মঙ্গলবার, ১৫ অক্টোবর ২০২৪, ০২:২৬ পূর্বাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম
সেনাবাহিনীতে শীর্ষ পর্যায়ে পদোন্নতি ও রদবদল ডিজিএফআইয়ের নতুন ডিজি মেজর জেনারেল জাহাঙ্গীর সাবেক কৃষিমন্ত্রী আব্দুর রাজ্জাক গ্রেপ্তার ছাত্র-জনতার হত্যার বিচারে আইসিটি পুনর্গঠন কার্যক্রম সম্পন্ন পরামর্শের আহ্বান দুদক সংস্কার কমিশনের ২০২৪ সালে নোবেল পুরস্কার পেলেন যারা পূজায় অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনায় জড়িত থাকার অভিযোগে আটক ১৭ শমী কায়সারের বিরুদ্ধে ১০০ কোটি টাকার মানহানি মামলা ইসিকে সহযোগিতা করতে প্রস্তুত তুরস্ক টেকসই ইলেকট্রনিক পণ্য উৎপাদনের আহ্বান পরিবেশ উপদেষ্টার ১৮তম শিক্ষক নিবন্ধনের লিখিত পরীক্ষার ফল প্রকাশ, উত্তীর্ণ ৮৩৮৬৫ টানা ১৪ বছর ‘স্বঘোষিত’ এমপি ছিলেন সাজেদার দুই ছেলে, দেখাতেন দাপট ‘জনপ্রশাসন সংস্কারে মাঠ পর্যা‌য়ে আলোচনা করবে ক‌মিশন’ রোহিঙ্গাদের তৃতীয় দেশে পুনর্বাসনে সহায়তা চাইলেন প্রধান উপদেষ্টা মমতাজ ও রাশেদ খান মেননের ব্যাংক হিসাব জব্দ সবার অটোপাসে সংখ্যাগরিষ্ঠ শিক্ষার্থীর ফলাফল অবমূল্যায়ন করা হবে নোয়াখালীতে পুলিশ হত্যা মামলা : গ্রেপ্তার তিনজন সমন্বয়ক নন সেনা ও র‌্যাবের পোশাক পরে ডাকাতি: ৬ জন ৭ দিনের রিমান্ডে ড্রাফট শেষে কেমন হলো বিপিএলের দলগুলো প্রায় তিন মাস পর কাল চালু হচ্ছে মিরপুর-১০ মেট্রো স্টেশন

ফিলিপাইনে ভূমিধসে নিহত বেড়ে ৬৮

বাংলা৭১নিউজ,ডেস্ক:
  • আপলোড সময় মঙ্গলবার, ১৩ ফেব্রুয়ারী, ২০২৪
  • ১৬ বার পড়া হয়েছে

ফিলিপাইনে ভূমিধসের ঘটনায় নিহতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৬৮ জনে। প্রায় এক সপ্তাহ আগে দেশটির সোনার খনি সমৃদ্ধ একটি গ্রামে ভূমিধস আঘাত হানে। কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, দাভাও দে ওরো প্রদেশে ওই বিপর্যয়ের পর এখনও পর্যন্ত ৫১ জন নিখোঁজ রয়েছে। উদ্ধারকর্মীরা বলছেন, সেখানে আর কারও বেঁচে থাকার কোনো সম্ভাবনা নেই।

সেখানে সর্বশেষ তিন বছর বয়সী এক শিশুকে জীবিত উদ্ধার করা সম্ভব হয়েছে। ভূমিধসের ৬০ ঘণ্টা পর ওই শিশুকে উদ্ধারের ঘটনাকে ‘অলৌকিক’ বলে দাবি করেন উদ্ধারকর্মীরা। দাভাও দে ওরো প্রদেশের দুর্যোগ সংস্থার কর্মকর্তা এডওয়ার্ড ম্যাকাপিলি বলেন, সে সময় ওই শিশুটিকে উদ্ধারের ঘটনা উদ্ধারকারীদের মনে আশা জুগিয়েছে।

তবে এখন আর কাউকে জীবিত উদ্ধারের আশা খুবই ক্ষীণ। মঙ্গলবার (৬ ফেব্রয়ারি) মিন্দানাও দ্বীপের দাভাও দে ওরো প্রদেশের খনিসমৃদ্ধ গ্রাম মাসারোয় ভয়াবহ ভূমিধস ঘটে। এই ঘটনায় অন্তত ৩১ জন আহত হন। এখনও অনেকেরই কোনো খোঁজ পাওয়া যাচ্ছে না।

ভূমিধসের সময় খনি শ্রমিকদের পরিবহনের জন্য ব্যবহৃত তিনটি বাস ও জিপ গাড়ি কাদায় আটকে যায়। বাসগুলোতে থাকা ২৮ শ্রমিকের মধ্যে ৮ জন বেরিয়ে আসতে পারেন। তাছাড়া এ দুর্ঘটনায় গ্রামটির অনেক বাড়িঘরও ধ্বংস হয়েছে।

প্রাদেশিক কর্মকর্তা ম্যাকাপিলি জানান, ২০০৭ এবং ২০০৮ সালে ভূমিধসের পর ক্ষতিগ্রস্ত এলাকাটিকে ‘নো বিল্ড জোন’ বা স্থাপনা তৈরি করা যাবে না বলে ঘোষণা করা হয়েছিল। পুনর্বাসনের ব্যবস্থা করার পর এলাকাবাসীকে এই স্থান ছেড়ে চলে যেতে বলা হয়েছিল। কিন্তু তারা আবারও সেখানে ফিরে আসেন।

সাম্প্রতিক সময়ে ফিলিপাইনের এই অঞ্চলে ভূমিকম্প, ভূমিধস ও বন্যার মতো প্রাকৃতিক দুর্যোগের ঘটনা বেড়ে গেছে। ভবিষ্যতে ভূমিধসের আশঙ্কায় মাসারা ও আশপাশের চারটি গ্রামের শত শত পরিবার বাড়িঘর ছেড়ে জরুরি কেন্দ্রে আশ্রয় নিয়েছে। বন্ধ রাখা হয়েছে স্কুল-কলেজ।

বাংলা৭১নিউজ/এসএইচ

শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরও সংবাদ
২০১৫-২০২৩ © বাংলা৭১নিউজ.কম কর্তৃক সকল অধিকার সংরক্ষিত।
Theme Dwonload From ThemesBazar.Com