রবিবার, ০৬ অক্টোবর ২০২৪, ০৪:৫২ পূর্বাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম
আন্দোলনে আহতদের দেখতে শেখ হাসিনা বার্নে স্বাস্থ্য উপদেষ্টা পাকিস্তানে বন্দুকযুদ্ধে ৬ সেনা ও ৮ বিদ্রোহী নিহত ইংল্যান্ডের বিপক্ষে টস হেরে ফিল্ডিংয়ে বাংলাদেশ ফুটবল খেলতে গিয়ে বজ্রপাতে দুই বন্ধুর মৃত্যু নেত্রকোণায় ১৫ গ্রাম প্লাবিত, পানিবন্দি ২০ হাজার মানুষ ডেঙ্গুতে আরও ৫ জনের মৃত্যু, আক্রান্ত ৯২৭ বিমানবন্দরে মধ্যপ্রাচ্যগামীদের জন্য হচ্ছে ‘স্পেশাল লাউঞ্জ’ ‘হেলমেট বাহিনীর’ সদস্য মনিরুল অস্ত্রসহ গ্রেফতার সাবেক প্রধানমন্ত্রীর মুখ্য সচিব আবুল কালাম আজাদ গ্রেফতার ‘সাধারণ মানুষ যাতে ইলিশ খেতে পারে, সেই চেষ্টা করতে হবে’ শেরপুরে বন্যায় ৪ মৃত্যু, নৌযানের অভাবে উদ্ধার কাজ ব্যাহত নির্ভয়ে পূজামণ্ডপে যাওয়ার আহ্বান সেনাপ্রধানের সারা দেশে দুই লক্ষাধিক আনসার মোতায়েন ইসলামী ব্যাংকের এক্সিকিউটিভ ডেভেলপমেন্ট প্রোগ্রাম অনুষ্ঠিত পলাতকদের তথ্য পেলে কাউকে ছাড় দেওয়া হবে না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা রাষ্ট্রপতিকে অপসারণের পর এবার সংবিধান বাতিলের দাবি হাসনাতের সুষ্ঠু নির্বাচনের লক্ষ্যে মৌলিক সংস্কারের প্রস্তাব করেছে জামায়াত প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সংলাপে নির্বাচনের রোডম্যাপ চেয়েছে বিএনপি এক সপ্তাহে তেলের দাম বেড়েছে ৯ শতাংশ ঘরেই মাদকের কারবার করতেন স্বামী-স্ত্রী, যৌথবাহিনী অভিযানে ধরা

জলবায়ু তহবিলের অর্থ পাচ্ছে না ক্ষতিগ্রস্ত দেশগুলো

বাংলা৭১নিউজ,ডেস্ক:
  • আপলোড সময় শুক্রবার, ২৮ অক্টোবর, ২০২২
  • ২৪ বার পড়া হয়েছে

জলবায়ু তহবিল গঠন ও ক্ষতিগ্রস্ত দেশগুলোকে অর্থ সহায়তায় প্রতিশ্রুতি রাখছে না ধনী দেশগুলো। গেল ১০ বছরে ১ লাখ কোটি ডলারের মধ্যে জোগাড় হয়েছে মাত্র ৮৩০ কোটি ডলার। যার মধ্যে বিতরণ হয় মাত্র ৮ শতাংশ। প্রশ্ন উঠেছে, তহবিল ব্যবস্থাপনা ও অর্থ বিতরণ প্রক্রিয়ার স্বচ্ছতা নিয়েও। ঝুঁকিতে থাকা দেশগুলোর তালিকায় ওপরের দিকে থাকলেও প্রত্যাশিত অর্থ পায়নি বাংলাদেশ।

শিল্পোন্নত ধনী দেশগুলো অতিমাত্রা কার্বন নিঃস্বরণ করছে। বদলে যাচ্ছে বৈশ্বিক জলবায়ু। আর এর প্রভাবে বন্যা, খরা, ঝড়সহ নানা প্রাকৃতিক দুর্যোগে পড়তে হচ্ছে এশিয়া ও আফ্রিকার বহু দেশকে।

এমন বাস্তবতায় দীর্ঘদিন ধরেই সোচ্চার পরিবেশবাদী বিভিন্ন ব্যক্তি ও সংগঠন। কার্বন নিঃসরণ কমানোর পাশাপাশি ক্ষতিগ্রস্তদের পর্যাপ্ত অর্থসহায়তা দাবি তাদের। এ অবস্থায় ২০০৯ সালে উন্নত ও ধনী দেশগুলো প্রতি বছর ১০০ বিলিয়ন বা ১০ হাজার কোটি ডলারের তহবিল গঠনের প্রতিশ্রুতি দেয়। 

কিন্তু প্রতিশ্রুতি রাখেনি তারা। পরবর্তি ১০ বছরে এ তহবিলে ১ লাখ কোটি ডলার জমা হওয়ার কথা থাকলেও হয়েছে অনেক কম।   

অর্থনৈতিক সহযোগিতা ও উন্নয়ন বিষয়ক সংস্থার মতে, বাস্তবে মাত্র ৮ হাজার ৩শ কোটি ডলার দিয়েছে ধনী দেশগুলো। সে হিসাবে ২০২০ সাল পর্যন্ত মোট সহায়তার মাত্র ৮ শতাংশ পেয়েছে নিম্ন আয়ের দেশগুলো। 

কারণ ব্যাখ্যা করেন গ্যাবনের জলবায়ু মন্ত্রী অধ্যাপক লি হোয়াইট। জানান, পুরো প্রক্রিয়া ভুলে ভর্তি। দাতা দেশগুলো কাকে কত অর্থ দিচ্ছে তার কোনো সঠিক হিসাব নেই। গ্রিন ক্লাইমেট ফান্ডে অল্প কিছু অর্থ দিলেও জটিল প্রক্রিয়ার কারণে খোদ ধনী দেশগুলোর পরামর্শ মেনে পদক্ষেপ না নিলে অর্থ পাওয়াও কঠিন।  

বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই বড় বড় এজেন্সি অর্থ বাগিয়ে নেয় বলে দাবি তার। প্রকৃত ঝুঁকিতে থাকা দেশগুলো কিছুই পায় না।  

সোমালিয়া ও বাংলাদেশের মতো দেশগুলো তার দৃষ্টান্ত। ঝুঁকির তালিকায় প্রথম সারিতে হলেও গ্রিন ক্লাইমেট ফান্ড থেকে বাংলাদেশ ২০২০ সাল পর্যন্ত পেয়েছে মাত্র সাড়ে ২৫ কোটি ডলার। আর সোমালিয়ার ঘরে এই অংক এখনও শূন্য। 

বাংলা৭১নিউজ/এসএইচ

শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরও সংবাদ
২০১৫-২০২৩ © বাংলা৭১নিউজ.কম কর্তৃক সকল অধিকার সংরক্ষিত।
Theme Dwonload From ThemesBazar.Com