মঙ্গলবার, ১৪ জানুয়ারী ২০২৫, ০৬:১০ অপরাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম
৩১ জানুয়ারির পর অবৈধ বিদেশি নাগরিকদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা ‘দিল্লি থেকে গণভবনে কে বসবে সেই সিদ্ধান্ত আর আসবে না’ নির্বাচনের সময়সীমা নিয়ে কথা বলতে চায় না জাতিসংঘ ঘুষসহ হাতেনাতে গ্রেপ্তার পাসপোর্ট কর্মকর্তা পাকিস্তানে বিশাল স্বর্ণের খনির সন্ধান, বদলে যেতে পারে অর্থনীতি কুয়েতকে বাংলাদেশ থেকে আরও দক্ষ জনবল নিয়োগের আহ্বান রাষ্ট্রপতির স্বাধীন সাংবাদিকতার জন্য আর্থিক নিরাপত্তা দরকার : কামাল আহমেদ রিমান্ডে অসুস্থ কামরুল, নিয়ে আসা হয়েছে ঢামেকে বিনিয়োগ সংস্থাগুলোকে এক ছাতার নিচে আনার নির্দেশ প্রধান উপদেষ্টার কোরিয়ার অর্থায়নে আধুনিক ডেটা ওয়্যারহাউজ স্থাপন করবে বিবিএস বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক ডেপুটি গভর্নর এস কে সুর গ্রেপ্তার চার মাসে সাড়ে ১৮ হাজার অবৈধ গ্যাস সংযোগ বিচ্ছিন্ন প্রধান উপদেষ্টার বাসভবন অভিমুখে ছাত্রজোট, পুলিশি বাধায় পথে সমাবেশ পাকিস্তান থেকে চাল আমদানি করবে বাংলাদেশ দুই দিনের রিমান্ডে ছাত্রলীগ নেত্রী নিশি মডেল তিন্নি হত্যা : খালাস পেলেন জাপার সাবেক এমপি অভি আরেক মামলায় খালাস পেলেন বাবর, কারামুক্তিতে বাধা নেই এলপিজির ভ্যাট সাড়ে ৭ শতাংশ নির্ধারণ, এনবিআরের স্পষ্টীকরণ প্লট দুর্নীতি : এবার শেখ হাসিনা ও জয়ের বিরুদ্ধে পৃথক ২ মামলা অবৈধ পানি-বিদ্যুতের সংযোগ বন্ধ করতে গেলে রাস্তায় নামেন বস্তিবাসী

বুদ্ধদেব ভট্টাচার্য আর নেই

বাংলা৭১নিউজ,ডেস্ক:
  • আপলোড সময় বৃহস্পতিবার, ৮ আগস্ট, ২০২৪
  • ২২ বার পড়া হয়েছে

পশ্চিমবঙ্গের সাবেক মুখ্যমন্ত্রী বুদ্ধদেব ভট্টাচার্য আর নেই। ভারতের বালিগঞ্জে পাম অ্যাভিনিউয়ের বাড়িতে বৃহস্পতিবার (৮ আগস্ট) সকাল ৮টা ২০ মিনিটে তিনি শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন। তার বয়স হয়েছিল ৮০ বছর।

দীর্ঘদিন ধরেই অসুস্থ ছিলেন তিনি। শয্যাশায়ী ছিলেন। বুধবার থেকে শারীরিক অবস্থার অবনতি হতে থাকে, বৃহস্পতিবার সকালে এলো মৃত্যুসংবাদ। তিনি রেখে গেছেন স্ত্রী ও এক সন্তানকে।

দীর্ঘ পাঁচ দশকের রাজনৈতিক জীবন ছিল তার। প্রথমে কাশীপুর-বেলগাছিয়া কেন্দ্রের বিধায়ক ছিলেন তিনি। এরপর ১৯৮৭ সালে যাদবপুর কেন্দ্র থেকে ভোটে দাঁড়ান। ২০১১ সাল পর্যন্ত টানা এই কেন্দ্রের বিধায়ক ছিলেন।

এরপর ১৯৮৭ সালে যাদবপুর কেন্দ্র থেকে ভোটে দাঁড়ান। ২০১১ সাল পর্যন্ত টানা এই কেন্দ্রের বিধায়ক ছিলেন তিনি।

১৯৪৪ সালের ১ মার্চ কলকাতায় বুদ্ধদেব ভট্টাচার্যের জন্ম। কবি সুকান্ত ভট্টাচার্য তার কাকা। আজীবন বামপন্থায় বিশ্বাসী এই মানুষটির রুচিবোধ নিয়ে এখনও চর্চা হয়। রাজনীতির পাশাপাশি সাহিত্যচর্চাতেও সমান আগ্রহ ছিল তার। শৈলেন্দ্র সরকার বিদ্যালয় থেকে স্কুলজীবন শেষ করে প্রেসিডেন্সি কলেজে (অধুনা প্রেসিডেন্সি বিশ্ববিদ্যালয়) বাংলা সাহিত্য নিয়ে পড়াশোনা করেন। এরপর সরকারি স্কুলে শিক্ষকতা করতেন।

১৯৬৬ সালে সিপিএমের প্রাথমিক সদস্যপদ নেন বুদ্ধদেব ভট্টাচার্য। ১৯৭২ সালে সিপিএমের রাজ্য কমিটির সদস্য হিসাবে নির্বাচিত হন। ১৯৭৭ সালে বিধানসভা ভোটে প্রথমবার লড়াই। ২০১১-এর বিধানসভা নির্বাচনের আগে পর্যন্ত সে জয়যাত্রা অব্যাহত থেকেছে। রাজ্যের বিভিন্ন দফতরের দায়িত্ব পালন করেছেন তিনি। তথ্য সংস্কৃতি দফতর থেকে পর্যটন, নগরোন্নয়ন-কখনও পূর্ণ মন্ত্রী, কখনও আবার সাময়িকভাবে দফতরের দায়িত্ব পালন করেছেন।

১৯৯৬ সালের পর স্বরাষ্ট্র দফতরের মন্ত্রী ছিলেন বুদ্ধদেব ভট্টাচার্য। ১৯৯৯ সালে ডেপুটি মুখ্যমন্ত্রী হন তিনি। জ্যোতি বসু অবসর নেওয়ার পর ২০০০ সালে মুখ্যমন্ত্রী পদে বসেন তিনি।

সূত্র: টিভিনাইন বাংলা, হিন্দুস্তান টাইমস, আনন্দবাজার

বাংলা৭১নিউজ/এসএইচ

শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরও সংবাদ
২০১৫-২০২৫ © বাংলা৭১নিউজ.কম কর্তৃক সকল অধিকার সংরক্ষিত।
Theme Dwonload From ThemesBazar.Com