শুক্রবার, ২৭ ডিসেম্বর ২০২৪, ১২:২২ পূর্বাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম
চাচাকে বাবা বানিয়ে মুক্তিযোদ্ধা কোটায় বিসিএস ক্যাডার! হাইকোর্টের নতুন রেজিস্ট্রার হাবিবুর রহমান সিদ্দিকী লামায় অগ্নিসংযোগ: ক্ষতিগ্রস্তদের পাশে উপদেষ্টা-প্রশাসন নসরুল হামিদের ৩৬ কোটি টাকার সম্পদ, অস্বাভাবিক লেনদেন ৩১৮১ কোটি তিন উপদেষ্টাকে বিপ্লবী হতে বললেন সারজিস আলম জামিন নামঞ্জুর, কারাগারে আওয়ামী লীগ নেতা বলরাম ফায়ার ফাইটার নিহতের ঘটনায় শাহবাগ থানায় মামলা কোরিয়া থেকে ৬৯৩ কোটি টাকার এলএনজি কিনবে সরকার সাভারে বন্ধ টিএমআর কারখানা চালুর নির্দেশনা উপদেষ্টার দুদকের সাবেক কমিশনার জহুরুল হকের দুর্নীতির অনুসন্ধান শুরু কনস্টাসকে ধাক্কা দেওয়ায় কোহলিকে আইসিসির শাস্তি শেখ হাসিনা-শেখ রেহানার বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধান শুরু সচিবালয়ে অগ্নিকাণ্ডে প্রকৃত দোষীদের খুঁজে বের করার দাবি ফখরুলের ১১ বছর পর দেশে ফিরছেন ব্যারিস্টার রাজ্জাক যারা নির্বাচনকে বিতর্কিত করেছেন, তাদের বিচারের আওতায় আনা উচিত প্রাণ এএমসিএলের ৩২ শতাংশ লভ্যাংশ অনুমোদন সেতু মন্ত্রণালয় থেকে বাদ যাচ্ছে ১১১৮৬ কোটি টাকার অপ্রয়োজনীয় ব্যয় বিমানের সিটের নিচে মিলল ২০ সোনার বার, যাত্রী আটক ‘পিলখানা হত্যায় নিরপেক্ষ থেকে ষড়যন্ত্র চিহ্নিত করা হবে’ চোখের জলে এক বীরকে বিদায় দিল ফায়ার সার্ভিস

প্রকৃতিতে লেগেছে লালের ছটা

বাংলা৭১নিউজ,ডেস্ক:
  • আপলোড সময় বৃহস্পতিবার, ২২ এপ্রিল, ২০২১
  • ১৪৮ বার পড়া হয়েছে

কৃষ্ণচূড়া ফুলকে দেখলে মনে হয় যেন আগুনের একটি জ্বলন্ত শিখা জ্বলছে। বৈশাখ-জ্যৈষ্ঠ মাসে চারপাশে যখন প্রচণ্ড গরম তখনই কৃষ্ণচূড়ার ডাল থোকা থোকা লাল ফুলে ভরে ওঠে।

শুধু বসন্ত আর গ্রীষ্মেই নয়, বর্ষায়ও কৃষ্ণচূড়ার ডালে ডালে ফুল ফোটে। ফুলের জগতে কৃষ্ণচূড়ার মতো এমন উজ্জ্বল ফুল বেশ দুর্লভই বলা চলে।

জানা যায়, কৃষ্ণচূড়ার আদি নিবাস মাদাগাসকারে। ক্যারিবিয়ান অঞ্চল, আফ্রিকা, হংকং, তাইওয়ান, দক্ষিণ চীন, বাংলাদেশ, ভারতসহ বিশ্বের অনেক দেশে এটি জন্মে।

কৃষ্ণচূড়ার নানা প্রজাতি রয়েছে। প্রজাতি ভেদে এদের ফুলের রঙ হয় ভিন্ন। হলুদ, সিঁদুর লাল, কমলা ইত্যাদি রঙের ফুল বিশিষ্ট কৃষ্ণচূড়া গাছ দেখা যায়।

হলুদ ফুলের গাছকে আমাদের দেশে রাধাচূড়াও বলা হয়ে থাকে। এ প্রজাতি অনেক দেশেই বিলুপ্তির পথে। আমাদের দেশে কৃষ্ণচূড়ার ফুল ফোটার সময়কাল এপ্রিল থেকে জুন মাস।

সাধারণত বীজের মাধ্যমে এর বংশবিস্তার হয়ে থাকে। আবার অঙ্গজ প্রজননের মাধ্যমেও এর বংশবিস্তার করানো যায়। কিন্তু এক্ষেত্রে এর বৃদ্ধি অপেক্ষাকৃত ধীর হয়।

jagonews24

একটি কৃষ্ণচূড়া গাছ উচ্চতায় সর্বোচ্চ ১২ মিটার। কৃষ্ণচূড়ার পাপড়িগুলো প্রায় আট সেন্টিমিটারের মতো লম্বা হতে পারে। কৃষ্ণচূড়া সাধারণত শোভাবর্ধনকারী বৃক্ষ হিসেবে লাগানো হয়ে থাকে। তবে এর কিছু বিশেষ গুণাগুণও রয়েছে।

বায়ু থেকে নাইট্রোজেন সংবন্ধনে ও জমির উর্বরতা বৃদ্ধিতে এর ভূমিকা আছে। এছাড়া এটি ছায়া প্রদানকারী গাছ হিসেবেও ভূমিকা পালন করে। এর চারদিক প্রসারিত বিস্তৃত ডালপালা ও বিশেষভাবে ভাঁজ করা ফুলের পাপড়ি পরিপূর্ণ ছায়া দিয়ে আমাদের ক্লান্তি দূর করে থাকে।

ঝালকাঠি বন কর্মকর্তা জিয়া বাকলাই জানান, কৃষ্ণচূড়া গাছ যেমন প্রকৃতির শোভা, তেমনি পরিবেশেরও অন্যতম বন্ধু। এ গাছের যেমন রয়েছে সৌন্দর্য, তেমনি জ্বালানি কাঠসহ বিভিন্ন কাঠ সামগ্রী ব্যবহারের সুবিধা।

বাংলা৭১নিউজ/জিকে

 

শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরও সংবাদ
২০১৫-২০২৪ © বাংলা৭১নিউজ.কম কর্তৃক সকল অধিকার সংরক্ষিত।
Theme Dwonload From ThemesBazar.Com