সোমবার, ২০ মে ২০২৪, ০৩:৪১ পূর্বাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম
ইসলামী ব্যাংকের সচেতনতা বিষয়ক ওয়েবিনার অনুষ্ঠিত ‘দক্ষ মানবসম্পদ গড়ে তুলতে কারিগরি শিক্ষার বিকল্প নেই’ বাংলাদেশের সঙ্গে বাণিজ্যিক সম্পর্ক সম্প্রসারণ করতে চায় কানাডা কুমিল্লায় বজ্রপাতে যুবকের মৃত্যু দূতাবাসগুলোর কার্যক্রম তদারকির নির্দেশনা পররাষ্ট্রমন্ত্রীর স্বাস্থ্যসেবার আওতাধীন খাতে ইউজার ফি আদায়ে নীতিমালার সুপারিশ ই-বর্জ্য ব্যবস্থাপনা উন্নয়নে সরকার প্রচেষ্টা চালাচ্ছে বিদ্যুৎ উৎপাদনের সহজলভ্য উৎস খোঁজার তাগিদ প্রতিমন্ত্রীর বান্দরবানে বন্দুকযুদ্ধে ৩ কেএনএফ সদস্য নিহত সুইজারল্যান্ড সফর শেষে দেশে ফিরেছেন স্পিকার জঙ্গিবাদ পুরোপুরি নির্মূল না হলেও নিয়ন্ত্রণে রয়েছে: আইজিপি টেকসই উন্নয়নে সময়োপযোগী আর্থিক ব্যবস্থাপনা অপরিহার্য জামিন নামঞ্জুর, কারাগারে ইশরাক ১৬ ভরি স্বর্ণ ছিনিয়ে পালানোর সময় জনতার হাতে ধরা পুলিশ কর্মকর্তা কঙ্গোতে সামরিক অভ্যুত্থানের চেষ্টা বাবাকে খুঁজে পেতে ঝিনাইদহ-৪ আসনের এমপির মেয়ে ডিবিতে কালশী ট্রাফিক বক্সে আগুন দিলো অটোরিকশাচালকরা কমলাপুর আইসিডি’র নিয়ন্ত্রণ নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়কে নিতে সুপারিশ ভোট কম পড়ার বড় ফ্যাক্টর বিএনপি : ইসি আলমগীর অভিবাসী কর্মীদের টেকসই ভবিষ্যৎ নির্মাণে কাজ করছে সরকার

গুলশান হামলার ৫ জঙ্গির লাশ জুরাইন কবরস্থানে দাফন

বাংলা ৭১ নিউজ
  • আপলোড সময় বৃহস্পতিবার, ২২ সেপ্টেম্বর, ২০১৬
  • ১০৯ বার পড়া হয়েছে

বাংলা৭১নিউজ, ঢাকা: গুলশানের হলি আর্টিজান বেকারিতে হামলার পর কমান্ডো অভিযানে নিহত পাঁচ জঙ্গির মরদেহ পরিবার নেবে না- সেটা আগেই জানিয়েছে তারা। এরপরও তিন মাস অপেক্ষা করে অবশেষে মরদেহ সমাহিত করা হয়েছে। পরিচয়হীন লাশ দাফনকারী সংস্থা আঞ্জুমান মুফিদুল ইসলাম দুপুরে রাজধানীর জুরাইন কবরস্থানে সেগুলো দাফন করে।

ঢাকা মহানগর পুলিশের গণমাধ্যম শাখার অতিরিক্ত উপকমিশনার ইউসুফ আলী বলেন, ‘পাঁচ জঙ্গিকে বেওয়ারিশ হিসেবে দাফন করা হয়েছে বলা যায়। সাধারণত যাদের পরিচয় পাওয়া যায় না অথবা লাশের দাবিদার থাকে না, তাদেরকে বেওয়ারিশ বলা হয়। এই পাঁচ জঙ্গির লাশ কেউ দাবি করেনি, এ জন্য তাদেরকে বেওয়ারিশ বলা যেতে পারে।’

গত ১ জুলাই গুলশানের অভিজাত রেস্তোরাঁ হলি আর্টিজান বেকারিতে হামলা চালিয়ে ১৭ বিদেশিসহ ২০ জনকে হত্যা করে জঙ্গিরা। জিম্মিদের উদ্ধারের চেষ্টায় যাওয়া দুই পুলিশ কর্মকর্তাকেও হত্যা করে হামলাকারীরা। পরদিন সকালে সেনাবাহিনীর কমান্ডো হামলায় নিহত হন হামলাকারী রোহান ইমতিয়াজ, নিবরাস ইসলাম, মীর এ হায়াৎ কবীর, শফিকুল ইসলাম উজ্জ্বল ও খায়রুল ইসলাম পায়েল। অভিযানে মারা যান রেস্তোরাঁর শেফ সাইফুল চৌকিদারও।

অভিযানের পর পর এদের মরদেহ নেয়া হয় সম্মিলিত সামরিক হাসপাতাল মর্গে। তাদের পরিচয় শনাক্ত হওয়ার পর একাধিক তরুণের স্বজনরা সদস্যরা মরদেহ নিতে অস্বীকৃতি জানায়। এরপর প্রায় তিন মাস মরদেহ মর্গেই পড়ে ছিল। কিন্তু কারও পরিবারের পক্ষ থেকে আবেদন না পাওয়ায় দুপুরে সিএমএইচ কর্তৃপক্ষ মরদেহগুলো মামলার তদন্ত কর্মকর্তার কাছে হস্তান্তর করে।

এ ব্যাপারে আন্ত:বাহিনী জনসংযোগ পরিদপ্তরের (আইএসপিআর) পরিচালক লে. কর্নেল রাশিদুল হাসান বলেন, দুপুর ১২টার দিকে আমরা ছয়টি মরদেহ পুলিশের হেফাজতে দিয়েছি। তখন আঞ্জুমানের লোকজনও উপস্থিত ছিল। মরদেহ হস্তান্তরের পর বাকি প্রক্রিয়া পুলিশের তত্ত্বাবধানে শেষ হয়। পরে আঞ্জুমান মফিদুলকে সে মরদেহ দেয়া হয়।

সংগঠনের ডিউটি অফিসার শামীম রেজা বলেন, ‘আমরা বিকালে ছয় জনকে দাফন করেছি।’

বাংলা৭১নিউজ/সিএইস

শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরও সংবাদ
২০১৫-২০২৩ © বাংলা৭১নিউজ.কম কর্তৃক সকল অধিকার সংরক্ষিত।
Theme Dwonload From ThemesBazar.Com