শুক্রবার, ০৪ অক্টোবর ২০২৪, ০৫:২২ পূর্বাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম
আমিরাতে ৬৫ কোটি টাকার লটারি জিতলেন প্রবাসী বাংলাদেশি মাসুদ বিশ্বাসের সম্পদের খোঁজে ১১ দেশে চিঠি সাবেক খাদ্যমন্ত্রী সাধন চন্দ্র গ্রেপ্তার নেপাল থেকে বিদ্যুৎ আমদানির ত্রিপক্ষীয় চুক্তি স্বাক্ষর ডি-৮ শীর্ষ সম্মেলনে ড. ইউনূসকে আমন্ত্রণ পূজামণ্ডপে থাকবে দুই মন্ত্রণালয়ের ৮৪ হাজার স্বেচ্ছাসেবী এইচএসসির ফল ১৫-১৭ অক্টোবরের মধ্যে আ.লীগের সহ-সভাপতি অস্ত্রসহ গ্রেপ্তার, ৯২টি গুলি ব্যবহারের স্বীকারোক্তি শাহ্জালাল ইসলামী ব্যাংকের নির্বাহী কমিটির ৮৮২তম সভা অনুষ্ঠিত ইসলামী ব্যাংকের বোর্ড সভা অনুষ্ঠিত বিবাদ-বিদ্বেষ নয়, জাতীয় সংহতির মধ্য দিয়ে নতুন বাংলাদেশ গড়তে চাই: নুর ডেঙ্গুতে ২৪ ঘণ্টায় আরও ৩ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ১০২২ ১০ বছরের আক্ষেপ মিটিয়ে জয় দিয়ে বিশ্বকাপ শুরু বাংলাদেশের টাইম ম্যাগাজিনের ‘হানড্রেড নেক্সট’ তালিকায় উপদেষ্টা নাহিদ এবার গাজার প্রধানমন্ত্রীকে হত্যার দাবি করল ইসরায়েল নির্ধারিত সময়ে প্রকল্প শেষ করতে ব্যর্থ হলে ব্যবস্থা সাইবার নিরাপত্তা আইন অবশ্যই বাতিল হবে: আসিফ নজরুল ডিসি নিয়োগে লেন‌দে‌নের অভিযোগ তদন্তের নি‌র্দেশ, দা‌য়ি‌ত্বে ৩ উপদেষ্টা রোহিঙ্গা সংকট সমাধানে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়কে এগিয়ে আসার আহ্বান আবু সাঈদ হত্যা মামলায় ১৪ আসামির দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

ব্রিজের উপর কাঠের সাঁকো, ঝুঁকিতে ৫ গ্রামের বাসিন্দা

পটুয়াখালী প্রতিনিধি:
  • আপলোড সময় শনিবার, ৬ মে, ২০২৩
  • ৩১ বার পড়া হয়েছে

পটুয়াখালীর কলাপাড়া উপজেলার লতাচাপলী ইউনিয়নের পৈরঘোজা খালের ওপর নির্মিত ব্রিজটির এক অংশ ভেঙে পড়েছে। বিকল্প কোনো পথ না থাকায় বাধ্য হয়ে ৫ট গ্রামের বাসিন্দারা জীবনের ঝুঁকি নিয়ে প্রতিদিন ওই ব্রিজ দিয়ে চলাচল করছে। ঝুঁকি নিয়েই ব্রিজের উপর দিয়ে চলছে ইজিবাইক, মোটরসাইকেল ও অটোরিকশা। যেকোনো মুহূর্তে ব্রিজটি পুরোপুরি ধসে পড়ে ঘটতে পারে বড় ধরনের  দুর্ঘটনা। আতঙ্কে দিন কাটছে স্থানীয়দের।

স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, ২০০৫ সালে সেতুটি নির্মাণ করা হয়েছে। পুরনো এই ব্রিজ নড়বড়ে হয়ে পড়েছে প্রায় দুই বছর আগে। তবুও সংস্কার করা হয়নি। গত বছর হঠাৎ একদিন ব্রিজটি ভেঙে পড়ে। এই ব্রিজ দিয়ে প্রতিদিন লতাচাপলী ইউনিয়নের মম্বিপাড়া, নতুন বাজার, বড়য়ারপাড়া, পৈরঘোজাসহ ৫ থেকে ৭ গ্রামের মানুষ চলাচল করে।

সম্প্রতি সরেজমিনে দেখা যায়, ৮০ ফুট দৈর্ঘ্য ও ১০ ফুট চওড়া ব্রিজের এক অংশ ভেঙে নিচে পড়ে আছে। আর ভাঙা ব্রিজের উপর দিয়ে মানুষ চলাচল করছে। স্থানীয় সমাজ সেবক ও ব্যবসায়ী জসিম মুসল্লি ব্যক্তিগত উদ্দ্যোগে ব্রিজটির ভাঙা  অংশের উপরে কাঠ দিয়ে অস্থায়ীভাবে কাঠের সাঁকো তৈরি করে দিয়েছেন। এতে মোটামুটি চলা যায় বলে জানান স্থানীয় বাসিন্দারা।

লতাচাপলী ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান আনছার উদ্দিন মেল্লা বলেন, ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাসহ মাসিক সমন্বয় মিটিংয়ে ব্রিজের বিষয়টি জানানো হয়েছে। আসলে বিকল্প রাস্তা না থাকায় ঝুঁকি নিয়েই প্রতিদিন শত শত মানুষ পারাপার হচ্ছে এই ভাঙা ব্রিজ দিয়ে।

dhakapost

মম্বিপাড়া এলাকার ইজিবাইক চালক কবির বলেন, আমাদের কি করার আছে। ব্রিজ ভেঙে গেছে প্রায় এক বছর হলো। এখন বাধ্য হয়েই আমরা ঝুঁকি নিয়ে এই ব্রিজ দিয়ে চলাচল করি।

শিক্ষার্থী লাবিব হালিম সাগর শাহেলাসহ একাধিক শিক্ষার্থীরা বলেন, এক বছর ধরেই আমরা এই ভাঙা ব্রিজ পার হয়ে বিদ্যালয়ে যাওয়া আসা করি। তবে ব্রিজ পার হতে ভয় লাগে। বৃষ্টি হলে হেঁটে পার হওয়া খুব ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে দাঁড়ায়। তখন আমাদের বিদ্যালয়ে যেতে খুব কষ্ট হয়। সংশিষ্ট কর্তৃপক্ষের কাছে আমাদের দাবি যেন খুব দ্রুত আমাদের এই ব্রিজটি নির্মাণ করা হয়।

কলাপাড়া উপজেলা এলজিইডি নির্বাহী প্রকৌশলী কাজী ফয়সাল বারী পূর্ণ বলেন, এই ব্রিজটি এই মুহূর্তে নতুন করে তৈরি করার মতো বাজেট নেই আমাদের। তবে খুব দ্রুত সময়ের মধ্যেই আমরা ব্রিজটির যে অংশটুকু ভেঙে গেছে সেই অংশ মেরামত করব। ইতোমধ্যে রিপেয়ারিং করার জন্য কাগজপত্র সাবমিট করা হয়েছে। এখন যত তাড়াতাড়ি সম্ভব ব্রিজটির কাজ শুরু করব। 

বাংলা৭১নিউজ/এসএইচ

শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরও সংবাদ
২০১৫-২০২৩ © বাংলা৭১নিউজ.কম কর্তৃক সকল অধিকার সংরক্ষিত।
Theme Dwonload From ThemesBazar.Com