রবিবার, ১৯ মে ২০২৪, ১০:০৫ অপরাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম
ইসলামী ব্যাংকের সচেতনতা বিষয়ক ওয়েবিনার অনুষ্ঠিত ‘দক্ষ মানবসম্পদ গড়ে তুলতে কারিগরি শিক্ষার বিকল্প নেই’ বাংলাদেশের সঙ্গে বাণিজ্যিক সম্পর্ক সম্প্রসারণ করতে চায় কানাডা কুমিল্লায় বজ্রপাতে যুবকের মৃত্যু দূতাবাসগুলোর কার্যক্রম তদারকির নির্দেশনা পররাষ্ট্রমন্ত্রীর স্বাস্থ্যসেবার আওতাধীন খাতে ইউজার ফি আদায়ে নীতিমালার সুপারিশ ই-বর্জ্য ব্যবস্থাপনা উন্নয়নে সরকার প্রচেষ্টা চালাচ্ছে বিদ্যুৎ উৎপাদনের সহজলভ্য উৎস খোঁজার তাগিদ প্রতিমন্ত্রীর বান্দরবানে বন্দুকযুদ্ধে ৩ কেএনএফ সদস্য নিহত সুইজারল্যান্ড সফর শেষে দেশে ফিরেছেন স্পিকার জঙ্গিবাদ পুরোপুরি নির্মূল না হলেও নিয়ন্ত্রণে রয়েছে: আইজিপি টেকসই উন্নয়নে সময়োপযোগী আর্থিক ব্যবস্থাপনা অপরিহার্য জামিন নামঞ্জুর, কারাগারে ইশরাক ১৬ ভরি স্বর্ণ ছিনিয়ে পালানোর সময় জনতার হাতে ধরা পুলিশ কর্মকর্তা কঙ্গোতে সামরিক অভ্যুত্থানের চেষ্টা বাবাকে খুঁজে পেতে ঝিনাইদহ-৪ আসনের এমপির মেয়ে ডিবিতে কালশী ট্রাফিক বক্সে আগুন দিলো অটোরিকশাচালকরা কমলাপুর আইসিডি’র নিয়ন্ত্রণ নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়কে নিতে সুপারিশ ভোট কম পড়ার বড় ফ্যাক্টর বিএনপি : ইসি আলমগীর অভিবাসী কর্মীদের টেকসই ভবিষ্যৎ নির্মাণে কাজ করছে সরকার

তথ্য অধিকার আইনের যথাযথ বাস্তবায়নের আহ্বান রাষ্ট্রপতির

বাংলা ৭১ নিউজ
  • আপলোড সময় বুধবার, ২৮ সেপ্টেম্বর, ২০১৬
  • ৯৬ বার পড়া হয়েছে

বাংলা৭১নিউজ, ডেস্ক: রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ তথ্য অধিকার আইন (আরটিআই) যথাযথভাবে বাস্তবায়নের মাধ্যমে জনগণকে ক্ষমতায়ন করতে সম্মিলিত প্রচেষ্টা গ্রহণ করার জন্য সরকারি কর্মকর্তা, গণমাধ্যমকর্মী, সুশীল সমাজের সদস্য এবং বুদ্ধিজীবীসহ সবার প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন।

বুধবার রাজধানীর ওসমানী স্মৃতি মিলনায়তনে এক অনুষ্ঠানে বক্তৃতাকালে রাষ্ট্রপতি আরো বলেন, ‘তথ্য জনগণকে তাদের অধিকার প্রতিষ্ঠায় পথ দেখায় এবং সমাজ থেকে দুর্নীতি ও অন্যায় দূর করতে সহায়তা করে। অন্যদিকে তথ্যের অভাব সমাজে দুর্নীতি ছড়াতে সহায়তা করে।’ খবর বাসসের।

তথ্যমন্ত্রী হাসানুল হক ইনু, প্রধান তথ্য কমিশনার অধ্যাপক এম গোলাম রহমান, তথ্যসচিব মর্তুজা আহমেদ, তথ্য কমিশনার নেপাল চন্দ্র সরকার ও অধ্যাপক খুরশিদা বেগম সাঈদ এবং আরটিআই ফোরামের আহ্বায়ক শাহীন আনাম অনুষ্ঠানে বক্তৃতা করেন।

রাষ্ট্রপতি হামিদ বলেন, তথ্যের অবাধ প্রবাহ হলো গণতন্ত্র ও সুশাসনের চালিকাশক্তি এবং তথ্যের অবাধ প্রবাহের সঙ্গে আর্থ-সামাজিক উন্নয়নের সরাসরি যোগসূত্র রয়েছে। তিনি বলেন, একটি দেশের উন্নয়নের মান উঁচু হয় যখন সে দেশের তথ্যের অবাধ প্রবাহ নিশ্চিত হয় এবং অনুন্নয়নের প্রধান কারণ হলো দুর্নীতি।

রাষ্ট্রপতি বলেন, দেশের গণতান্ত্রিক ব্যবস্থা সংহত করার জন্য জনগণের তথ্যের অধিকার নিশ্চিত করা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। তিনি বলেন, আরটিআই বিধি প্রণয়নের মূল লক্ষ্য হলো স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতা নিশ্চিতের মাধ্যমের সরকারি-বেসরকারি প্রতিষ্ঠান থেকে দুর্নীতি দূর করা।তিনি বলেন, দীর্ঘদিন ধরে সমাজে তথ্য গোপনের একটি চর্চা রয়েছে।

সরকারি-বেসরকারি প্রতিষ্ঠানগুলোতে জনগণকে তথ্য প্রদানের সংস্কৃতি গড়ে তোলা একটি বড় চ্যালেঞ্জ। কারণ, এসব প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তা-কর্মচারীরা মনে করে সাধারণ মানুষ দুর্নীতি ও অনিয়মের কথা জানলে তাদের প্রতিষ্ঠানের ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ণ হবে।

রাষ্ট্রপতি বলেন, জনগণের কল্যাণ তথ্যের সর্বোচ্চ ব্যবহার সমাজ, অর্থনীতি ও রাষ্ট্রীয় ব্যবস্থায় দুর্নীতির মাত্রা ধীরে ধীরে কমতে সহায়তা করে। এর ফলে সাধারণ মানুষ উপকৃত হয়।
প্রসঙ্গত, বিশ্বের বিভিন্ন দেশের জনগণকে নিজ-নিজ দেশের সব ধরনের তথ্য জানার অধিকারের বিষয়ে তাদের সচেতনতা বাড়াতে প্রতিবছর ২৮ অক্টোবর আন্তর্জাতিকভাবে এ দিবস পালন করা হয়।

দিবসটির এবারের প্রতিপাদ্য হচ্ছে ‘তথ্য পেলে মুক্তি মেলে- সোনার বাংলার স্বপ্ন ফলে।’ পৃথিবীর অন্যান্য দেশের মতো বাংলাদেশেও নানা কর্মসূচির মধ্য দিয়ে সরকারি ও বেসরকারি উদ্যোগে ‘আন্তর্জাতিক তথ্য অধিকার দিবস-২০১৬’ পালন করা হয়।

বাংলা৭১নিউজ/এস

শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরও সংবাদ
২০১৫-২০২৩ © বাংলা৭১নিউজ.কম কর্তৃক সকল অধিকার সংরক্ষিত।
Theme Dwonload From ThemesBazar.Com