রবিবার, ১৯ মে ২০২৪, ০১:৩৬ পূর্বাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম
স্বর্ণের দাম আরও বাড়ল এবার পোশাকে নায়িকাদের নাম ফুটিয়ে হাজির ভাবনা সোনালী আঁশের সুদিন ফিরিয়ে আনতে চাই: পাটমন্ত্রী অনিয়ম এড়াতে মোবাইল অ্যাপে চাল বিক্রি ৩০ দিনের মধ্যে শহীদ আনোয়ারা উদ্যান ফেরতের দাবি মাগুরায় রেলপথ শিগগিরই চালু হবে : রেলমন্ত্রী যিনি দেশ বিক্রি করতে চেয়েছিল আপনি তো ওনারই সন্তান হেফাজত নেতা মামুনুল হক ডিবিতে যেকোনো চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় পুলিশ প্রস্তুত: আইজিপি সুবিধাবঞ্চিত শিশুদের মধ্যে স্কুলসামগ্রী বিতরণ শাহ্জালাল ইসলামী ব্যাংকের জাল ভোট পড়লেই কেন্দ্র বন্ধ: ইসি হাবিব ইসলামী ব্যাংকের সঙ্গে অ্যাস্ট্রা এয়ারওয়েজের চুক্তি স্বাক্ষর ইসলামী ব্যাংকের মাসব্যাপী ক্যাম্পেইন শুরু ডেপুটি গভর্নর বাংলাদেশ ব্যাংকে গণমাধ্যমকর্মীদের প্রবেশে বাধা নেই বেনাপোল-পেট্রাপোল দিয়ে ভারত ভ্রমণে তিনদিনের নিষেধাজ্ঞা ঢাবিতে বিষমুক্ত ফল নিশ্চিতের দাবিতে মানববন্ধন গোপালগঞ্জের সেপটিক ট্যাংকে শ্বাসরুদ্ধ হয়ে ২ শ্রমিক নিহত দিল্লির তাপমাত্রা ৪৭ ডিগ্রি ছাড়িয়েছে ভোট বর্জনই বিএনপির আন্দোলন: এ্যানি আফগানিস্তানে বন্যায় ৫০ জনের মৃত্যু

জলাবদ্ধতা দূরীকরণ এবং সেচ কাজে ৭ হাজার ৬২০ কিলোমিটার খাল খননের উদ্যোগ: পানি সম্পদ মন্ত্রী

বাংলা ৭১ নিউজ
  • আপলোড সময় রবিবার, ১২ ফেব্রুয়ারী, ২০১৭
  • ২৩৬ বার পড়া হয়েছে

বাংলা৭১নিউজ, সংসদ প্রতিবেদক: পানি সম্পদ মন্ত্রী আনিসুল ইসলাম মাহমুদ জানিয়েছেন, বর্ষা মৌসুমে জলাবদ্ধতা দূরীকরণ এবং সেচ ও কৃষিকাজে পানি সরবরাহের লক্ষ্যে সারাদেশে মোট ৭ হাজার ৬২০ কিলোমিটার খাল খনন বা পুনঃখনন এবং ৪ হাজার ৮১৫ কিলোমিটার বাঁধ মেরামতের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। এ লক্ষ্যে বাংলাদেশ পানি উন্নয়ন বোর্ডের অধীনে ‘বাঁধ পুনর্বাসন এবং নদী/খাল পুন:খনন’’ শীর্ষক একটি প্রকল্প প্রক্রিয়াধীন রয়েছে।
জাতীয় সংসদে রবিবার টেবিলে উত্থাপিত এম, আবদুল লতিফের (চট্টগ্রাম-১১) এক লিখিত প্রশ্নের উত্তরে পানি সম্পদ মন্ত্রী এসব কথা জানান। আজ বিকেল পৌনে ৫টার পর স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরীর সভাপতিত্বে অধিবেশনের কার্যক্রম শুরু হয়।

খাল খনন বা পুনঃখনন প্রকল্পটি অনুমোদনের জন্য পরিকল্পনা কমিশনে জমা রয়েছে জানিয়ে আনিসুল ইসলাম মাহমুদ বলেন, পরিকল্পনা কমিশনের সম্ভাব্যতা পরীক্ষা কার্যক্রম বর্তমানে চলমান রয়েছে। প্রস্তাাবিত ডিপিপিটি অনুমোদিত হলে মাঠ পর্যায়ের সার্বিক অবস্থা বিবেচনা করে বরাদ্ধ প্রদান করা হবে।এম, আবদুল লতিফের অপর এক প্রশ্নের জবাবে পানি সম্পদ মন্ত্রী বলেন, ষাটের দশকের শুরু থেকে উপকূলীয় এলাকায় বাঁধ নির্মাণ কার্যক্রম শুরু হয়। এ পর্যন্ত নির্মিত ১৩৯টি পোল্ডার উপকূলীয় এলাকায় পানি প্রবেশ রোধ, ঝড় ও জলোচ্ছ্বাসের ভয়বহতা থেকে রক্ষা করে ফসল উৎপাদন বৃদ্ধি ও জানমালের নিরাপত্তা বিধান করেছে। উপকূলীয় সাতক্ষিরা, খুলনা, বাগেরহাট, পটুয়াখালী, ভোলা, বরিশাল, পিরোজপুর, লক্ষ্মীপুর, ফেনী, চট্টগ্রাম ও কক্সবাজার জেলার ১২ হাজার ১৬০ কিলোমিটার এলাকা ৫ হাজার ১৬০ কিলোমিটার বাঁধ নির্মাণের মাধ্যমে সুরক্ষিত করা হয়েছে। বিগত ৮ বছরে তথা ২০০৮-০৮ অর্থবছর থেকে ২০১৫-১৬ অর্থবছরে মোট ২ হাজার ৭৯১ কোটি ১৭ লাখ টাকা বাঁধ সংস্কার ও মেরামত এবং অন্যান্য মেরামত ও রক্ষণাবেক্ষণের জন্য বরাদ্ধ দেওয়া হয়েছে।মোতাহার হোসেনের (লালমনিরহাট-১) এক প্রশ্নের জবাবে আনিসুল ইসলাম মাহমুদ জানান, তিস্তা ব্যারেজে গুরুত্ব বিবেচনায় স্থায়ীত্বের লক্ষ্যে ভারী যানবাহন চলাচল বন্ধ রাখা হয়েছে।

বাংলা৭১নিউজ/এএইচ

শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরও সংবাদ
২০১৫-২০২৩ © বাংলা৭১নিউজ.কম কর্তৃক সকল অধিকার সংরক্ষিত।
Theme Dwonload From ThemesBazar.Com