রবিবার, ১২ জানুয়ারী ২০২৫, ০৩:৫৩ অপরাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম
টানা দ্বিতীয় ম্যাচে জাকিরের ঝড়, সিলেটের চ্যালেঞ্জিং পুঁজি কাউন্সিল নিয়ে দু’গ্রুপের সংঘর্ষে বিএনপি নেতা নিহত বগুড়া বিমানবন্দর চালুর উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে হেনরীর জমি, ফ্ল্যাটসহ স্থাবর-অস্থাবর সম্পত্তি ক্রোকের নির্দেশ দেশে এইচএমপি ভাইরাস শনাক্ত ২৬ ফুট লম্বা স্যান্ডেল, গিনেসে নাম উঠছে সানিয়ার দীর্ঘমেয়াদী ও বড় ধরনের যুদ্ধের জন্য প্রস্তুত ইরান নেত্রকোণায় এসআইকে কুপিয়ে হত্যা, গ্রেপ্তার ২ অন্তর্বর্তী সরকার গণমাধ্যমের স্বাধীনতাকে খর্ব করেনি: প্রেস সচিব বাংলাদেশ পরিকল্পিতভাবে যুদ্ধ বাঁধাতে চাইছে: মমতার মন্ত্রী আমাদের মূল ফোকাস জাতীয় নির্বাচন: ইসি সানাউল্লাহ তিন মাসে রাজধানীতে গ্রেপ্তার ৮১০ ছিনতাইকারী আরও ৫ সেল গঠন জাতীয় নাগরিক কমিটির চাদর দিয়ে শেড তৈরি করে তালা কেটে দোকানে ঢোকে চোররা ‘নিরাপদ খাদ্য ও নির্মল বাতাসের জন্য ছাদ বাগানের বিকল্প নেই’ উত্তর গাজায় ১০ ইসরায়েলি সেনার মৃত্যু সাকিব-লিটনকে ছাড়াই বাংলাদেশের চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির দল ঘোষণা বিজিবির শক্ত অবস্থানে ভারত বেড়া নির্মাণ বন্ধ রাখতে বাধ্য হয়েছে চানখারপুলে গণহত্যা : কনস্টেবল সুজনকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ সিরিয়ায় বিচ্ছিন্নতাবাদীদের দুটি বিকল্প দেখালেন এরদোগান

পদ্মার ভাঙনে মুহূর্তে বিলীন রাজবাড়ী শহররক্ষা বাঁধের একাংশ, আতঙ্ক

বাংলা৭১নিউজ,ডেস্ক:
  • আপলোড সময় শনিবার, ২ অক্টোবর, ২০২১
  • ২৯ বার পড়া হয়েছে

রাজবাড়ীতে পদ্মা নদীর ভয়াবহ ভাঙনে মুহূর্তের মধ্যে নদীগর্ভে বিলীন হয়ে গেছে ডান তীর প্রতিরক্ষা বাঁধের কয়েকশ মিটার এলাকা। ভাঙনের হুমকিতে রয়েছে স্থায়ী শহর রক্ষাকারী বাঁধসহ নদী পাড়ের প্রায় ২০টি আধা-পাকা বসতবাড়ি। ভাঙন আতঙ্কে সরিয়ে নেয়া হচ্ছে এসব বাড়িঘর।

 

শুক্রবার (১ অক্টোবর) সন্ধ্যায় গোদার বাজারের সিলিমপুর সিমেন্ট ঘাট এলাকায় শুরু হয় ভাঙন। ভাঙন রোধে জরুরিভিত্তিতে কাজ শুরু করেছে পানি উন্নয়ন বোর্ড।

 

স্থানীয় বাসিন্দা মতিন জানান, সন্ধ্যার আগে হঠাৎ করে গোদার বাজারের সিলিমপুর এলাকার বাঁধে ভাঙন শুরু হয়। এতে নদী তীরবর্তী এলাকার বাসিন্দাদের মাঝে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে। পরে এলাকাবাসী ও স্বজনদের সহযোগিতায় তাৎক্ষণিকভাবে আলম ব্যাপারি, আয়নাল শিকদারসহ কয়েকজন বাড়ি ভেঙে অন্যত্র সরিয়ে নিতে শুরু করেন। নদী তীরবর্তী অনেক বাসিন্দা তাদের মালামাল আসবাবপত্র সরিয়ে নিতে শুরু করেন। নদী থেকে বাঁধের দূরত্ব মাত্র ১০ মিটারের মতো। বাঁধসহ প্রায় ২০টি বাড়ি ভাঙনের হুমকিতে রয়েছে বলেও জানান তিনি।

 

স্থানীয় মো. রফিক ব্যাপারি জানান, তার বাড়ির পেছনেই ভাঙন শুরু হয়েছে। অনেক টাকা খরচ করে নতুন বাড়ি করছেন তিনি। এখনো শেষ হয়নি কাজ। কিন্তু যেভাবে নদী ভাঙছে তাতে বাড়ি টিকবে কি না সে চিন্তায় আছেন।

 

জেলা পানি উন্নয়ন বোর্ডের উপ-বিভাগীয় প্রকৌশলী আরিফুর রহমান অঙ্কুর জানান, ভাঙন রোধে পানি উন্নয়ন বোর্ড সব ধরনের চেষ্টা করছে। ফেলা হচ্ছে জিও ব্যাগ। শনিবার (২ অক্টোবর) সকাল থেকে কাজের গতি আরও বাড়ানো হবে বলেও জানান তিনি।

শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরও সংবাদ
২০১৫-২০২৫ © বাংলা৭১নিউজ.কম কর্তৃক সকল অধিকার সংরক্ষিত।
Theme Dwonload From ThemesBazar.Com