বৃহস্পতিবার, ২৬ ডিসেম্বর ২০২৪, ০১:২৭ অপরাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম
সচিবালয়ে লাগা আগুনের কারণ খুঁজতে কমিটি গঠন হাসিনার দালালরা অপকর্মের ফাইল পুড়িয়ে দিল: সারজিস ৪০ কোটির মধ্যে ৩০ কোটি বই ছাপানো বাকি কর্ণফুলীতে ভেসে উঠলো নিখোঁজ দুই পর্যটকের মরদেহ ফায়ার সার্ভিস কর্মীকে চাপা দেওয়া ট্রাকচালক ধরা পড়ল শিক্ষার্থীদের হাতে সিরিয়ায় আসাদপন্থিদের ‘অতর্কিত হামলায়’ ১৪ নিরাপত্তা সদস্য নিহত ক্ষতিগ্রস্ত ভবনে প্রবেশ করতে দেওয়া হচ্ছে না কর্মকর্তা-কর্মচারীদের সচিবালয় এলাকায় নিরাপত্তা জোরদার, দুই প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন আট-নয় তলার নথিপত্র সব পুড়ে গেছে বলে ধারণা ফায়ার ডিজির পঞ্চগড়ে বইছে শৈত্যপ্রবাহ ভারতের মহারাষ্ট্রে ১৭ বাংলাদেশি গ্রেপ্তার অন্তর্বর্তী সরকারের উদারতা জাতিকে অনন্তকাল ভোগাবে : হাসনাত আব্দুল্লাহ স্বৈরাচার পালিয়ে গেলেও দেশকে অস্থির করার ষড়যন্ত্র চালিয়ে যাচ্ছে ভেতরে প্রবেশ করছেন সচিবালয়ের কর্মকর্তা-কর্মচারীরা লামায় অগ্নিসংযোগের ঘটনায় ড. ইউনূসের নিন্দা আগুনের সূত্রপাত কীভাবে তা নিশ্চিত হওয়া যায়নি : ফায়ারের ডিজি সচিবালয়ের আগুন ৬ ঘণ্টা পর নিয়ন্ত্রণে সড়কে পড়ে আছে ফায়ারকর্মী নয়নের হেলমেট ও তাজা রক্ত সচিবালয়ে আগুন: যে হুঁশিয়ারি দিলেন আসিফ মাহমুদ আগুন ৬ তলায় লেগে উপরে গেছে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

বাড়িতে আসে না মিটার রিডার, বিল আসে ভুতের আকার!

মাদারীপুর প্রতিনিধি:
  • আপলোড সময় শনিবার, ৭ নভেম্বর, ২০২০
  • ৫১ বার পড়া হয়েছে

মাদারীপুরে মিটার-রিডাররা বাসা-বাড়িতে না গিয়ে বিদ্যুৎবিল তৈরি করায় হয়রানি কমছে না গ্রাহকদের। ফলে মাসের পর মাস ভুতুড়ে বিল পরিশোধ করতে হচ্ছে বলে অভিযোগ উঠেছে। ভোগান্তি পেরিয়ে সচেতন দুই একজন গ্রাহক বিদ্যুৎ বিল সংশোধন করলেও অধিকাংশই প্রতারিত হচ্ছেন।

যদিও বিদ্যুৎ বিভাগ বলছে, অভিযোগ পেলেই নেয়া হয় তাৎক্ষণিক ব্যবস্থা। মাদারীপুর পৌরসভার পাকদী এলাকার বাসিন্দা আনোয়ার হোসেন। তার বাসা-বাড়িতে ১৫শ’ থেকে ১৭শ’ টাকা বিদ্যুৎ বিল আসছে কয়েক বছর ধরে।কিন্তু গত তিন মাসে ধরে এই বিলের পরিমান ছাড়িয়েছে সাড়ে চার হাজার টাকার ওপরে। এমন পরিস্থিতিতে অভিযোগ জানাতে হাজির ওয়েস্ট জোন পাওয়ার ডিস্ট্রিবিউশন কোম্পানি লিমিটেডের মাদারীপুর অফিসে।

শুধু আনোয়ার হোসেন’ই নন। তার মতো শত শত মানুষ প্রতিদিন এই হয়রানির শিকার হচ্ছেন বিদ্যুৎ বিল নিয়ে। গ্রাহকের বাসা-বাড়িতে গিয়ে মিটার দেখে বিদ্যুৎ বিল তৈরি করার কথা থাকলেও মাদারীপুর বিদ্যুৎ কর্তৃপক্ষ তা মানছেন না।দীর্ঘদিন ধরে মিটার-রিডাররা অফিসে বসেই নিজেদের মনগড়াভাবে তৈরি করছেন বিদ্যুৎ বিল। দুই একজন গ্রাহক বিদ্যুৎ বিল সংশোধন করলেও অধিকাংশ গ্রাহক বাধ্য হয়েই এই বিল পরিশোধ করছেন।

ফলে বিদ্যুৎ বিল নিয়ে ভোগান্তি কমছে না গ্রাহকদের।অবশ্য, গ্রাহকের ভোগান্তির কথা স্বীকার করে মাদারীপুর ওজোপাডিকো নির্বাহী প্রকৌশলী মো. সুবক্ত গিন জানান, অভিযোগ পেলে তাৎক্ষণিক সমস্যা সমাধানে নেয়া হয় ব্যবস্থা।ওয়েস্ট জোন পাওয়ার ডিস্ট্রিবিউশন কোম্পানি লিমিটেড মাদারীপুর অফিসের আওতাধীন ২৬ হাজার গ্রাহকের বিপরীতে কাজ করছে আটজন মিটার-রিডার। এর আগে কাজে অবহেলার কারণে বেশ কয়েকজন মিটার-রিডারকে চাকরি থেকে বরখাস্ত করা হয়েছে।

বাংলা৭১নিউজ/এএম

শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরও সংবাদ
২০১৫-২০২৪ © বাংলা৭১নিউজ.কম কর্তৃক সকল অধিকার সংরক্ষিত।
Theme Dwonload From ThemesBazar.Com