বাংলাদেশ পেট্রোলিয়াম করপোরেশনের (বিপিসি) চেয়ারম্যান মো. আমিন উল আহসান জানিয়েছেন, আগামী জানুয়ারি থেকে জুন মেয়াদে যে জ্বালানি তেল আমদানি করা হবে সেখানে দাম আরও কমানোর সুযোগ তৈরি হয়েছে।
বৃহস্পতিবার সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগের (সিপিডি) আয়োজিত এক সেমিনারে তিনি এ কথা বলেন।
বিপিসি চেয়ারম্যান বলেন, তেলের দাম কমাতে তেল বিক্রি কার্যক্রম অটোমেশনের বিকল্প নেই। আমাদের স্টোরেজ ক্ষমতা কম, ডলারের দাম বৃদ্ধির কারণে ৫০০ কোটি টাকা বেশি খরচ হয়েছে। বর্তমানে স্টোরেজ বাড়ানোর কাজ চলছে। এতে খরচও কমার পাশাপাশি দামও কমবে।
বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয় গত ৩১ অক্টোবর নভেম্বর মাসের জন্য জ্বালানি তেলের দাম নির্ধারণ করে। ওই সময় ডিজেলের বিক্রয় মূল্য প্রতি লিটারে ৫০ পয়সা কমিয়ে ১০৫ টাকা নির্ধারণ করা হয়। কেরোসিনের মূল্যও লিটারে ৫০ পয়সা কমিয়ে ১০৫ টাকা নির্ধারণ করা হয়। তবে অকটেন ১২৫ টাকা লিটার ও পেট্রলের দাম ১২১ টাকা লিটার অপরিবর্তিত রাখা হয়।
বাংলা৭১নিউজ/এসএইচ