দেশের আগর-আতরশিল্প থেকে বছরে ১০০ কোটি টাকার বৈদেশিক মুদ্রা আয় করা সম্ভব বলে মন্তব্য করেছেন পরিবেশ ও বন মন্ত্রণালয়ের সচিব কামাল উদ্দিন আহমেদ। এ জন্য আগর ও আতর রপ্তানি পদ্ধতি সহজ করতে সরকারের সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয় ও বিভাগের মধ্যে সমন্বয় করা হবে বলে জানান তিনি।
‘বাংলাদেশে আগর চাষ ও আগরশিল্পের উন্নয়ন’ শীর্ষক এক কর্মশালায় গতকাল বুধবার এসব কথা বলেন পরিবেশ ও বনসচিব। বাংলাদেশ ফরেস্ট রিসার্চ ইনস্টিটিউটের উদ্যোগে পরিবেশ ও বন মন্ত্রণালয়ের ব্যবস্থাপনায় রাজধানীর সিরডাপ মিলনায়তনে কর্মশালাটি অনুষ্ঠিত হয়। মন্ত্রণালয়ের পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বিষয়টি জানানো হয়।
কর্মশালায় আধুনিক পদ্ধতিতে আগর বনায়ন এবং আগর কাঠ ও আতর উৎপাদনের ওপর সাতটি প্রবন্ধ উপস্থাপন করা হয়। এতে আগরচাষি ও আগরশিল্পের উদ্যোক্তা এবং পরিবেশ ও বন মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
কর্মশালায় বক্তব্য দেন পরিবেশ ও বন মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব অমিত কুমার বাউল, প্রধান বন সংরক্ষক মো. ইউনুচ আলী, বন গবেষণা ইনস্টিটিউটের মুখ্য গবেষণা কর্মকর্তা খুরশিদ আক্তার।