সোমবার, ১৩ মে ২০২৪, ১২:৩৩ পূর্বাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম
অন্তর্বাসে থাকতো ডিভাইস, ১০ মিনিটে শেষ হতো চাকরির নিয়োগ পরীক্ষা ‘ডোনাল্ড লুকে নিয়ে উদ্ভট চিন্তা করছে বিএনপি’ শাহ্জালাল ইসলামী ব্যাংক পরিচালিত হজ্জ বুথ ও ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প উদ্বোধন ঈদের পর থেকে শনিবারও বন্ধ রাখা হতে পারে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বিকাশ সেন্ডমানিতে অভিনন্দন কার্ড বিএনপি হিতাহিত জ্ঞান হারিয়ে ফেলেছে : হাছান মাহমুদ চাকরির প্রলোভনে ভারতে নিয়ে কেটে নেওয়া হচ্ছে কিডনি: পুলিশ অনিচ্ছা সত্ত্বেও একীভূত হতে সোনালীর সঙ্গে বিডিবিএলের সমঝোতা সংসদীয় গণতন্ত্রকে গতিশীল করতে ভূমিকা রাখবে বিআইপিএস অ্যাম্বুলেন্সে মিললো ৬০ হাজার ইয়াবা, কারবারি গ্রেফতার আফগানিস্তানে বন্যায় নিহত বেড়ে ৩১৫ এমন উন্নত বাংলাদেশ চাই যে দেশকে নিয়ে সারাবিশ্ব গর্ববোধ করবে পাঁচ তারকা মা রোববার ইসরায়েল-হামাস যুদ্ধবিরতির সম্ভাবনার কথা জানালেন বাইডেন আইএলওর সঙ্গে সন্তোষজনক আলোচনা হচ্ছে : আইনমন্ত্রী সর্বজনীন পেনশন ‘বৈষম্যমূলক’ প্রজ্ঞাপন বাতিলের দাবিতে মানববন্ধন চাকরিতে ৩৫ প্রত্যাশী ৫০০ আন্দোলনকারীর বিরুদ্ধে পুলিশের মামলা কুমিল্লায় যুবলীগ নেতা হত্যা: ৯ জনের মৃত্যুদণ্ড, ৯ জনের যাবজ্জীবন দলগতভাবে নির্বাচন হলে ভোটার উপস্থিতি সহজ হতো: নানক নির্বাচনের পর সংকট আরও বেড়েছে: ফখরুল

ভারতে ট্রেন দুর্ঘটনায় নিহত বেড়ে ১২৯

বাংলা ৭১ নিউজ
  • আপলোড সময় সোমবার, ২১ নভেম্বর, ২০১৬
  • ৭৬ বার পড়া হয়েছে

বাংলা৭১নিউজ, ডেস্ক : ভারতের উত্তর প্রদেশের কানপুরে ভয়াবহ ট্রেন দুর্ঘটনায় নিহতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১২৯ জনে।

গত ছয় বছরের মধ্যে এটিই ভারতের সবচেয়ে প্রাণঘাতী ট্রেন দুর্ঘটনা। ২০১০ সালে পশ্চিমবঙ্গের পশ্চিম মেদিনিপুরে ট্রেন দুর্ঘটনায় নিহত হন ১৪৮ জন।

কানপুরে শনিবার দিবাগত রাত ৩টার দিকে পাটনা-ইনদোর এক্সপ্রেস ট্রেন লাইনচ্যুত হয়। ১৪টি বগি লাইন থেকে ছিটকে পড়ে। ট্রেনটিতে প্রায় ২ হাজার আরোহী ছিলেন। প্রায় ১০০ কিলোমিটার গতিতে চলা ট্রেনটি দুর্ঘটনা পড়লে আহত হন প্রায় ২০০ জন।

পাটনাগামী ট্রেনটি রেলওয়ের ঝাঁসি-কানপুর সেকশনের পুখরায়া অতিক্রম করার সময় লাইনচ্যুত হয়। কানপুর থেকে এ স্থানের দূরত্ব প্রায় ৬০ কিলোমিটার। দুর্ঘটনার সময় অধিকাংশ যাত্রী ঘুমের মধ্যে ছিলেন। এ ছাড়া ট্রেনের বগিগুলো অনেক পুরোনো। এ দুই কারণে বেশি মানুষ মারা গেছেন।

ট্রেনটির এস-২ ও এস-৩ বগি দুটি বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়। যার ফলে এ দুই বগিতে বেশি মানুষ মারা গেছেন।

দুর্ঘটনার কারণ সম্পর্কে বলা হয়েছে, গ্রীষ্মে রেললাইন কিছুটা প্রসারিত হয় এবং শীতে সংকুচিত হয়। এই দুই কারণে লাইনে চিড় ধরে। পুখরায়া ও মালাসা স্টেশনের মধ্যবর্তী হাসেমাউ গ্রামের মধ্যে দিয়ে যাওয়া রেললাইনে এ ধরনের চিড় ধরেছিল। ফলে এ দুর্ঘটনা ঘটে। যদি এটি সত্যি হয়, তাহলে রেললাইন মেরামতকারী কর্তৃপক্ষ দুর্ঘটনার জন্য দায়ী হবে।

মোট ২৩ বগির ট্রেনে ১২টি স্লিপার কোচ, তিনটি সাধারণ কোচ, চারটি এসি-৩ কোচ, একটি এসি-১ কোচ ও দুটি এসএলআর (সিটিং কাম লাগেজ) কোচ ছিল। ট্রেন চালক ও গার্ড অক্ষত আছেন। তাদের বয়ান এ ঘটনার তদন্তে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে।

বাংলা৭১নিউজ/এন

শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরও সংবাদ
২০১৫-২০২৩ © বাংলা৭১নিউজ.কম কর্তৃক সকল অধিকার সংরক্ষিত।
Theme Dwonload From ThemesBazar.Com