে রেখে খেলে যান লিটন দাস। ফলে তিনি আউট হন ৪২ বলে ৫০ রান করে। ৯টি বাউন্ডারি মারেন তিনি। কোনো ছক্কা নেই।

মোহাম্মদ রিজওয়ান শেষ পর্যন্ত অপরাজিত ছিলেন। খেলেছেন কেবল ৪৭টি বল। রান করেছেন ৫৪টি। ৪টি বাউন্ডারির সঙ্গে ছক্কা ছিল ১টি।

তবে ওয়েস্ট ইন্ডিজের ব্যাটার জনসন চার্লস ছিলেন কিছুটা মারমুখী। তিনি ২২ বল খেলে করেন ৩৯ রান। ছক্কা মারেন ৫টি। অর্থাৎ ৩০ রানই এসেছে তার ছক্কা থেকে। খুশদিল শাহ ১৩ রান করে অপরাজিত থাকেন।

খুলনার হয়ে ১টি করে উইকেট নেন ওয়াহাব রিয়াজ এবং নাহিদুল ইসলাম।

বাংলা৭১নিউজ/এসএইচ

শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরও সংবাদ
২০১৫-২০২৩ © বাংলা৭১নিউজ.কম কর্তৃক সকল অধিকার সংরক্ষিত।
Theme Dwonload From ThemesBazar.Com