রবিবার, ১৯ মে ২০২৪, ১১:১৫ পূর্বাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম
স্বর্ণের দাম আরও বাড়ল এবার পোশাকে নায়িকাদের নাম ফুটিয়ে হাজির ভাবনা সোনালী আঁশের সুদিন ফিরিয়ে আনতে চাই: পাটমন্ত্রী অনিয়ম এড়াতে মোবাইল অ্যাপে চাল বিক্রি ৩০ দিনের মধ্যে শহীদ আনোয়ারা উদ্যান ফেরতের দাবি মাগুরায় রেলপথ শিগগিরই চালু হবে : রেলমন্ত্রী যিনি দেশ বিক্রি করতে চেয়েছিল আপনি তো ওনারই সন্তান হেফাজত নেতা মামুনুল হক ডিবিতে যেকোনো চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় পুলিশ প্রস্তুত: আইজিপি সুবিধাবঞ্চিত শিশুদের মধ্যে স্কুলসামগ্রী বিতরণ শাহ্জালাল ইসলামী ব্যাংকের জাল ভোট পড়লেই কেন্দ্র বন্ধ: ইসি হাবিব ইসলামী ব্যাংকের সঙ্গে অ্যাস্ট্রা এয়ারওয়েজের চুক্তি স্বাক্ষর ইসলামী ব্যাংকের মাসব্যাপী ক্যাম্পেইন শুরু ডেপুটি গভর্নর বাংলাদেশ ব্যাংকে গণমাধ্যমকর্মীদের প্রবেশে বাধা নেই বেনাপোল-পেট্রাপোল দিয়ে ভারত ভ্রমণে তিনদিনের নিষেধাজ্ঞা ঢাবিতে বিষমুক্ত ফল নিশ্চিতের দাবিতে মানববন্ধন গোপালগঞ্জের সেপটিক ট্যাংকে শ্বাসরুদ্ধ হয়ে ২ শ্রমিক নিহত দিল্লির তাপমাত্রা ৪৭ ডিগ্রি ছাড়িয়েছে ভোট বর্জনই বিএনপির আন্দোলন: এ্যানি আফগানিস্তানে বন্যায় ৫০ জনের মৃত্যু

‘চৈতির আত্মহত্যার বিচার হলে অরিত্রিকে মরতে হতো না’

বাংলা ৭১ নিউজ
  • আপলোড সময় বুধবার, ৫ ডিসেম্বর, ২০১৮
  • ১১২ বার পড়া হয়েছে

বাংলা৭১নিউজ, ঢাকা: ভিকারুননিসা নূন স্কুলের গভর্নিং বডির সদস্য ও সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী অ্যাডভোকেট ডক্টর মো. ইউনুছ আলী আকন্দ বলেছেন, ‘২০১২ সালে চৈতি নামের একটি মেয়ের ইচ্ছায় তাকে সাইন্স নিতে দেওয়া হয়নি। মেয়েটি এক বছর নষ্ট করে পুনরায় পরীক্ষা দিলেও তাকে সাইন্স দেওয়া হয়নি। পরে মেয়েটি আত্মহত্যা করে। যদি চৈতির আত্মহত্যার বিচার হতো তাহলে অরিত্রি অধিকারীকে মরতে হতো না।’

আজ বুধবার ভিকারুননিসা নূন স্কুলের বেইলি রোডের মূল শাখার বাইরে জড়ো হওয়া সাংবাদিকদের তিনি এসব কথা বলেন।

ইউনুছ আলী আকন্দ বলেন, আমি গতকাল গভর্নিং বডিকে লিগ্যাল নোটিশ দিয়েছিলাম ২৪ ঘণ্টার মধ্যে অভিযুক্তদের বরখাস্ত করতে, তবে তারা তা করেনি। অধ্যক্ষের বিরুদ্ধে মামলা হয়েছে। তার এখন পুলিশ কাস্টডিতে অথবা সাসপেন্ডেড অথবা জামিনে থাকা উচিত ছিল। কিন্তু কিছুই হয়নি।

তিনি আরো বলেন, ‘২০১২ তে আমি একবার আদালতে রিট করে আদেশ নিয়ে বুয়েটের শিক্ষার্থীদের আন্দোলন থামিয়েছিলাম। এবার আর তা করব না। শিক্ষার্থীদের এই আন্দোলন দেশব্যাপী ছড়িয়ে যাবে।’

প্রসঙ্গত, স্কুলে সাথে মোবাইল রাখার কারণে নিহত স্কুলছাত্রী অরিত্রিকে বাবা ও মাকে সাথে নিয়ে প্রিন্সিপালের সাথে দেখা করতে বলা হয়। পরে এ ঘটনায় অরিত্রির বাবা-মাকে অপমান করেন প্রিন্সিপালসহ পরিচালনা পর্ষদের এক সদস্য। এ সময় তারা আগামীকাল মেয়ের টিসি (স্কুল থেকে দেওয়া ছাড়পত্র) নিয়ে যেতেও বলেন। এমন অপমান সইতে না পেরে তার বাবা দিলীপ অধিকারী কান্না করেন। এ সময় অরিত্রি দ্রুত প্রিন্সিপালের কক্ষ থেকে বের হয়ে শান্তিনগরের নিজ বাসায় চলে যায়। এ ঘটনার পর গতকাল সোমবার দুপুরে বাসায় ফ্যানের সঙ্গে গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা করে অরিত্রি। পরে মুমূর্ষু অবস্থায় তাকে উদ্ধার করে ঢাকা মেডিকেল (ঢামেক) কলেজ হাসপাতালে নিলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন। সূত্র: কালের কণ্ঠ।

বাংলা৭১নিউজ/জেএস

শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরও সংবাদ
২০১৫-২০২৩ © বাংলা৭১নিউজ.কম কর্তৃক সকল অধিকার সংরক্ষিত।
Theme Dwonload From ThemesBazar.Com