বুধবার, ২২ মে ২০২৪, ১২:৩৭ অপরাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম
ময়মনসিংহে গর্তে পাওয়া তিন মরদেহের পরিচয় মিলেছে ফিলিস্তিনকে আজই রাষ্ট্রের স্বীকৃতি দেবে আয়ারল্যান্ড: রয়টার্স আরও ১ হজযাত্রীর মৃত্যু, সৌদি গেলেন ৩৪৭৪১ জন নাইজেরিয়ায় বন্দুকধারীদের গুলিতে নিহত ৪০ বঙ্গোপসাগরে লঘুচাপ, আরো ঘনীভূত হতে পারে বৃহস্পতিবার ১০ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না যেসব এলাকায় শান্তি-সম্প্রীতি প্রতিষ্ঠায় গৌতম বুদ্ধ প্রচার করেছেন অহিংসার বাণী গৌতম বুদ্ধ আজীবন সাম্য ও মৈত্রীর বাণী প্রচার করে গেছেন শুভ বুদ্ধ পূর্ণিমা আজ এমপি আনোয়ারুল আজিমের মরদেহ কলকাতায় উদ্ধার ১৫৬ উপজেলায় ভোটগ্রহণ শেষ, চলছে গণনা মত প্রকাশের স্বাধীনতায় ১২৮তম বাংলাদেশ পানিতে ডুবে দুই সন্তানের মৃত্যু, শোকে বারবার মূর্ছা যাচ্ছেন মা ঘর পাচ্ছে আরও ২০ হাজার ভূমিহীন পরিবার বাংলাদেশে চালের উৎপাদন বেড়েছে চারগুণেরও বেশি বাজার মনিটরিংয়ের বিষয়টি আবার সচল করা হবে জামায়াত নেতা এটিএম আজহারের দুই বছরের কারাদণ্ড নিষেধাজ্ঞায় তাদের অপকর্ম থামেনি: ফখরুল ইরানের প্রেসিডেন্ট রাইসির মৃত্যুতে বাংলাদেশে রাষ্ট্রীয় শোক ঘোষণা চট্টগ্রামে নির্বাচনে সংঘর্ষ, অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন

বাংলাদেশে শ্রম অধিকার লঙ্ঘন তদন্তের আহ্বান

বাংলা ৭১ নিউজ
  • আপলোড সময় মঙ্গলবার, ১৩ জুন, ২০১৭
  • ৯৫ বার পড়া হয়েছে

বাংলা৭১নিউজ ডেস্ক:
বাংলাদেশে শ্রম অধিকার লঙ্ঘন তদন্তের জন্য ইউরোপীয় পার্লামেন্টের প্রতি আহ্বান জানিয়েছে ক্লিন ক্লথস ক্যাম্পেইন (সিসিসি)। তারা এ বিষয়ে ইউরোপীয় পার্লামেন্টে ভোট হওয়া উচিত বলেও দাবি করেছে।
এতে বলা হয়েছে, এ তদন্তের মাধ্যমে নির্ধারণ করতে হবে ইউরোপীয় ইউনিয়নে বাংলাদেশের জিএসপি সুবিধা অব্যাহত থাকবে কিনা তা নিশ্চিত করতে। সিসিসি’র নিজস্ব ওয়েবপেইজে এ বিষয়ে একটি বিবৃতি দেয়া হয়েছে।
তাতে বলা হয়েছে, মঙ্গলবার তারা ইউরোপীয় পার্লামেন্টের সদস্যদের এ বিষয়ে তদন্তের আহ্বান জানিয়েছে। আরো বলা হয়েছে, বাংলাদেশ রেজুলুশন নিয়ে আগামীকাল বুধবার ইউরোপীয়ান পার্লামেন্টে এ বিষয়ে বিতর্ক হওয়ার কথা রয়েছে।
সিসিসি বলেছে, বাংলাদেশে শ্রমিক ইউনিয়নের বিরুদ্ধে অব্যাহতভাবে এবং সিস্টেমেটিক উপায়ে নিষ্পেষণ চলছে। এর প্রেক্ষিতে তদন্ত করতে হবে এবং নির্ধারণ করতে হবে যে, বাংলাদেশ ইউরোপীয় ইউনিয়নে বাণিজ্যে যে সুবিধা পায় তার জন্য তারা অযোগ্য কিনা। সিসিসি আরো বলেছেন, ট্রেড ইউনিয়নের বিরুদ্ধে নিষ্পেষণ চালানোর দীর্ঘ ইতিহাস আছে বাংলাদেশের। কিন্তু সাম্প্রতিক কয়েক মাসে সহিংস নিষ্পেষণ থেকে উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি দেখা গেছে। ২০১৬ সালের ডিসেম্বরে বেতন বৃদ্ধির দাবিতে একের পর এক ধর্মঘট চলতে থাকে। তাতে গণহারে চাকরিচ্যুত করা হয়। ঘেরাও করা হয় ট্রেড ইউনিয়ন অফিসগুলো। গ্রেপ্তার করা হয় ৩০ জনেরও বেশি শ্রমিক নেতাকে।
২০১৭ সালের ফেব্রুয়ারিতে একটি চুক্তি হয় তাতে আটক রাখার বিষয়টির প্রায় ইতি ঘটে। কিন্তু শ্রমিক নেতারা অব্যাহতভাবে অভিযোগের মুখোমুখি হচ্ছেন। ফলে তাদের শাস্তি হিসেবে জেল হওয়ার আশঙ্কা রয়েছে।
বাংলা৭১নিউজ/জেএস

শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরও সংবাদ
২০১৫-২০২৩ © বাংলা৭১নিউজ.কম কর্তৃক সকল অধিকার সংরক্ষিত।
Theme Dwonload From ThemesBazar.Com