শুক্রবার, ১৭ মে ২০২৪, ১০:১৩ অপরাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম
সিলেটে মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা, একজনের মৃত্যু নিজেদের ট্যাংক থেকে ছোড়া গোলার আঘাতে ৫ ইসরায়েলি সেনা নিহত বৈশ্বিক চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় সংসদীয় কূটনীতি কার্যকর হাতিয়ার এআই ভিডিওর ফাঁদে ভারতের রাজনীতি কোরবানির চাহিদার চেয়ে ২২,৭৭,৯৭৩ অতিরিক্ত গবাদিপশু প্রস্তুত কক্সবাজারের আদলে সাজবে পতেঙ্গা ছিনতাই হতে যাওয়া ৫০ হাজার টাকা উদ্ধার করলেন ট্রাফিক পুলিশ সদস্য ‌‘হাসপাতালে দালালদের দৌরাত্ম্য বন্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে’ কেস খেলবা আসো, নিপুণকে ডিপজল পর্যটন খাতে তুরস্ককে বিনিয়োগের আহ্বান মন্ত্রীর গাজায় ১৫ হাজারের বেশি শিশু নিহত বিদেশি ঋণনির্ভর প্রকল্পের অগ্রগতি জানানোর নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর রূপালী ইন্স্যুরেন্স কোম্পানির মুনাফা বেড়েছে পাপুলের শ্যালিকা ও দুই কর কর্মকর্তার বিরু‌দ্ধে দুদকের মামলা ‘কাক পোশাকে’ কানের লাল গালিচায় ভাবনা ভোট বর্জনের লিফলেট বিতরণকালে বিএনপির সাধারণ সম্পাদকসহ আটক ৩ বুদ্ধ পূর্ণিমা ঘিরে কোনো নিরাপত্তা ঝুঁকি নেই : ডিএমপি কমিশনার ‘মাদক সম্রাজ্ঞী’ লাবনীসহ গ্রেপ্তার ৭ ‘ডো‌নাল্ড লু ঘুরে যাওয়ায় বিএনপির মাথা খারাপ হয়ে গেছে’ রূপপুর-মেট্রোরেলসহ ১০ প্রকল্পেই বরাদ্দ ৫২ হাজার কোটি

প্রতিকূল পরিস্থিতিতে পড়তে পারে ১০ লাখ রোহিঙ্গা

বাংলা ৭১ নিউজ
  • আপলোড সময় বুধবার, ১৮ এপ্রিল, ২০১৮
  • ১৩২ বার পড়া হয়েছে

বাংলা৭১নিউজ ডেস্ক: শুরু হয়েছে বৃষ্টি আর ঝড়বাদলের দিন। দুর্যোগপূর্ণ আবহাওয়ায় প্রতিকূল পরিস্থিতিতে পড়তে পারে কক্সবাজারে আশ্রয় নেয়া প্রায় ১০ লাখ বাস্তুচ্যুত রোহিঙ্গা।

এ অবস্থায় আসন্ন বর্ষা মৌসুম মোকাবেলা করতে প্রস্তুত হচ্ছেন কক্সবাজারের টেকনাফের রোহিঙ্গা ও স্থানীয় মানুষজন।

তাদের ক্যাম্প তৈরি করার প্রচেষ্টায় সমর্থন জোগাচ্ছে জাতিসংঘের অভিবাসী সংস্থা-আইওএম। খবর ইউএনবি।

আইওএম জানায়, ২০টি প্যারা উন্নয়ন কমিটির (পিডিসি) অধীনে টেকনাফের ২৪টি দ্রুত প্রকল্পকে সমর্থন করছে আইওএম, সেখানে প্রতিটিতে ছয়জন শরণার্থী ও পাঁচজন স্থানীয় লোক থাকবে।

প্রকল্পের মধ্যে রয়েছে সেতু নির্মাণ, প্রবেশপথ, ড্রেন, ঢাল সুরক্ষা কাজ প্রভৃতি।

এই প্রকল্পগুলোর কাজ প্রধানত ঘনবসতিপূর্ণ উচিপ্রাং, লেদা, নয়াপাড়া ও শ্যামলাপুর ক্যাম্পে করা হবে। এর মধ্যে উচিপ্রাং ক্যাম্পে ২১ হাজার ৩১০ জনের বেশি, নয়াপাড়ায় ২৪ হাজার ৭৯০ জন, শ্যামলাপুরে ২২ হাজার ৭০০ জন এবং লেদায় প্রায় ৯ হাজার ৩২০ জন রোহিঙ্গা বসবাস করছে।

প্রায় আড়াই লাখ রোহিঙ্গা শরণার্থী মূল শিবির উখিয়া ক্যাম্পের বাইরে বাস করছে।

টেকনাফে বসবাসরত মৌলভী শাকের (৩৫) নামে এক রোহিঙ্গা বলেন, ‘বর্তমানে বৃষ্টির কবল থেকে বাঁচাই রোহিঙ্গা শরণার্থী ও স্থানীয় এলাকাবাসীদের সবচেয়ে সংকটময় ইস্যু। আমরা সড়ক ও সেতু নির্মাণে একসঙ্গে কাজ করছি যাতে বন্যায় এলাকা ডুবে না যায়।’
আরেক টেকনাফবাসী মোহাম্মদ হেলাল উদ্দিন (৩৫) বলেন, ‘টেকনাফের অধিকাংশ শরণার্থী কেবল প্লাস্টিকের শিট ও পাতলা বাঁশ দিয়ে নির্মিত আশ্রয়কেন্দ্রে বাস করছে, যা বর্ষা মৌসুমে অত্যন্ত ঝুঁকিপূর্ণ।’

আইওএম এবং অংশীদার সংস্থাগুলো ঘূর্ণিঝড় ও বৃষ্টিতে ঠুনকো আশ্রয়কেন্দ্রগুলো রোহিঙ্গাদের জন্য ঝুঁকিপূর্ণ বলে স্বীকার করেছে। তারা আশ্রয়কেন্দ্রগুলো ভালোভাবে নির্মাণ ও আপগ্রেড করার জন্য একযোগে কাজ করছে।

টেকনাফে ১৫ হাজারের বেশি আশ্রয়কেন্দ্র আপগ্রেড প্রয়োজন বলে চিহ্নিত করা হয়েছে, যেখানে ৭৮ হাজারের বেশি রোহিঙ্গা বাস করছেন।

এর মধ্যে ১৩ হাজার ২০৪টি আশ্রয়কেন্দ্র আপগ্রেড করার লক্ষ্য স্থির করেছে আইওএম। ওইখানে প্রায় ৬৬ হাজার রোহিঙ্গা বসবাস করছেন। সূত্র : এরাবিয়ান জার্নাল।

বাংলা৭১নিউজ/জেএস

শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরও সংবাদ
২০১৫-২০২৩ © বাংলা৭১নিউজ.কম কর্তৃক সকল অধিকার সংরক্ষিত।
Theme Dwonload From ThemesBazar.Com