বৃহস্পতিবার, ১৬ জানুয়ারী ২০২৫, ০১:৪৯ অপরাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম
ডা. ফয়েজ হত্যা : ট্রাইব্যুনালে শেখ হাসিনাসহ ৪১ জনের বিরুদ্ধে অভিযোগ রেস্তোরাঁ খাতে বাড়তি ভ্যাট প্রত্যাহার প্রধান উপদেষ্টার ডাকা সর্বদলীয় বৈঠকে যাচ্ছে না বিএনপি বাবরকে বরণে নেত্রকোনা থেকে ৩০ হাজার মানুষ ঢাকায় জনগণ আর কোনোদিন নতজানু পররাষ্ট্রনীতি মেনে নেবে না ১০ বছর বয়সী নাগরিকদের এনআইডি দেওয়ার সুপারিশ ইসলামী ব্যাংকের পল্টন শাখার এটিএম-সিআরএম বুথ উদ্বোধন পূবালী ব্যাংকে প্রথম নারী ডিএমডি সুলতানা সরিফুন নাহার পররাষ্ট্রস‌চিবের সঙ্গে চীনের রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ টিউলিপকে দুর্নীতিবাজ বললেন ইলন মাস্ক শান্তি প্রতিষ্ঠায় জামায়াতে ইসলামীর কোনো বিকল্প নাই : শফিকুর রহমান শিশুর বাম চোখের বদলে ডান চোখে অপারেশন, চিকিৎসক গ্রেফতার ওবায়দুল কাদেরের ‘পালিত ছেলে’ গ্রেপ্তার নির্বাচনে প্রার্থিতার বয়স ২১ করার সুপারিশ এইচএমপি ভাইরাসে আক্রান্ত নারী মারা গেছেন বিদায়ী ভাষণে ধনকুবেরদের নিয়ে মার্কিনিদের সতর্ক করলেন বাইডেন দূষণে আজও শীর্ষে ঢাকা যুদ্ধবিরতি চুক্তির পরও গাজায় ইসরায়েলি হামলা অব্যাহত, নিহত ৩০ বাড়িতে ঢুকে সাইফ আলি খানকে কুপিয়ে জখম আজ কারামুক্ত হচ্ছেন বাবর

মাটিতে পুঁতে ফেলা হচ্ছে সাড়ে ১৯ কোটি টাকার পণ্য!

বাংলা ৭১ নিউজ
  • আপলোড সময় বৃহস্পতিবার, ১৯ ডিসেম্বর, ২০১৯
  • ৪৬ বার পড়া হয়েছে

বাংলা৭১নিউজ,ঢাকা: চট্টগ্রাম বন্দর দিয়ে আমদানি করা সাড়ে ১৯ কোটি টাকা মূল্যমানের ২০৩ কনটেইনার পণ্য দীর্ঘদিনেও খালাস না করায় তা মাটিতে পুঁতে ফেলছে কর্তৃপক্ষ। এসব পণের মধ্যে রয়েছে আপেল-কমলার মতো কাঁচা ফলমূলের পাশাপাশি এনার্জি ড্রিংক, স্যানিটারি ন্যাপকিন ও প্রসাধনী পণ্য।

বৃহস্পতিবার বিষয়টি নিশ্চিত করে চট্টগ্রাম কাস্টমসের উপ-কমিশনার (নিলাম) মাজেদুল হক বলেন, আমদানিকারকরা দেশে আনার পর নানা কারণে বন্দর থেকে খালাস করেননি এমন ২০৩ কনটেইনার পণ্য মাটিতে পুঁতে ফেলা হচ্ছে। এসব কন্টেইনার গত ৩৭ হাজার দিন ধরে এসব বন্দর ইয়ার্ডে পড়ে আছে। কন্টেইনারগুলো নতুন করে ভাড়াও দেয়া যাচ্ছে না। এদিকে আমদানিকারকের সঙ্গে যোগাযোগ করা সম্ভব হয়নি। তাই গতকাল বুধবার থেকে চট্টগ্রামের টোল রোডের পাশে আবদুর রহমান ডিপো এলাকায় এসব পণ্য মাটিচাপা দেয়ার কাজ শুরু হয়েছে।

বন্দর সূত্রে জানা গেছে, ২০৩ কনটেইনারে মোট ৪৪ লাখ কেজি পণ্য রয়েছে, যার আমদানি মূল্য প্রায় ১৯ কোটি ৫৫ লাখ টাকা।

মাটিচাপা দেয়া এসব পণ্যের মধ্যে রয়েছে- আপেল, কমলা, মাল্টা, পেঁয়াজ, মুরগির খাবার, এনার্জি ড্রিংক, সূর্যমুখী তেল, ফলের জুস, প্রসাধনী, স্যানিটারি ন্যাপকিন ইত্যাদি। এর মধ্যে অধিকাংশ পণ্যই পচে-গলে নষ্ট হয়ে গেছে।

জানা গেছে, কাঁচা ফলমূল আমদানিকারকদের অধিকাংশই মৌসুমি ফল ব্যবসায়ী। অনেক সময় বাজারে ফলের দাম পড়ে যায়। তখন শুল্ক-কর ও মাশুল পরিশোধ করে খালাস নিতে গেলে আরও লোকসানের আশঙ্কা থাকে। তাই মৌসুমি আমদানিকারকেরা পণ্য খালাস করেন না।

বাংলা৭১নিউজ/এফআর

শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরও সংবাদ
২০১৫-২০২৫ © বাংলা৭১নিউজ.কম কর্তৃক সকল অধিকার সংরক্ষিত।
Theme Dwonload From ThemesBazar.Com