বৃহস্পতিবার, ০৭ নভেম্বর ২০২৪, ১১:৪৪ পূর্বাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম
‘বিভিন্ন শক্তি আ.লীগকে নানা কৌশলে আন্দোলনে হাজিরের চেষ্টা করছে’ পেঁয়াজ আমদানিতে কাস্টমস ও রেগুলেটরি শুল্ক অব্যাহতি গণমাধ্যমের ওপর হামলা-হুমকি বৈষম্যবিরোধী চেতনার পরিপন্থি : টিআইবি ইসলামী ব্যাংক ক্যাপিটালে নতুন ৩ সেবা উদ্বোধন ডেঙ্গুতে একদিনে আক্রান্ত ১১০৯, মৃত্যু ৪ জনের ‘সংস্কার কোনো প্যাকেটজাত পণ্য না যে দোকানে কিনতে পাওয়া যাবে’ পুলিশের ৯ কর্মকর্তাকে বাধ্যতামূলক অবসর ট্রাফিক ছাড়াও সরকারি বিভিন্ন কাজে পার্ট-টাইম চাকরির সুযোগ মিলবে ছাত্রলীগের সভাপতিকে নিয়ে টকশো স্থগিত করলেন খালেদ মুহিউদ্দীন ট্রাম্পের জয়ে ড. ইউনূসের অভিনন্দন ফিলিং স্টেশনে আগুনের ঘটনায় নিহত বেড়ে ৪, মামলা প্রকাশ্য বাহা‌সের চ্যালেঞ্জ, সাদের উপস্থিতিসহ ৫ দাবি লেবানন থেকে ফিরলেন আরও ১৮৩ জন মানিকগঞ্জ ছাত্রলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক রংপুরে গ্রেফতার শপথ নিলেন পিএসসির আরও ৪ সদস্য প্রবাসীর স্ত্রীকে কুপিয়ে হত্যা, আটক ২ কেজিতে ৩ টাকা বাড়িয়ে আমন ধান সংগ্রহের লক্ষ্য নির্ধারণ এক লাখ টন বাসমতি চাল-গম কিনবে সরকার পার্বত্য চট্টগ্রাম এখন দেশের আকর্ষণীয় পর্যটন গন্তব্য আফগানদের ঘুরে দাঁড়াতে দিলেন না তাসকিন

রাজনীতির নামে মানুষ পোড়ানো পৃথিবীর কোথাও নেই : তথ্যমন্ত্রী

বাংলা৭১নিউজ, ঢাকা:
  • আপলোড সময় রবিবার, ২৩ জুলাই, ২০২৩
  • ১৬ বার পড়া হয়েছে

তথ্যমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ বলেছেন, সামাজিক অপরাধের পাশাপাশি বেড়েছে রাজনৈতিক অপরাধ। রাজনীতির নামে মানুষ পোড়ানোর ঘটনা পুরো পৃথিবীতে ঘটেছে কি না আমার জানা নেই। 

মন্ত্রী বলেন, রাজনীতির নামে আগুন দেওয়া, মানুষের সম্পদ পোড়ানো, কমিটি পছন্দ হলো না তাই সড়ক অবরোধ, গাড়ি ভাঙচুর, আগুন দেওয়া, মানুষকে প্রতিহিংসাবশত আক্রমণ তো রাজনৈতিক অপরাধ।

বাংলাদেশ ক্রাইম রিপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশনের (ক্র্যাব) চার দশক উদযাপন উপলক্ষ্যে ডিআরইউর নসরুল হামিদ মিলনায়তনে আয়োজিত অনুষ্ঠানের দ্বিতীয় অধিবেশনে প্রধান অতিথির বক্তব্যে একথা বলেন তিনি।

তথ্যমন্ত্রী বলেন, সমাজের প্রতি আমাদের সবার দায়িত্ব আছে। বিশেষ করে সাংবাদিকদের। রিপোর্টিং সমাজ নির্মাণ, সামাজিক স্থিতাবস্থা তৈরিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে। 

দেশ সমাজ রাষ্ট্রকে এগিয়ে নেওয়ার ক্ষেত্রে সহায়ক হবে এমন রিপোর্টিং জরুরি উল্লেখ করে মন্ত্রী বলেন, শেখ হাসিনার সরকার যখন ক্ষমতায় আসে তখন টেলিভিশন ছিল ১০টি, এখন ৩৫টি সম্প্রচারে আছে। পত্রিকা ছিল সাড়ে ৪০০, এখন ১২০০। 

তবে কিছু ভূঁইফোঁড় সংবাদ মাধ্যম আছে উল্লেখ করে তথ্যমন্ত্রী বলেন, কিছু ভূঁইফোঁড় সংবাদপত্র ও আইপি টিভিও আছে। কোনটা যে আসল আর কোনটা নকল বোঝা মুশকিল। আমরা এরইমধ্যে ব্যবস্থা গ্রহণ শুরু করেছি। কর্তৃপক্ষ কী টাকা পাঠাবে, উল্টো নাকি প্রতিনিধিরাই টাকা পাঠায়। এমনও দেখেছি। এগুলো এখন অনেকখানি কমে এসেছে। 

সচিবালয়ে বেশ কয়েকটি ঘটনা ঘটেছে। এরপর উত্থাপিত হয় যে, পৃথিবীর কোনো দেশে সচিবালয়ে ঢোকা এতো সহজ নয় এবং এতো কার্ড দেওয়া হয় না সাংবাদিকদের। তাহলে বাংলাদেশে কেন এতো কার্ড। কিন্তু আমি তথ্যমন্ত্রী হিসেবে প্রতিবাদ করেছি। তবে বৈঠকের পর নীতিমালা করে অর্ধেক করা হয়েছে কার্ড দেওয়া। অনেকে কাজ করেন কক্সবাজার, দিনাজপুরে। তার কী কাজ সচিবালয়ে। এগুলো অনেক কমেছে। যদিও এখনো কিছু আছে, বলেন তথ্যমন্ত্রী।

তিনি বলেন, যখন মন্ত্রী ছিলাম না তখনই রিপোর্টার্স ইউনিটিতে আমার যাতায়াত বেশি ছিল। আমি কখনো কোনো সাংবাদিককে রাজনৈতিক দৃষ্টিভঙ্গিতে দেখিনি। আমি দুচোখে যা দেখেছি বুঝেছি তাই করার চেষ্টা করেছি। 

ক্র্যাব সভাপতি মির্জা মেহেদী তমালের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন ক্র্যাব সাধারণ সম্পাদক মামুনূর রশীদ, ডিআরইউ সভাপতি মুরসালিন নোমানী, ক্র্যাবের উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য, সাবেক নেতারাসহ সাধারণ সদস্যরা।

বাংলা৭১নিউজ/এসএইচবি

শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরও সংবাদ
২০১৫-২০২৪ © বাংলা৭১নিউজ.কম কর্তৃক সকল অধিকার সংরক্ষিত।
Theme Dwonload From ThemesBazar.Com