রবিবার, ১৯ মে ২০২৪, ০৩:৫১ পূর্বাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম
স্বর্ণের দাম আরও বাড়ল এবার পোশাকে নায়িকাদের নাম ফুটিয়ে হাজির ভাবনা সোনালী আঁশের সুদিন ফিরিয়ে আনতে চাই: পাটমন্ত্রী অনিয়ম এড়াতে মোবাইল অ্যাপে চাল বিক্রি ৩০ দিনের মধ্যে শহীদ আনোয়ারা উদ্যান ফেরতের দাবি মাগুরায় রেলপথ শিগগিরই চালু হবে : রেলমন্ত্রী যিনি দেশ বিক্রি করতে চেয়েছিল আপনি তো ওনারই সন্তান হেফাজত নেতা মামুনুল হক ডিবিতে যেকোনো চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় পুলিশ প্রস্তুত: আইজিপি সুবিধাবঞ্চিত শিশুদের মধ্যে স্কুলসামগ্রী বিতরণ শাহ্জালাল ইসলামী ব্যাংকের জাল ভোট পড়লেই কেন্দ্র বন্ধ: ইসি হাবিব ইসলামী ব্যাংকের সঙ্গে অ্যাস্ট্রা এয়ারওয়েজের চুক্তি স্বাক্ষর ইসলামী ব্যাংকের মাসব্যাপী ক্যাম্পেইন শুরু ডেপুটি গভর্নর বাংলাদেশ ব্যাংকে গণমাধ্যমকর্মীদের প্রবেশে বাধা নেই বেনাপোল-পেট্রাপোল দিয়ে ভারত ভ্রমণে তিনদিনের নিষেধাজ্ঞা ঢাবিতে বিষমুক্ত ফল নিশ্চিতের দাবিতে মানববন্ধন গোপালগঞ্জের সেপটিক ট্যাংকে শ্বাসরুদ্ধ হয়ে ২ শ্রমিক নিহত দিল্লির তাপমাত্রা ৪৭ ডিগ্রি ছাড়িয়েছে ভোট বর্জনই বিএনপির আন্দোলন: এ্যানি আফগানিস্তানে বন্যায় ৫০ জনের মৃত্যু

তারেক-মামুনের সাজার পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ

বাংলা ৭১ নিউজ
  • আপলোড সময় সোমবার, ১৭ অক্টোবর, ২০১৬
  • ১১৬ বার পড়া হয়েছে

বাংলা৭১নিউজ, ঢাকা: মুদ্রা পাচার মামলায় বিএনপির সিনিয়র ভাইস চেয়ারম্যান তারেক রহমান ও তার বন্ধু ও ব্যবসায়িক অংশীদার গিয়াস উদ্দিন আল মামুনের বিরুদ্ধে হাইকোর্টের দেয়া পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশিত হয়েছে।

আজ ৮২ পৃষ্ঠার এই রায় প্রকাশ করা হয়। সুপ্রিম কোর্টের ওয়েবসাইটেও রায়টি পাবলিশ করা হয়েছে।

উল্লেখ্য, গত ২১ জুলাই বিচারপতি এম ইনায়েতুর রহিম ও বিচারপতি আমির হোসেনের হাইকোর্ট বেঞ্চ মুদ্রা পাচার মামলায় তারেক রহমানকে সাত বছরের কারাদণ্ড ও ২০ কোটি টাকা জরিমানা করেন।

একইসঙ্গে তারেকের বন্ধু ও ব্যবসায়িক পার্টনার গিয়াস উদ্দিন আল মামুনকে নিম্ন আদালতের সাত বছর কারাদণ্ড বহাল এবং ৪০ কোটি টাকা থেকে কমিয়ে ২০ কোটি টাকা করে জরিমানা করা হয়।

২০০৯ সালের ২৬ অক্টোবর ঢাকা ক্যান্টনমেন্ট থানায় দায়ের করা ওই মামলায় অভিযোগ করা হয়, ২০০৩ থেকে ২০০৭ সালের মধ্যে বাংলাদেশ থেকে বিভিন্নভাবে ২০ কোটি ৪১ লাখ ২৫ হাজার ৮৪৩ টাকা সিঙ্গাপুরের সিটি ব্যাংকে মামুনের অ্যাকাউন্টে পাচার করা হয়। ওই অ্যাকাউন্ট থেকে ৩ কোটি ৭৮ লাখ টাকা তারেক খরচ করেন বলে মামলার অভিযোগপত্রে বলা হয়।

এই মামলায় তারেক ও মামুনের বিরুদ্ধে বিচার শুরু হয় ২০১১ সালের ৬ জুলাই। ঢাকার তৃতীয় বিশেষ জজ মো. মোতাহার হোসেন ২০১৩ সালের ১৭ নভেম্বর এ মামলার রায় ঘোষণা করেন।

ওই রায়ে তারেকে খালাস এবং মামুনকে সাত বছর কারাদণ্ড ও ৪০ কোটি টাকা জরিমানা করা হয়।

পরে ২০১৩ সালের ৫ ডিসেম্বর তারেকের খালাসের রায়ের বিরুদ্ধে আপিলের আবেদন করে দুদক।

শুনানি শেষে ২০১৪ সালের ১৯ জানুয়ারি হাইকোর্ট দুদকের আপিল গ্রহণ করে আসামি তারেককে আত্মসমর্পণ করতে নির্দেশ দেয়।

লন্ডনপ্রবাসী তারেক না ফেরায় তার বিরুদ্ধে সমন জারি করে তার লন্ডনের ঠিকানায় পাঠানো হয়। কিন্তু তাতেও তিনি সাড়া দেননি। সবশেষ তারেকের বিরুদ্ধে দুদকের করা ওই আপিল এবং সাজার রায়ের বিরুদ্ধে মামুনের করা আপিলটি শুনানির জন্য তালিকায় আসে।

এরপর চলতি বছর হাইকোর্টে ৪ মে আপিলের ওপর শুনানি শুরু হয়। যার শেষ হয় ১৬ জুন।

বাংলা৭১নিউজ/সি

শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরও সংবাদ
২০১৫-২০২৩ © বাংলা৭১নিউজ.কম কর্তৃক সকল অধিকার সংরক্ষিত।
Theme Dwonload From ThemesBazar.Com