বুধবার, ২৫ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ০৩:৩২ পূর্বাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম
ইউনূস-ট্রুডো বৈঠক বাংলাদেশ-কানাডা সম্পর্ক বৃদ্ধি নিয়ে আলোচনা জাতিসংঘ মহাসচিবের সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে ড. ইউনূসের যোগদান জানুয়ারির শুরুতেই বই পাবে প্রাথমিকের শিক্ষার্থীরা আন্দোলনে নিহত ৭০৮ জনের তালিকা প্রকাশ করলো সরকার সোনার দামে নতুন রেকর্ড, ভরি ১৩৫৬৬৪ টাকা ডেঙ্গুতে ৩ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ৮০১ সাংবাদিক নেতা রুহুল আমিন গাজী মারা গেছেন শ্রমিকদের দাবি মেনে নিলো মালিকপক্ষ, বুধবার থেকে খোলা সব গার্মেন্টস স্বার্থসংশ্লিষ্ট সম্পর্ক এগিয়ে নিতে একমত বাংলাদেশ-ভারত অন্তর্বর্তী সরকারে যুক্তরাষ্ট্রের পূর্ণ সমর্থনের আশ্বাস বাইডেনের দুদকের জালে সাবেক দুই এমপি ইকবাল ও জহির ঢাকায় একদিনে ৭৭৬ মামলা, জরিমানা ৩৫ লাখ টাকা বিনিয়োগ ও প্রযুক্তি স্থানান্তরের আহ্বান শিল্প উপদেষ্টার গ্রামীণফোনের শেয়ারহোল্ডারদের অন্তর্বর্তী লভ্যাংশ প্রেরণ দুই মামলায় খালাস পেলেন জামায়াতের সেক্রেটারিসহ ৪৯ জন আনোয়ারায় হাতির আক্রমণে নারীসহ নিহত ২ ইসলামিক ফাউন্ডেশনে নতুন ডিজি’র যোগদান সচেতন হলে ডেঙ্গু সংক্রমণ হ্রাস পাবে: হাসান আরিফ টাঙ্গাইলে টয়লেটের কুয়ায় মিলল বৃদ্ধের মরদেহ, ছেলে আটক ৮ মাসে ধর্ষণের শিকার ২২৪ কন্যাশিশু

টেকনাফে মুক্তিপণে ফিরলেন অপহৃত ৪ কৃষক

কক্সবাজার প্রতিনিধি:
  • আপলোড সময় রবিবার, ২৪ মার্চ, ২০২৪
  • ১১ বার পড়া হয়েছে

কক্সবাজারের টেকনাফে পাহাড় থেকে অপহৃত পাঁচ কৃষকের মধ্যে ৪ জন মুক্তিপণ দিয়ে ছাড়া পেয়েছেন বলে দাবি করেছে ভুক্তভোগীর পরিবারের সদস্যরা। শনিবার (২৩ মার্চ) রাতে অপহরণকারীরা চারজনকে ফেরত দেয়।

ফেরত আসা কৃষকরা হলেন- হ্নীলা পানখালী এলাকার ফকির মোহাম্মদের ছেলে রফিক (২২), শাহজানের ছেলে জিহান (১৩), ছৈয়দ উল্লাহর ছেলে শাওন (১৫) ও নুরুল আমিনের ছেলে আব্দুর রহমান (১৫)। তবে, আব্দুর রহিমের ছেলে মো. নূরকে (১৮) এখনো ফেরত দেয়নি অপহরণকারীরা।

ভুক্তভোগীর পরিবারের সদস্যরা জানান, গত বৃহস্পতিবার পাঁচ কৃষককে অপহরণের পর মুক্তিপণ চেয়ে অপহৃত রফিকের ভাই মো. শফিকের মুঠোফোনে ৩০ লাখ টাকা দাবি করে অপহরণকারীরা। পরে ১ লাখ ২০ হাজার টাকা মুক্তিপণ নিয়ে চারজনকে ফেরত দিলেও মুহাম্মদ নূর নামে একজনকে এখনো ফেরত দেয়নি।

নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক অপহৃতের বাবা মুঠোফোনে বলেন, মুক্তিপণ বেশি দাবি করেছিল অপহরণকারীরা। পরে তাদের কথামতো ১ লাখ ২০ হাজার টাকা দেওয়ার পর চারজনের মুক্তি মিলেছে।

টেকনাফ মডেল থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মুহাম্মদ ওসমান গনি বলেন, মুক্তিপণ দেওয়ার বিষয়টি জানা নেই। তবে পুলিশ অপহৃতদের উদ্ধারে ধারাবাহিক অভিযান পরিচালনা করে আসছে। রাতে অভিযানে গিয়ে চারজনকে উদ্ধার করা হয়। তারা এখন পুলিশ হেফাজতে রয়েছে। অন্য একজনকে উদ্ধারে অভিযান চলছে।

উল্লেখ্য, সর্বশেষ গত ১০ মার্চ হোয়াইক্যং ইউনিয়নের ২২ নম্বর রোহিঙ্গা ক্যাম্প সংলগ্ন পাহাড়ি এলাকা থেকে ৭ জনকে অস্ত্রের মুখে জিম্মি করে নিয়ে যায় অপহরণকারীরা। পরে ৩ লাখ টাকা মুক্তিপণ দিয়ে ফেরত আসেন তারা।

তার একদিন আগে হ্নীলার পূর্ব পানখালী এলাকা থেকে মাদ্রাসাছাত্র ছোয়াদ বিন আব্দুল্লাহকে (৬) অপহরণ করে নিয়ে যায় অপহরণকারীরা। ১২ দিন অতিবাহিত হলে এখনো তাকে উদ্ধার করা যায়নি।

২০২৩ সালের মার্চ থেকে ২০২৪ সালের মার্চ পর্যন্ত সীমান্ত উপজেলা টেকনাফের পাহাড়কেন্দ্রিক ১০৩টি অপহরণের ঘটনা ঘটেছে। তার মধ্যে ৫২ জন স্থানীয় এবং ৫১ জন রোহিঙ্গা। এর মধ্যে যারা ফিরে এসেছেন, তাদের বেশিরভাগই মুক্তিপণ দিয়ে ফিরেছেন।

বাংলা৭১নিউজ/এসএইচ

শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরও সংবাদ
২০১৫-২০২৩ © বাংলা৭১নিউজ.কম কর্তৃক সকল অধিকার সংরক্ষিত।
Theme Dwonload From ThemesBazar.Com